বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
এই সাদাস্রাব নির্গত হওয়া দুই প্রকার।
(ক)সাদাস্রাব মাঝেমধ্যে নির্গত হয়।অর্থাৎ হঠাৎ জরায়ুতে চলে আসে।
এমতাবস্থায় যদি হঠাৎ নামাযের মধ্যে বা নামাযের পূর্বে নির্গত হয়, তখন কাপড় পাল্টিয়ে লজ্জাস্থান ধৌত করা পূর্বক নতুন করে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে।তারপর পূনরায় নামায পড়তে হবে।
(খ)যদি কোনো এক নামাযের পূর্ণ ওয়াক্ত ধারাবাহিক সাদাস্রাব নির্গত হতে থাকে।যেমন মাগরিবের নামাযের পূর্ণ ওয়াক্ত তথা ১ঘন্টা ৩০মিনিট ধারাবাহিক সাদাস্রাব নির্গত হতে থাকে। তাহলে এমতাবস্থায় উনাকে মা'যুর গণ্য করে মা'যুরের হুকুম উনার উপর আরোপ করা হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/50
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রথম কথা হল, হায়েয ইস্তেহাযার মাস'আলা অনেক কঠিন।দ্বিতীয়ত আপনার লিখায় এতো অগোছালো যে, এই লিখা পড়ে মূল জিনিষটা বুঝাও অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে গেছে, তাই আপনাকে বলবো যে, আপনি নিম্নে বর্ণিত লিংকের লেখাগুলো পড়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের চেষ্টা করবেন।
জ্বী, এক দিরহাম থেকে কম পরিমাণ নাপাকি কাপড় বা শরীরে লাগলে তখন ধৌত করা ব্যতিতও নামায পড়া যাবে।
(১) ইস্তেহাযা বা সাদাস্রাব নির্গত অবস্থায় অজু করে আয়াত টাচ ফোন থেকে কুরআন পড়তে পারবেন।
(২) এই হালতে মুখস্থ থাকা অংশ তিলাওয়াত করতে পারবেন।
(৩) ইস্তেহাযা বা সাদাস্রাব নির্গত অবস্থায় অজু করে নামায পড়তে পারবেন।