আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
149 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (28 points)
edited by
আমার বাবা আমাকে দোকানের জন্য কিছু মাল আনতে বলছিল। কিন্তু আমি আনতে পারি নি।
১. আমার বাবা যদি "আল্লাহর ওয়াস্তে ওই মালগুলো আনিস" - এভাবে আমাকে মালগুলো আনার কথা বলে থাকে তাহলে কি আমার ব্যবসার ইনকাম হারাম হবে? বা ব্যবসা নষ্ট হয়ে যাবে? কারণ আমি মালগুলো আনি নি।
২. আমার বাবা যদি আমাকে দোকানের জন্য কোনো কাজ করতে বলে এবং সেই কাজটি/কাজগুলো যদি "আল্লাহর ওয়াস্তে" শব্দ ব্যবহার করে করতে বলে এবং আমি যদি সেই কাজ না করি তাহলে কি ব্যবসা নষ্ট হবে? বা ইনকাম হারাম হবে?
৩. আমি দোকানটি চালাই। তবে আমার বাবাও দোকানে বসেন। আমি মনে করি তার দোকানের বিষয়ে অভিজ্ঞতা কম। সেক্ষেত্রে উনি যদি কোনো কাজ "আল্লাহর ওয়াস্তে" শব্দ ব্যবহার করে আমাকে করতে বলে এবং আমি যদি সেটি না করি তাহলে ব্যাপারটি কেমন হবে? কারণ, মাঝে মাঝে মনে হয় কাজটি না করলে আল্লাহকে ছোট করছি না তো? কারণ কাজটি করা ওয়াজিব হয়ে গেছে। আবার মনে হয়, কাজটি না করলে হয়তো দোকানের জন্য ভালো হবে। আবার মনে হয় ওয়াজিব কাজটি না করে দোকানের কথা ভাবছি ; তাই আল্লাহ যদি রেগে গিয়ে কোনো অকল্যাণ দান করেন। সেটি দোকানের হোক বা অন্য কোনো অকল্যাণ!

৪. এক গরিব লোক আমার কাছে এসে টাকা চাইলে আমি তাকে প্রতি শুক্রবার করে আসতে বলি। তখন মনে হয়- শুক্রবার করে যেহেতু ডাকলাম, সেহেতু যদি প্রতি শুক্রবার তাকে টাকা না দেই তাহলে হয়ত আমার দোকানের ক্ষতি হয়ে যাবে। মানে আল্লাহ হয়ত অসন্তুষ্ট হবেন। তাই তাকে আবারও বলি যে, প্রতি শুক্রবার আসবেন। আর আমি ঠিক করে নেই যে, তাকে প্রতি শুক্রবার টাকা দিব।
ওসব ভেবে তাকে প্রতি শুক্রবার টাকা দিতে চেয়েছি। এখন আবার ভাবছি যে, ওসব বিষয় হয়তো চরমপন্থা হয়েছে। তাই তাকে টাকা দিতেই হবে কিনা এসব নিয়ে চিন্তায় আছি।

৫. আমার বাবা দোকানের এক কোণায় সামনের ইদে "আল্লাহর ওয়াস্তে" পাঞ্জাবি বিক্রি করার কথা বলে। আল্লাহর ওয়াস্তে শব্দটি ব্যবহার করার কারণে চিন্তিত হয়ে যাই। পরে সিদ্ধান্ত নেই বা মনস্থির করি যে, যেহেতু আল্লাহর ওয়াস্তে শব্দ ব্যবহার করেছে সেহেতু আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য বা আল্লাহর সম্মানে অন্ততপক্ষে সামনের ইদ পর্যন্ত এখানে দোকান চালাব যাতে করে আমার বাবা দোকানের ওই জায়গায় পাঞ্জাবি বিক্রি করতে পারে। ইদ পার হলে প্রয়োজনে নতুন দোকান নিব। কিন্তু বর্তমানে অনেক বার নতুন দোকান খোঁজার চেষ্টা করেছি। আবার সিদ্ধান্ত নিতে চাই যে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সামনের ইদ পর্যন্ত এখানেই দোকান চালাবো। কিন্ত পাকাপাকিভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।
আমার কি করা দরকার? আল্লাহর সম্মানে সামনের ইদ পর্যন্ত দোকান এখানে চালাব? যাতে করে বাবা এই দোকানে সামনের ইদে পাঞ্জাবি বিক্রি করতে পারে?
নাকি অন্যখানে দোকান দেওয়া যাবে এই দোকান বাদ দিয়ে?
(সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম সামনের ইদ পর্যন্ত এখানে দোকান চালাব। কিন্তু তারপরে আবারও দোকান খুঁজেছি। তবে দোকান মালিক দোকান দেয় নি)। সব মিলিয়ে করণীয় কি?

