আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
212 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (8 points)
edited by
আস্সালামুআলাইকুম হুজুর ,,আমার একটা খুব জরুরি একটা বিষয় জানার ছিল ,আপনার কাছে আমার অনুরোধ !! দয়া করে একটা সঠিক সমাধান দিন ,প্লিজ দয়াকরে পড়ুন সবটা ,,হুজুর আমি খুবই দুঃখিত এতো বড়ো করে লিখার জন্য !! ,,দয়া করে উত্তর দিন ,নারাজ হইয়েন না দয়া করে..এতো বিস্তারিত লিখার জন্য !!!!!!

কারো নিজের মা-বাবা,ছোট বেলায় বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হবার ফলে মায়ের থেকে সন্তান দূরে থাকে সন্তানের সব কিছুতেই দোষ ধরা চিল্লাচিল্লি করা ,ভুল বুঝা ,সন্তানের কোনো ভালো কথাতেও তার সামনেই বার বার ফাঁসি লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ,তোকে জন্ম দেওয়া আমার পাপ এইসব বলা যার ফলে সন্তানের মানুষিক অবস্থা খুবই মারাত্মক ,মাঝে মাঝে মোর যেতে ইচ্ছে করে শুধু মাত্র জাহান্নামের ভয় এ পারেনা,আত্মীয়  যদি অতিরিক্ত অন্যায় করে তার সাথে ,এবং দিনের পর দিন মানুষিক নির্যাতন করেই যায় তার উপরে(বাবা মায়ের বিচ্ছেদের পর মেয়েটির ফুপিবাড়িতে থাকতে হয় ,তারা কাজের লোক হিসেবে ব্যবহার করেন ,অত্যন্ত মানুষিক নির্যাতন করেন ,নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আবার তাকে ব্যবহার করে ,)মেয়েটি এখন বড়ো হয়েছে সব সময় সহ্য করে এসেছে ছোট থেকেই ,সব সময় ক্ষমা করেছে ,ভুলে গিয়েছে,,,,মেয়েটির ফুপির বাড়িতে তাকে ৪ বছর থাকতে হয় এবং নানুবারিতে বাকি সময়,যে কোন খবর যেমন মেয়েটির
রেজাল্ট সহ বিভিন্ন কারনে মেয়েটি নিজেই তার ফুপিদের কল দেয় ,কল দিলে তারা কথা বলে আর কল না দিলে বলেনা ,অথচ অন্নায় তারাই করেছে মেয়েটির সাথে ,মা বার বার বলেন কি দরকার জেচে যেচে তোমার
কল দেওয়ার দায়িত্ব তো তাদের ,তোমার খবর নেওয়া। বাবা মায়ের বিচ্ছেদের পর থেকে মেয়েটির সাথে সবাই অনেক অনেক অন্যায় করে ,এবং মেয়েটি যখন একটু বড়ো হয় ১৬ বছর বয়সে আবারো মায়ের সাথে থাকার সুযোগ হয় এবং মা উপরিউক্ত আচরণ করেন প্রথম প্রথম(মেয়েটির মা ও অনেক কষ্টের শিকার হয়েছে যার ফলে তার মাথা ঠিক না থাকায় মেয়েটির সাথে খুবই খারাপ আচরণ করে ,সৎ মায়ের মতো ,বার বার একটুতেই মেয়ের উপুর অভিসাপ দেন নিজের উপরেও দেন,)মেয়েটির মায়ের সাথে তার প্রথম বাবা ,দ্বিতীয় বাবা ,মা ,বোন ,ভাই-মামা ভাবি-মামানি,সবাই অনেক অন্যায় করে এবং অনেক মানুষিক কষ্ট দেয় ,সেজন্য মেয়েটির মায়ের মাথা ঠিক থাকেনা ,অস্বাভাবিক ,পাগলের মতো আচরণ/ফাঁসি লাগাতে যাওয়া /এবং মেয়েটির উপরে নিজের রাগ গুলো হয়তো সে ঝেড়ে দেয় ,কিন্তু মেয়েটিকে আবার মনথেকে অনেক ভালোবাসে ,কিন্তু মাথায় /অন্তরে মেয়েটির মতোই রক্তক্ষরণ থাকায় মেয়েটিকেও মানুষিকভাবে খুবই কষ্ট দিয়ে ফেলেন, প্রতিটি পদে পদে মেয়েটিকে ভুল বুঝে ( ছোট্ট একটা উদহারণ ছোট্ট একটা বিষয় নিয়েও অনেক চিল্লাচিল্লি আর কষ্ট দেওয়া কথা বলে ,একদিন মেয়েটি ভুল করে মায়ের মাথায় প্যারাসুট তেলের বদলে কুমারিকা তেল দে তার মা তাকে বলে তুই আমার উপর প্রতিশোধ নিচ্ছিস সারাজীবন ,,আমি অন্য বিয়ে করসিলাম বলে?। .