আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
267 views
in ওয়াসওয়াসা by (23 points)
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর আমি হুরমত নিয়ে প্রশ্ন করলে আপনি উত্তর দেন যে হুরমত হয়নি শশুরের তলাক্বের ইচ্ছা ছিল না।আমি আসলে।বুজতে পারি নাই এখানে হুরমতে প্রশ্নে শশুড়ের তলাক্বের কথা কেন লিখলেন।হুজুর আমি এই প্রশ্নটার সাথে কিছু তথ্য সংশোধন করেছে ভিতর দিয়ে।প্রশ্নটার প্রথমে তথ্য এক থাকলেও ভিতরে তথ্য অনেক পরিবর্তন করেছি।হয়তো ফতোয়া টা পালটে যেতে পারে এই তথ্য গুলার জন্য প্লিজ দয়া করে তাই পুরাটা প্রশ্ন পরে আমাকে উত্তর দিবেন আমি বলেছিলাম।একজন মেয়ের বিয়ে হয় তার আপন চাচাতো ভাইয়ের সাথে।সেই সুবাদের তার আপন চাচা তার শশুড় হয়।তার শশুড় কুনদিন তার দিকে খারাপ নজর দিয়ে তাকিয়েছে বলে সে কোনদিন দেখে নাই।তবে একদিন বাড়িতে মেয়েটি ঘরে বসে রুটি বানাচ্ছিল আর সেই মুহুর্তে তার শাশুড়ী বাজারে বাজার করতে যায় ত বাড়িতে কেউ ছিল না।পুএ বধু শালিন ভাবে বসেই রুটি বানাচ্ছিল।আর তার শশুড় পাশে  বসে ভান্ডারি গান শুনছিল।আর দুইজন বাবা মেয়ের মতো গল্প করতাছিল হটাৎ মেয়েটি জিগাস করল বাবা তুমি এসব ভান্ডারি গান কেন শোন?এরপর তার শশুর কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে তাকে বলে স্ত্রীও অনেক সময় মা হয়ে যায়।তুমি চাইলে তুমার দুধ আমাকে খাওয়াতে পার।এ কথা শুনে মেয়েটি লজ্জা পায় এবং চুপ হয়ে যায় এবং সে বুজতে পারে না।কি করা উচিত।সে নিচ দিকে তাকিয়ে তার মত রুটি বানাচ্ছিল। এরপএ তার শশুর তাকে জিগাস করে তুমি আবার রাগ করলা নাকি একথা বলাতে কাউকে এসব বইল না।এরপর তার শুশুর আরও কি কি কথা বলে তার কিছুই মনে নাই।তবে খুব সম্ভবত মনে পড়ে তার শশুড় বলতাছিল যে এইজে আজকে তুমার সামি যখন কাজে গেল তখন যদি তুমি একথা বলে তার গালে কপাকে ও ঠুটে চুম্মন করে দেখায় যদি যাওয়ার সময় এমন করতে তবে ভালোবাসা বারত বা তুমাদের সম্পর্ক ভালো হতে।খুব সম্ভবত  ভাবে মনে আছে যে এই ভাবে যদি সামি কাজের যাওয়ার আগে৷  স্ত্রী কিভাবে সামিকে  চুম্মন করবে সেটা তিনি দেখাতেই তার ছেলের বউকে কপালে ঠুটে ও গালে চুম্মন করে দেখায়।আসলে  তা ২বছর আগে ঘটনায় স্পষ্ট মনে নাই কেন এমন করেছিল।এবং এরপর তার শশুর বলে যে আরও অনেক কিছু আছে।এবং খুব সম্ভবত বলে টিভিতে মেয়েদের দেখ না চুম্মায়।এরপর মেয়েটি রুটি বানাতে শেষ হলে তার সামি কে এই কথা বললে তার সামি রেগে গিয়ে তার শশুরকজিগাস করলে তার শশুর বলে আমি তরিকা সে নাকি কিসের তরিকা মানে সেটা শিখাতে এমন করে দেখাইছে তার বদ কুন নিয়ত ছিল না।এবং তার ছেলের বউকের কাছে মাফ চায় আমি ভুল করছি তরে চুমা দিয়া।তবে মেয়েটি তার শশুরকে কখন খারাপ চোখে তার দিকে তাকিয়েছে বলে সে কখন দেখে নাই বরং মেয়েটি তার সম্পর্কে ভাতিজি হলেও কুনদিন তার দিকে কু দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়েছে বলে কখন দেখে নাই।