৬. আমার স্ত্রী আমাকে বলেছিল, সে (স্ত্রী) আমাকে আল্লাহর ওয়াস্তে কখনো তার কাছে আসতে বলবে না।
এখন যদি সে আমাকে(স্বামী) তার কাছে কখনো আসতে বলে??

৭. আমার বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করল, "আজ কেমন বিক্রি হলো আশেপাশের দোকানদারদের?"
আমি অনেক সময় নিজে নিজেই ধরে নেই যে, আমি যদি তাকে উত্তরটি ভালোভাবে না দেই তাহলে হয়ত আমার ব্যবসাটি নষ্ট হয়ে যাবে?
এমনটা মনে হওয়ার পরেও বা নিজে এমনটা চিন্তা করার পরেও যদি উত্তরটি অন্যভাবে দেই মানে যদি ঘুরিয়ে উত্তর দেই তাহলে কি ব্যবসার সমস্যা হবে?

৮. আমি কোনো বিষয়ে অহংকার করি না। তবে কোনো কাজ করার সময়ে বা করার পরে মনে হয় - অহংকার হয়ে গেল না তো?! আর চিন্তায় পরে যাই। মনে হয় আল্লাহ আমাকে এই কারণে এটা দিবেন না ওটা দিবেন না বা ব্যবসা নষ্ট হয়ে যাবে।

৯. বাবাকে সম্মান করতে চাইলেও পারি না। উনি সামনে না থাকলে আপসোস করি। মনে হয় যে, তার সাথে ভালো ব্যবহার করা দরকার। কিন্তু সামনে আসলে আমি একটু ত্যাড়ামোভাবে কথা বলি। কি করণীয়?

১০. মানুষ একে অন্যের সাথে অনেকভাবেই মজা করে। কিন্তু আমি স্বাভাবিক কথা বলার সময়েও মনে হয় যে, অহংকার হচ্ছে না তো? মনকে বোঝাই যে, অহংকার নয়। তারপরেও মন হয় যে, অহংকার করলাম মনে হয়। কাজটি করার পরে বা কথা বলার পরে মনে হয় অহংকার হয়ে গেল।

১১. ধরেন, আমি কাউকে কোনো বিষয়ে অপমান করলাম তবে সে বুঝল না। সে কিছুই বোঝে নি। তাহলে কি পরে আমাকে তার কাছেও ক্ষমা চাইতে হবে নাকি শুধু আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলেই হবে?