সব সময় বলে আমি মরলে তো তোর আনন্দ, তোর শান্তি,, তুই তো এটাই চাস,)মেয়েটির মা সেদিন আরো অনেক অনেক আজেবাজে কথা বলে। ..মেয়েটি কোনোদিন নিজের মনের কথা গুলো একটু মাকে বলতে পারেনা ,আবার মেয়েটির কোনো গুরুত্বপূর্ণ খবর মাকে বলতে গেলে কোনো গুরুত্ব দেয়না ঠিক ভাবে শুনেনা ,মেয়েটির খুব কষ্ট হয় এই বিষয় গুলো ,,,নীরবে চোখের পানি ফেলা ছাড়া কোনো উপায় থাকেনা ,একদিন মেয়ের মা তার নতুন বাবা ছোট ভাইকে নিয়ে বেড়াতে যাচ্ছিলো ,সারি পড়েছিল ,মেয়েটা তার মাকে বলে মা তোমার তো আরো সুন্দর সারি আছে আজ ঐটা পড়তে এটা বেশি ভালো লাগছেনা মা ,মা তখন বলেন যে তাকে হিংসা করছে ,তার সুখ দেখতে পারেনা মেয়েটা। তাকে তার স্বামীর কাছে ছোট করেছে আরো অনেক রকমের কথা।মেয়েটির কোনো স্বাভাবিক কথাই মা স্বাভাবিক ভাবে নেয়না প্রতিটা কোথায় ভুল বুঝেন নেগিটিভ বুঝেন ..প্রতিনিয়তই এরকম চলতেই থাকে,মেয়েটিকে বলে যে তুই আমার সুখে হিংসা করিস ,আমার সাথে হিংসা করিস। ....মানে যেই কথা গুলো সহ্য করার ক্ষমতা আদৌ কারো আছে কিনা আল্লাহ মালুম ,আরো অনেক অনেক কথা বলেন ,মেয়েটি নিজের মন কে বুঝায় যে মা ইচ্ছেকরে বলেনা ,একটু কিছু হলেই দৌড়ে ফাঁসি লাগাতে যাওয়া ,মেয়েকে চলে যেতে বলা ,চিল্লাচ্ছিলি এভাবে সমাজের মানুষ খুবই খারাপ চোখে দেখে, (আবার কিছু কিছু বিষয়ে তার মাতৃত্ব গাঢ় ভাবে বুঝা যায়) মেয়েটি যখন আরো বড়ো হলো এবং একটা ভালো ফিউচার ডেভেলপ করতে শুরু করলো ,তখন মেয়েটির (নানাবাড়ির) আত্মীয়রা তার সাথে নাটক করে ভালোবাসা দেখাতে শুরু করলো ,মেয়েটি সব বুঝতে পেরেও ভালোবাসা আর আদর খাওয়ার লোভে সব ভুলে থাকতো ,কিন্তু ,নানীবাড়ির আত্মীয় ,,মেয়ে এবং মেয়ের মায়ের মধ্যে সব সময় দ্বন্দ্ব লাগাতে থাকে ,এবং মেয়ের মা ও বিশ্বাস করতে না চাইলেও এগুলো প্রতিনিয়ত শুনতে শুনতে মেয়ের থেকে দূরে সরে যায় ,,,মেয়েকেও একইভাবে তারা বার বার নিজের মায়ের কথা ,,,অতীতে মেয়েটির সাথে হওয়া অন্যায় গুলোর কথা বার বার মনে করিয়ে দিয়ে মায়ের প্রতি দুরুত্ব তৈরী করে দেয়,এবং বার বার বলে ছোটবেলায় তোকে ফেলে গিয়েছিলো এখন তোর ভালো ফিউচার তৈরী হবে স্বার্থের জন্য তোকে ভালোবাসে ,কিন্তু মা তো মাইই!! এমতাবস্থায় তাদের সাথে সম্পর্ক রাখলে ,যোগাযোগ করলে ,কথা বললে ,বা তাদের সাথে থাকলে অশান্তি, আরো বেড়ে যায় ,প্রতিটি বিষয়ে ভুল বুঝা বুঝি ,কোনো বিষয় তারা পজিটিভলি নিতে পারেনা ,খুবই কষ্ট দেয়,মাঝে মাঝে মেয়েটির ইচ্ছে হয় নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সবার থেকে দূরে একদম হারিয়ে যেতে তবে সে বাবা মায়ের দায়িত্ব পালন করবে ,,,,তো বাবা মা ছাড়া বাকি সব আত্মীয়দের সাথে যারা দিনের পর দিন শুধু মেয়েটিকে ছোট থেকেই প্রত্যেকটা পদে পদে নির্যাতন করেছে, তার মায়ের সাথে অনেক অন্যায় অবিচার করেছে,যারফলে মেয়েটির অনন্তরে এখন তাদের প্রতি অনেক ঘৃণা জন্মেছে,,মেয়েটি কি তাদের সাথে আর কথা না বললে ,বা তাদের বাড়িয়াতে আর না গেলে। ..মানে মাঝে মাঝে ভালো মন্দ খোঁজ খবর (১ মাস পর পর কেমন আছে না আছে  নানাবাড়ির আত্মীয়দের  সাথে)নিলে কি হবেনা ,,? আর ফুপিবারির সবার সাথে যোগাযোগ একদম বন্ধ করে দিলে।।

