জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
এ কথার সত্যতা কুরআন হাদীস দ্বারা প্রমানিত নয়।
(০২)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
قَالَ اِنَّمَاۤ اَنَا رَسُوۡلُ رَبِّکِ ٭ۖ لِاَہَبَ لَکِ غُلٰمًا زَکِیًّا ﴿۱۹﴾
সে (জিবরাঈল আঃ) বলল, আমি তো তোমার রব-এর দূত, তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করার জন্য।
(সুরা মারইয়াম ১৯)
مُّطَاعٍ ثَمَّ اَمِیۡنٍ ﴿ؕ۲۱﴾
সে (জিবরাঈল আঃ) মান্য সেখানে, বিশ্বাসভাজন।
(সুরা তাকবির ২১)
এই কুরআন একজন সম্মানিত দূতের আনীত কালাম। তিনি শক্তিশালী, আরাশের অধিপতির কাছে মর্যাদাশীল। তিনি ফেরেশতাদের নিকট মান্য। সমস্ত ফেরেশতা তাকে মান্য করে। তিনি আল্লাহর বিশ্বাসভাজন; পয়গাম আনা নেয়ার কাজে তার তরফ থেকে বিশ্বাসভঙ্গ ও কম বেশী করার সম্ভাবনা নেই। নিজের পক্ষ থেকে তিনি কোন কথা আল্লাহর অহীর সাথে মিশিয়ে দেবেন না। বরং তিনি এমন পর্যায়ের আমানতদার যে, আল্লাহর পক্ষ থেকে যা কিছু বলা হয় সেগুলো তিনি হুবহু পৌছিয়ে দেন।
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
স্বর্গীয় বলতে তিনি যেহেতু আসমান থেকে আল্লাহর দূত হিসেবে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর কাছে বার্তা নিয়ে আসতেন,তাই তাকে অনেকে স্বর্গীয় দূত বলেন।
মানে আসমান থেকে আগত দূত।
সুতরাং এই অর্থে এমনটি বলা যাবে।