১২. বিদেশ থেকে কিছু পুরনো পোশাক আমাদের দেশে আসে। ওসব পোশাকের মধ্যে কিছু পোশাক অনেক ভালো মানের হয়ে থাকে। মানে এতোটাই ভালো মানের হয়ে থাকে যে, কাস্টমাররা বুঝতে পারে না যে, ওসব পোশাক পুরনো। তাই দোকানদাররা চড়া দামে বিক্রি করতে পারে।
ক) আমার দোকানের অন্য সব মাল নতুন। আমি যদি বিদেশ থেকে আনা মালগুলো আমার দোকানে বিক্রি করি তাহলে কি অন্যায় হবে? ওসব মাল নতুন নাকি পুরনো -তা যদি আমি কাস্টমারকে না বলে উচ্চমূল্যে দামাদামির মাধ্যমে বিক্রি করি তবে তা কি জায়েজ হবে?  (এক্ষেত্রে কাস্টমাররা পোশাকগুলোকে নতুন ভাবতে পারে।)
খ) ওসব মাল যে পুরনো তা কি কাস্টমারকে বলে বেঁচতে হবে?
গ) আমি যদি নতুন নাকি পুরনো তা না বলে বেঁচি তবে কি তা হারাম হবে? যেমন বাজারে নতুন ব্লেজার পাওয়া যায় ২০০০ থেকে ২০ হাজারের বেশি টাকায়। নতুন নাকি পুরনো তা না বলে আমি যদি নতুন দামের চেয়ে আনুমানিক কম দামে বিক্রি করি তবে কি তা জায়েজ হবে?
ঘ) মালগুলো পুরনো হলেও ওসবের কন্ডিশন এতোই ভালো যে তা পুরনো হিসেবে ধরা যায় না। আমি মালগুলো কিভাবে সেল করলে উচ্চমূল্যে আমার দোকানে সেল করতে পারব? (আমার দোকানে নতুন মাল বিক্রি করে থাকি)

১৩. আমি আমার ওয়াইফকে বলি, "দোয়া করো যেন ইদের আগে ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হয়, তাহলে আমি তোমাকে আর আমার ছোট বোনকে রূপার ব্রেসলেট বানিয়ে দিব"। এসব কথার দ্বারা কি মানত হয়েছে? ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হলে আমার কথা কি রাখতেই হবে? না রাখলে আল্লাহ কি ব্যবসা নষ্ট করে দিবেন? বা ইনকাম কি হারাম হবে?
আমার এখন যতোটা মনে পড়ছে - সে সময় আমার ওয়াইফকে আমি কথাগুলো এই নিয়তে বলেছিলাম- "আমি ওর কানের দুল বিক্রি করে এর আগে দোকানে খরচ করেছি। ৩০ হাজার বিক্রি হলে যা লাভ হবে তার অর্ধেক হলে (৪-৫ হাজার) ওকে আর আমার বোনকে ব্রেচলেট বানিয়ে দেওয়া যাবে। যেহেতু ওর কানের দুল বিক্রি করেছি। তাই না হয় বানিয়ে দিব।" তবে ৩০ হাজার বিক্রি হলে দিবোই দিবো এমন নিয়তে কথাগুলো বলি নি। মানতের উদ্দেশ্য ছিল না আমার। এসব কথার দ্বারা কি মানত হয়েছে? ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হলে আমার কথা কি রাখতেই হবে? না রাখলে আল্লাহ কি ব্যবসা নষ্ট করে দিবেন? বা ইনকাম কি হারাম হবে?

আমি অনেক দিনের অনেক বিষয়ের ওপর ওয়াসওয়াসার রোগী।

1 Answer

0 votes
by (566,100 points)
edited by
জবাবঃ- 
بسم الله الرحمن الرحيم


(০১)
আল্লাহ তা'আলা মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা এবং তাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন।তাদের অবাধ্য হওয়াকে হারাম ঘোষনা দিয়েছেন।এ বিষয়ে সমস্ত উলামায়ে কেরাম ঐক্যমত পোষণ করে থাকেন।

মা বাবার সর্বদায় আনুগত্য করতে হবে,তাদের কথার নাফরমানী করা যাবেনা।
তাদের সাথে সর্বদায় ভালো ব্যবহার করতে হবে।
তারা কষ্ট পায়,এমন কাজ কখনোও করা যাবেনা।

তাদের হক বা অধিকারসমূহ এবং তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করা সন্তানের ওপর ওয়াজিব বা আবশ্যক।

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ إِحْسَانًا ۖ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ كُرْهًا وَوَضَعَتْهُ كُرْهًا ۖ وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلَاثُونَ شَهْرًا

“আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।” (সূরা আহকাফ-১৫)

আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন,

وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনী ইসরাঈল-২৩)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
এক্ষেত্রে মাল না নিয়ে আসার কারনে আপনার ব্যবসার ইনকাম হারাম হবেনা। বা ব্যবসা নষ্ট হয়ে যাবেনা।

(০২)
আপনি যদি সেই কাজ না করেন, তাহলে ব্যবসা নষ্ট হবেনা, ইনকাম হারাম হবেনা।

(০৩)
এক্ষেত্রে আদেশটি পালন না করলে পিতার আদেশ না মানার গুনাহ হবে।

(০৪)
আপনি তাকে প্রতি শুক্রবার করে আসতে বলেছেন,তাই সে প্রতি শুক্রবার আসলে আপনার কাছে দেয়ার মতো টাকা থাকলে দিতে হবে।
কারন আপনি তাকে কথা দিয়েছিলেন।
,
না থাকলে পরবর্তীতে দিবেন বলে তাকে বলে দিতে পারেন।

এভাবে টাকা দিতে দিতে আপনি যদি আর না দিতে চায়,সেক্ষেত্রে বিষয়টি তাকে বলে দিবেন।

(০৫)
এই দোকান বাদ দিয়ে অন্যখানে দোকান দেওয়া যাবে। 
সমস্যা নেই।

(০৬)
এখন যদি সে আপনাকে(স্বামী) তার কাছে কখনো আসতে বলে,এতে কোনো সমস্যা হবেনা। 

(০৭)
এতে ব্যবসার সমস্যা হবেনা।

(০৮)
এমনটি মনে করার কোনো কারন নেই।
কোনো সমস্যা হবেনা,ইনশাআল্লাহ। 

(০৯)
মানবিক কারনে এমনটি হতে পারে।
এজন্য নিজেকে ধৈর্যশীল হতে হবে।
বাবার কথা সহ্য করার মতো ধৈর্য নিয়ে (দাঁতে দাঁত চেপে অর্থাৎ তার কথা সহ্য করে) তার সাথে সহনশীলতার সহিত কথা বলতে হবে।
আল্লাহ সহায় হোন,আমিন।

(১০)
সেটি আসলে অহংকার নয়।
তাই চিন্তিত না হওয়ার পরামর্শ থাকবে 

(১১)
এক্ষেত্রে আপনি যদি নিশ্চিত হোন যে সে মনে কষ্ট পায়নি,তাহলে তার কাছে ক্ষমা না চাইলেও হবে।
শুধু আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

তবে মানুষের মনের বিষয় তো বাহ্যিক ভাবে নাও বুঝা যেতে পারে,তাই এক্ষেত্রে সতর্কতামূলক তার কাছ থেকেও ক্ষমা চেয়ে নিবেন।

(১২)
আপনি নতুনা না পুরাতন, কিছুই বলবেননা।
সেক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবেনা।
কাষ্টমাররা দেখে শুনে পছন্দ করে ক্রয় করে নিবে।

তবে পোশাক গুলোতে যেনো কোনো ত্রুটি না থাকে।

আপনি বেশি দামেও বিক্রয় করতে পারেন।
তবে জুলুমের পর্যায়ে পরে,সেই পরিমান দাম বলা যাবেনা।

(১৩)
এটি মান্নত হয়নি।

তবে স্ত্রীর সাথে ওয়াদা হয়েছে।
আর ওয়াদা পুরন যেহেতু ওয়াজিব,তাই এক্ষেত্রে আপনার কথা রাখতে হবে।

কথা না রাখলে এর দরুন আল্লাহ তায়ালা আপনার ব্যবসা নষ্ট করে দিবেননা।
বা ইনকাম হারাম হবেনা।

তবে এক্ষেত্রে স্ত্রীর সাথে ওয়াদা খেলাফির গুনাহ হবে। হ্যাঁ স্ত্রী মাফ করে দিলে তাহলে কোনো সমস্যা নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (28 points)
হুজুর আপনার ১৩ নং প্রশ্নের জবাবের ৫ ও ৬ নং লাইন দুটি আবার দেখুন। টাইপিং মিসটেক হয়েছে নাকি?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...