১)আল্লাহ কি তবুও জাহান্নামে দিয়ে দিবে মেয়েটিকে ? কারণ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন কারীকে তো আল্লাহ জাহান্নামে দিয়ে দিবেন। ...! তাহলে এখন মেয়েটির কি করা উচিৎ। ..(ফুপিবাড়ির)...তাদের সাথে জোর করে বাধ্য হয়ে কথা বলতে খুব কষ্ট হয় মেয়েটির ,বার বার সেই অপছন্দের মুখ গুলো থেকে তীরের মতো আঘাত করা কথা আর শুনতে ইচ্ছে করেনা,,,,মেয়েটি চায় তাদের সাথে কথা না বলতে! মা (নানিবারির লকজন) তাদের সাথে কথা বললেই কষ্ট পায়,প্রত্যেকটা মুহুর্তে তারা মাকে কষ্ট দেয়।

মেয়েটি এবং মেয়েটির মা এখন একসাথে থেকেও মনের দিক দিয়ে তাদের মাঝে অনেক দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে ,,,মেয়েটির মা মেয়েটিকে সব বিষয়ে ভুল বুঝে এবং মেয়েটির প্রতি খুবই দুঃখিত,,বার বার দীর্ঘশাস ফেলেন এবং বলেন সে একা কোথাও চলে যাবেন(মা) ,তার শুধুমাত্র ছোট বাচ্চা ছেলেটিকে নিয়ে ,বার বার মেয়েটিকে বলেন যে আমি মারা গেলে সাথে সাথে কবর দিয়ে দিও ,কান্না করিওনা ,আর আমি মরলে তো তুমি নিজেই কান্না করবানা,মেয়েটির খুব কষ্ট হয় ,,,মাকে এতদিন পর কাছে পেয়েও অনেক অনেক দূরে। ..!! মেয়েটির অনেক মায়ের আদর খেতে ইচ্ছে করে...!

