আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
169 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (49 points)

আসসালামু আলাইকুম, 
 

১.১) টিউশন মিডিয়া হিসেবে কেউ যদি কাজ করে এবং শিক্ষার্থীর গার্জিয়ানের ইচ্ছা অনুসারে মিডিয় বালেগ মেয়ে শিক্ষার্থীকে বালেগ ছেলে টিচার দেয় তাহলে কি টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে?

 

১.২) যদি শিক্ষার্থীর গার্জিয়ান এ ব্যাপারে কিছু না জানায় তারপর যদি টিউশন মিডিয়া নিজে থেকে বালেগ মেয়ে শিক্ষার্থীর জন্য বালেগ ছেলে টিচার দেয় তাহলে কি টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে? আর মিডিয়া টিচারের থেকে যে কমিশন হিসেবে  অর্থ পাবে তা মিডিয়ার জন্য হালাল হবে? 

 

২.১) টিউশন মিডিয়া হিসেবে কেউ যদি কাজ করে এবং শিক্ষার্থীর গার্জিয়ানের ইচ্ছা অনুসারে সে বালেগ ছেলেদেরকে  বালেগ মেয়ে টিচার দেয় তাহলে কি টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে?

 

২.২) যদি শিক্ষার্থীর গার্জিয়ান এ ব্যাপারে কিছু না জানায় তারপর যদি টিউশন মিডিয়া নিজে থেকে বালেগ মেয়ে শিক্ষার্থীর জন্য বালেগ ছেলে টিচার দেয় তাহলে কি টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে? আর মিডিয়া টিচারের থেকে যে কমিশন হিসেবে  অর্থ পাবে তা মিডিয়ার জন্য হালাল হবে? 


৩) শিক্ষার্থীর গার্জিয়ান যেমন টিচার চাচ্ছে সে অনুযায়ী যদি শিক্ষার্থীর সমলিঙ্গের টিচার না পাওয়া যায় কিন্তু বিপরীত লিঙ্গের টিচার পাওয়া যায় তাহলে কি টিউশনি দেয়া যাবে? আর মিডিয়া টিচারের থেকে যে কমিশন হিসেবে অর্থ পাবে তা মিডিয়ার জন্য হালাল হবে? 

 

৪) পার্সেন্টেজ আকারে টিচারদের থেকে কমিশন নেয়া যাব? যেমন: কোনো টিচারকে বলা হলো টিউশনিতে যে টাকাতে বেতন নির্ধারণ হবে তার ৫০% কমিশন দিতে হবে? কোরআন হাদীসের আলোকে বললে উপকৃত হতাম।

 

৫) আর টিউশন মিডিয়া হিসেবে কাজ করতে গিয়ে শিক্ষার্থী ও টিচার এর উভয়পক্ষ বা একপক্ষ বিধর্মী হলে ইসলামি বিধান কি?

 

৬) রাস্তায় বিভিন্ন ধরনের খাম্বা থাকে যেগুলো সম্ভবত সরকারি খাম্বা। সেগুলোর বেশিরভাগই পোস্টার আর লিফলেটে ছেয়ে থাকে। এগুলো সরকারি পোস্টার ও লিফলেট না। যেহেতু এটা সরকারি সম্পদ আর বৈদ্যুতিক খুটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাধারণ মানুষ এসব খাম্বায় পোস্টার ও লিফলেট লাগাতে পারবে?


 

জাযাকাল্লাহু খাইরান।





 

1 Answer

0 votes
by (573,870 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 

https://ifatwa.info/14986/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ 
শরীয়তের বিধান অনুযায়ী পর্দা করা ফরজ।
সুতরাং কোনো বালেগ পুরুষ কোনো বালেগা মহিলাকে প্রাইভেট পড়াতে পারবেনা।

আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ        
قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

وَقُلْ لِلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। {সূরা নূর-৩০-৩১}

يَا نِسَاءَ النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّسَاءِ إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلًا مَعْرُوفًا (32) وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَى

হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও [ইহুদী খৃষ্টান)। তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় পাও তবে আকর্ষণধর্মী ভঙ্গিতে কথা বলনা, যাতে যাদের মাঝে যৌনলিপ্সা আছে তারা তোমাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। বরং তোমরা স্বাভাবিক কথা বল। এবং তোমরা অবস্থান কর স্বীয় বসবাসের গৃহে, জাহেলী যুগের মেয়েদের মত নিজেদের প্রকাশ করো না। {সূরা আহযাব-৩২}

وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَرَاءِ حِجَابٍ ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ

অর্থ : আর তোমরা তাঁর (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর স্ত্রীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্য এবং তাঁদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ। {সূরা আহযাব-৫৩}

★তবে যদি বিশেষ প্রয়োজন হয়,অন্যত্রে প্রাইভেট পড়া মুশকিল হয়,এখানে প্রাইভেট পড়াইলে ফেতনার আশংকা যদি না থাকে,পুরোপুরি পর্দা করেই যদি মেয়ে পড়তে আসে,সকলেই যদি দৃষ্টির পুরোপুরি হেফাজত করে,এবং প্রাইভেট পড়ানোর পুরো টাইম যদি  মেয়ের কোনো মাহরাম ব্যাক্তি তার কাছে বা সেই রুমেই অবস্থান করে,তাহলে প্রাইভেট পোড়ানো জায়েজ আছে।  

বেগানা নারী-পুরুষ খালওয়াত তথা নির্জনে একাকী অবস্থান করতে পারবে না। হাদীসে একে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে.......