তবে এই ঘটনা ঘটানুর পরবর্তিতে মেয়েটি হটাৎ দেখে তার শশুর হাটার  সময় কেমন করে তার বুকের দিকে তাকিয়েছে হয়তো এই কাজ করার পর  আবার নজর সরে গেছে।আমার প্রথমে স্পষ্ট মনে ছিল আমি কাজ করার৷ সময় সে আমার বুকের দিকে তাকিয়ে ছিল এরপর আবার অন্যদিকে চোখ দেয় এরপর আমার খারাপ লাগে সে কেন এমন করে তাকাল।এমন কতবার হয়েছে সঠিক মনে পরতাছে না তবে প্রথমে স্পষ্ট মনে ছিল কিন্তু পরেক্ষনে আবার মনে হয় আসলেই তাকাইছিল পরে আবার ভালো করে ভেবে দেখি না আসলেই তাকাইছিল। এবং এখন স্পষ্ট মনে আছে সে তাকাইছিল তবে বেশ  কয়েকবারই তাতাকিয়ে আবার চোখ সরিয়ে নিয়েছে। তবে এই ঘটনার আগে শশূড় কখন আমি দেখি নাই কুনদিন এভাবে তাকাতে।হয়তো এই জিনিস নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি করাতে তার মনে পরবর্তীতে শয়তানি চলে আসে এজন্য তাকিয়েছিল আল্লাহ ভালো জানে।তবে এই ঘটনার আগে কখন কুনদিন দেখি নাই এমন করতে।তবে শুনেছি উনি নাকি গাজা সেবন করত তবে সেদিন এমন কিছু সেবন করেছিল কিনা আমি জানিনা।আর ঘটনাটি ঘটে সকালে বা দুপুরে তবে প্রবল ভাবে মনে আছে সকালে শাশ্রুড়ি রুটি বানাতে দিয়ে বাজারে গিয়েছিল।
।এরপর স্ত্রী বাপের বারি গিয়ে একথা জানালে  এসব নিয়ে এনেক বড় ঝামেলা হয়। স্ত্রী সামি না করা সত্ত্বেও একথা তার পরিবারকে জানাইছে তাই সামি স্ত্রী র মাজে একপ্রকার বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হিয় ছেলের বাবাকে অনেক অপমান করে তখন তিনি বলে বাবা কি মেয়েকে চুমা দিতে পারে না।এরপর সামি স্ত্রী এসব নিয়ে ঝগড়া করে দীর্ঘ ১বছির কুন যোগাযোগ থাকে না এবং সামি প্রবাসে চলে যায়।এখন তাদের মিল হইছে এবং এই মাসালা চোখে পরাতে দুইজনেই চিন্তিত বিবাহ ঠিক আছে কিনা সেটা নিয়ে
১।উপরে যে ঘটনা বর্ননা করা হয়েছে উত্ত ঘটনার পর তার শশুর  প্রথমে বলেছিল সে তরিকা মানে নিয়ম শিখানুর জন্য এমন করে।এখন গত কাল স্ত্রী হুরমত নিয়ে জানার পর তার ছেলে জিগাস করে তুমি কেন আমার বউকে চুমা দিয়া দিয়েছিলে সে বলে আমি মেয়ে হিসাবে চুমা দিয়েছি।এই জিনিস্টা নিয়ে অনেক ঝামেলা ও তাকে অপমান করাতে হয়তো উনি তখন বলেছিল তরিকা শিখাতে এমন করেছে আর এখন বলতাছে মেয়ে হিদাবে দিয়েছে হয়তো উনি নুজেও লজ্জিত বা বুজতে পারে নি। স্ত্রীও কিছুটা সন্দিহান আসলেই উনি উত্তেজনার সাথে চুমা দিয়েছে কিনা?কারন কপালে ঠুটে ও গালে চুম্মন দেওয়ার সময়ে উত্তেজনা আসলে যেমন দীর্ঘ শ্বাস বা নিঃশাস নেয়া এমিন কিছু মেয়েটি দেখে নাই। এবং উত্ত মেয়ের শাশুড়ী পুরো যৌবিন কাল কাজের জন্য বিদেশে থেকেছে সামি সন্তান রেখে কিন্তু তবুও তার শশুরের চারিত্রিক খারাপ দিক কেউ দেখ নি কখন।বা পুরো এলাকা আত্নীয় সজন কেউ কখন বলে নি যে তার চরিত্র খারাপ বা তিনি এমন কাজ করেছেন।এখানে কি হুরমত সাব্যস্ত হবে? নাকি শশুরের কথাই ধরা হবে যে খারাপ নিয়তে দেয় নাই। যেহেতু চুমা দেওয়ার সময় সাধারণ পুরুষ মানুষ এর উত্তেজিত হলে যেমন নিঃশাস ভারি হওয়া এমন কুন লক্ষন ছিল না তাই এখানে কি হুরমত সাব্যস্ত  হবে?নাকি শশুরের কথাই ধরে নিবে যে তার উত্তেজনা ছিল না।