২)এই দূরত্ব এই ভুল কিভাবে ভাঙবে মায়ের। ..? মেয়েটি তার মাকে চায়,,,মেয়েটির মা ওকে অনেক অনেক ভালোবাসতো/বাসেন,,,এমনকি মেয়েটির বাবা যখন মেয়ে আর মাকে রেখে বিদেশে চলে যায়,তখন মেয়েটির মা তাকে নিয়ে এতিম খানায়ও পর্যন্ত ছিলো,,মা শিক্ষিকা হিসেবে সেখানে ছিলো,মেয়েকে নিয়ে, মেয়ের জন্য অনেক কষ্ট করেছে মা,কিন্তু এতো দূরত্বের একমাত্র কারন তারাই।

মূলত ,নানী ,খালার বেশি বেশি মা এবং মেয়ের একে অপরের ভিতরে সারাক্ষন বিষ যুক্ত কথা লাগাতে থাকে ,সব সময় মেয়েটিকে বুঝায় তোর মা খারাপ ,তার চরিত্র নোংরা ,তোকে রেখে অন্য বিয়ে করেছে ,তোকে দেখতে পারেনা ,তোর ছোট ভাইকে আর তোর নতুন বাবাকেই ভালোবাসে ,তুইতো ওর বোঝা ,আর এখন তোর ভালো ফিউচার ভালো জবের জন্য তোকে আদর করে নিজের স্বার্থের জন্য ,আমরাই তো তোকে পালসি ,(অথচ মেয়ের মা বিয়ের আগে জব করতো মেয়েকে টাকা পাঠাতো এবং বিয়ের পরেও লুকিয়ে প্রতিমাসে মেয়ের জন্য টাকা পাঠাতো )অন্যদিকে মাকে মেয়ের সব কথা বলে যেমন মা যখন প্রথম থেকে মেয়েটির সাথে বাজে আচরণ করতো ,মেয়েটি মাঝে মাঝে হালকা হবার জন্যে নানী খালাকে বলতো খালামনি মা কেন আমার সাথে এমন করে,,,আমার অনেক কষ্ট হয় ,,,উনারা আবার অনেক রকম কথা বানিয়ে মেয়েটির মা কে বলতো(আবার কিছু কিছু ছোট খাটো গোপন বিষয় যেগুলো খালামণিকে শেয়ার করেছিল সব বলে দিয়েছে ,মেয়েটি বলেছিলো যে মেয়েটির জব হলে সে দ্বীনদার কাওকে বিয়ে করবে)..এটা তার মাকে বলে দেওয়ায় তার মা আরো অনেক বেশি কষ্ট পায়?প্রত্যেকটা কোথায় কথায় এখন মা মেয়েকে বলেন তোর তো বিয়ের প্রয়োজন হয়ে গেসে তাইনা। .?পাত্র তো পেয়ে গেছিস নিশ্চই ,,,তার মা চায় তাকে বিয়ে না দিতে ,এবং তাকে অনেক ছোট বাচ্চা মনে করেন),যেন মেয়েটিকে আরো বেশি দেখতে না পারে ,, বলতো তোর মেয়েতো তোর সাথে হিংসা করে ,তোর ছেলেকে আদর করেনা ,তোর ছেলেকে অনেক নির্যাতন করে ,কোনোদিন তোর ছেলেকে তোর মেয়ের কাছে রেখে যাসনা। ..সৎ ভাইকে কোনোদিন আপন চোখে .দেখেনা ,ওরে অনেক হিংসা করে আমাদের এসে এসে বলে তোর মেয়ে ,আর তোর এই সংসার টাও ভাঙবে। ....মেয়েটি কোনোদিন তার নতুন বাবার সংসারে আসতে চায়নি ,সে তার মায়ের সংসারে অশান্তি না হবার জন্য নানাবাড়িতে ওভাবেই থাকতে চেয়েছিলো ,কিন্তু মেয়ের মাই নিজের মেয়েকেই কাছে রাখার জন্য ,আর নানাবাড়ির কষ্ট থেকে মুক্তি পাবার জন্য মেয়েকে SSC এর পরে নিজের কাছে নিয়ে আসেন ,,,মেয়েটির অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও মায়ের কথায় মেয়েটি বাধ্য হয়ে এখানে থাকে....,,, নতুন বাবাটাও অনেক কষ্ট দেয় তার মাকে ,আর মেয়েটি চায় সারাজীবন বিয়ে না করে নিজের বাবাকে এবং মাকে দেখতে,মায়ের কষ্ট দুর করতে,সারাজীবন মায়ের পাশে থাকতে,যদিও খালামণিকে বিয়ের কথা বলেছিলো দ্বীনের কথা ভেবে.....কিন্তু মেয়েটির নিজের জন্য কোনো ইচ্ছে /আশা নেই সে শুধু চায় সবাইকে ভালো রাখতে এমনকি তার নানাবাড়ির সবাইকেও সে দেখতে চায় ,কাওকেই সে ফেলতে পারবেনা ,তারা যতই কষ্ট দিক ,সবার যেহেতু টাকারই দরকার তাই সবাইকে টাকা দিয়ে দিবে ,আর নিজে চায় সবার থেকে আলাদা হয়ে অনেক দূরে এক কোথাও চলে যেতে।