ﻻَ ﻳَﺨْﻠﻮﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃﺓٍ ﺇِﻻَّ ﻭَﻣَﻌَﻬﺎ ﺫُﻭ ﻣَﺤْﺮَﻡ ) 

কোনো পুরুষ কোনো মহিলার সাথে মহিলার মাহরাম না থাকা অবস্থায় নির্জনে একাকী বসবাস করতে পারবে না।(সহীহ বুখারী-৫২৩৩;সহীহ মুসলিম-১৩৪১)

★সুতরাং বালেগা মেয়েকে উপরোক্ত শর্ত পুরোপুরি ভাবে মেনে প্রাইভেট পড়ানো জায়েজ হবে।
,
এই জায়েজ পদ্ধতি অনুসরণ করা সম্ভব না হলে,প্রাইভেট পড়ানো জায়েজ হবেনা।
তবে এ থেকে উপার্জন হালাল হবে।
,  
এই জায়েজ পদ্ধতি অবলম্বন করতে না পারলে টিউশনি ছেড়ে দেওয়ারই পরামর্শ থাকবে। 
,
আরো জানুনঃ 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(১.১)
শিক্ষার্থীর গার্জিয়ানের ইচ্ছা অনুসারে টিউশন মিডিয়া বালেগ মেয়ে শিক্ষার্থীকে যদি বালেগ ছেলে টিচার দেয়,তাহলে সেক্ষেত্রে উপরোক্ত বৈধ জানিয়ে দিতে হবে। 
এক্ষেত্রে উভয়ে যদি উপরোক্ত বৈধ পদ্ধতি মেনে চলতে রাজী হয়,সেক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে।

নতুবা এক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ গুনাহের সহযোগিতা হিসেবে গন্য হবে। 

(১.২)
এক্ষেত্রেও উপরের মতোই বিধান হবে।

টিউশন মিডিয়ার কমিশন হারাম হবেনা।

(২.১)
(২.২)
উপরের মতোই বিধান হবে।

(০৩)
এক্ষেত্রে বিষয়টি স্টুডেন্ট এর অভিভাবককে অবহিত করতে হবে,তারা রাজী থাকলে শরীয়তের উপরোক্ত শর্ত উভয় পক্ষকে জানাতে হবে।

এক্ষেত্রে উভয়ে যদি উপরোক্ত বৈধ পদ্ধতি মেনে চলতে রাজী হয়,সেক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে।

নতুবা এক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ গুনাহের সহযোগিতা হিসেবে গন্য হবে। 

মিডিয়া টিচারের থেকে যে কমিশন হিসেবে অর্থ পাবে তা মিডিয়ার জন্য হালাল হবে।

(০৪)
এক্ষেত্রে টিচার সন্তুষ্টি চিত্তে কমিশন দিতে রাজী থাকলে আর বিষয়টি তার উপর জুলুম না হলে, তাহলে কমিশন গ্রহন জায়েজ হবে।
  • আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍْ ﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢْ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ ﺗَﻜُﻮﻥَ ﺗِﺠَﺎﺭَﺓً ﻋَﻦ ﺗَﺮَﺍﺽٍ ﻣِّﻨﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻘْﺘُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢْ ﺭَﺣِﻴﻤًﺎ
তরজমাঃ-হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু।(সূরা নিসা(২৯)

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,
عن ابن عباس قال;قال رسول اللّٰه صلى اللّٰه عليه و سلم 
  " ﻻ ﻳﺤﻞ ﻣﺎﻝ ﺍﻣﺮﺉ ﻣﺴﻠﻢ ﺇﻻ ﺑﻄﻴﺐ ﻧﻔﺲ ﻣﻨﻪ "
নবী কারীম সাঃ বলেনঃ"কোন মুসলমানের জন্য  অন্য কোনো মুসলমানের মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল হবে না।(তালখিসুল হাবীর-১২৪৯)
  • হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাঃ থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাঃ বলেনঃ
ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻈﻠﻢ ﻇﻠﻤﺎﺕ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ
জুলুম/নির্যাতন কিয়ামতের দিন অন্ধকাররূপ ধারণ করবে।(সহীহ বুখারী-২৩১৫) 

(০৫)
বিধর্মী হলেও সমস্যা নেই।
তবে বিপরীত লিঙ্গের কাউকে পড়ালে বালেগ/বালেগাহ হয়ে থাকলে শরীয়তের উপরোক্ত শর্ত উভয় পক্ষকে জানাতে হবে।

এক্ষেত্রে উভয়ে যদি উপরোক্ত বৈধ পদ্ধতি মেনে চলতে রাজী হয়,সেক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ হালাল হবে।

নতুবা এক্ষেত্রে টিউশন মিডিয়ার কাজ গুনাহের সহযোগিতা হিসেবে গন্য হবে। 

(০৬)
সরকারের পক্ষ থেকে এসব খাম্বায় পোস্টার ও লিফলেট লাগাতে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই,তাই জনসাধারণ এসব খাম্বায় পোস্টার ও লিফলেট লাগালে তাহা নাজায়েজ হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...