بسم الله الرحمن الرحيم
জবাবঃ
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-
وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا
কুরআন তিলাওয়াত কর ধীরস্থির ভাবে, স্পষ্টরূপে। -সূরা মুযযাম্মিল (৭৩) : ৪
ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ-
"ولوزاد کلمةً أو نقص کلمة أو نقص حرفًا أو قدّمه أو بدله بآخر ... لم تفسد مالم یتغیر المعنی". (شامی ج1 ص633)
সারমর্মঃ-
যদি নামাজে আয়াত তিলাওয়াত এর ক্ষেত্রে কোনো বাক্য বৃদ্ধি করে,অথবা কোনো বাক্য ছেড়ে দেয়,অথবা কোনো হরফ ছেড়ে দেয়,অথবা মুকাদ্দাম করে বা অপর বাক্য দ্বারা পরিবর্তন করে,সেক্ষেত্রে অর্থ পরিবর্তন না হলে নামাজ ফাসেদ হবেনা।
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (1 / 623):
"يكره أن يفتح من ساعته كما يكره للإمام أن يلجئه إليه، بل ينتقل إلى آية أخرى لايلزم من وصلها ما يفسد الصلاة أو إلى سورة أخرى أو يركع إذا قرأ قدر الفرض كما جزم به الزيلعي"
সারমর্মঃ-
নামাজে এক আয়াত থেকে অপর আয়াতের দিকে যাওয়া বা অপর সুরার দিকে যাওয়ার দরুন নামাজ ফাসেদ হবেনা।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে অর্থ বিকৃত না হওয়াতে নামাজ ফাসেদ হবেনা। সুতরাং নামাজ দোহরানোর প্রয়োজন নেই।