২)ফুপিবাড়ির আত্মীয়ের সাথে কি সম্পর্ক না রাখা যাবে!?

1 Answer

0 votes
by (597,330 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ﻭَﻟَﻤَﻦ ﺻَﺒَﺮَ ﻭَﻏَﻔَﺮَ ﺇِﻥَّ ﺫَﻟِﻚَ ﻟَﻤِﻦْ ﻋَﺰْﻡِ ﺍﻟْﺄُﻣُﻮﺭِ ) ﺍﻟﺸﻮﺭﻯ 43/ " ﺍﻧﺘﻬﻰ .
অবশ্যই যে সবর করে ও ক্ষমা করে নিশ্চয় এটা সাহসিকতার কাজ।(৪২/৪৩)
নবী কারীম সাঃ বলেনঃ
ﻭﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ( ﻳَﺎ ﻋُﻘﺒَﺔَ ﺑﻦَ ﻋَﺎﻣِﺮ : ﺻِﻞْ ﻣَﻦْ ﻗَﻄَﻌَﻚَ ، ﻭَﺃَﻋْﻂِ ﻣَﻦْ ﺣَﺮَﻣَﻚَ ، ﻭَﺍﻋْﻒُ ﻋَﻤَّﻦ ﻇَﻠَﻤَﻚَ ) ﺭﻭﺍﻩ ﺃﺣﻤﺪ ( 4/158 ) ﻭﺻﺤﺤﻪ ﺍﻷﻟﺒﺎﻧﻲ ﻓﻲ " ﺍﻟﺴﻠﺴﻠﺔ ﺍﻟﺼﺤﻴﺤﺔ" ( 891 )
হে উকবা তুমি সম্পর্ক স্থাপন কর তার সাথে যে তোমার সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেছে,এবং দান কর তাকে  যে তোমাকে বঞ্চিত করেছে,এবং মাফ করে দাও তাকে যে তোমার উপর যুলুম করেছে।(মসনদে আহমদ-৪/১৫৮)

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/19877

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি সবাইকে ক্ষমা করে দিবেন। এবং নিজের পক্ষ্য ভুলত্রুটির জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিবেন। ভবিষ্যতে সবার সাথে উত্তম ব্যবহার করবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (597,330 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...