২।হুজুর সামি আমার সামিকে আমি এই কথা বলার পর প্রথমে সে তার বাবাকে অনেক বকাবকি করে  এবং তার বাবা৷ বলে।যে সে তরিকা মানে নিয়ম শিখান্তে এমন করে।এরপর আমি হুরমত নিয়ে জানার পর বলি তার বাবাকে জিগাস করতে বলি এ বিষয় নিয়ে এরপএ তার বাবা বলে সে মেয়ে হিসাবে এমন করছে।এখন আমার সামিকে আমি জিগাস করি  তুমার কি মনে হয় সে বদ নিয়তে সে এমন করছে এখন সে বলতাছে দেখ তুমি যেভাবে বল আমার মনে সন্দেহ জাগে কিন্তু আবার বাবা যখন বলে তখন আরেক রকম লাগে।আমার মা এত বছর বিদেশ ছিল কখন দেখি নাই এমন করতে বা চরিএ নিয়ে কেউ খারাপ কথা বলতে আমি আসলে ওই ব্যাপারে কিনা জানিনা সে জানে আর আল্লাহ জানে কুন নিয়তে দিছে।আমার কিছু বলার নাই।এতে মি হুরমত হবে?

৩।হুজুর  যদি উত্তেজনা নিয়ে স্পর্শ করে থাকে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হওয়ার যে পরিমান উত্তেজনা প্রয়োজন৷ যেমিন৷ লিঈ দাড়ান ও নাড়াচাড়া করছিল কিনা কিছুই জানা নাই।তবে এক্ষেত্রে করনিয় কি?যদি শশুড় সিকারই না করে যে উত্তেজিত হিয়্র স্পর্শ করে নাই।বা স্পর্শ করার পর উত্তেজনা ছিল কিনা বা বির্যপাত হয়ে গিয়েছল কিনা জানা নাই।তবে সাধারণ মানুষ এর উত্তেজনা আসলে যেমন নিঃশ্বাস ভারি হয়ে আসা বা অন্যরকম অনুভুতি আসা তা উপস্থিত ছিল না।তবে হুজুর আপনি প্রথম বার ফতোয়া দেওয়ার পর মনে হচ্ছে তার নিঃশাস বাড়ি হয়েছিল কিনা সেটা নিয়ে এখন সন্দেহ হচ্ছে তবে মনে নেই । এতটুকু বলতে পারি যে সে উত্তেজনা নিয়ে দিয়েছিল কিনা সেটা আসলে বুজতে পারি নাই তার আচরনে দেখে। তবে এক্ষেত্রে একা ঘরে মেয়ে ও শশুড় উপস্থিত ছিল একা শশুড় চাইলে হয়তো মেয়েটিকে সহবাস করতে পারত জুর করে তবে সে চুম্মন করেই ছেড়ে দেয় এতে কি ধরা হবে যে ডশুরের উত্তেজনা আসলেও তা সহবাসের করার মতো উত্তেজনা ছিল না।কারন যেহেতু সে সুযোগ পেয়েও সহবাস  করে নাই অথচ তিনি চাইলেই পারতেন আমার সাথে খারাপ কাজ করতেএবং উত্তেজিত হলে যেমন অন্যরকম একটা ভাব আসে তা ছিল না আমার যতটুকু মনে পরে কিন্তু এরপর আবার মনে মাজে খচখচ লাগে আসলেই তার শ্বাস বারি হয়েছিল কিনা আমি ভালো ভাবে কি লক্ষ্য করলাম নাকি করলাম না। এতে কি হুরমত হবে?আর উনি ঠুটে চুম্মন করলেও শুধু ঠুটের উপর ঠুট রেখে হাল্কা চুম্মন করে সরিয়ে নেয় যেমন আমরা বাচ্চাদেএ গালে একটা চুমু দেই সাধারন্ত মানুষ সহবাস করার সময় একজন স্ত্রী বা সামি যেভাবে চুমা দেয় সেভাবে দেয় নাই।এতে কি হুরমত হবে?
প্লিজ হুজুর প্রশ্নের উত্তর গুলা ১,২,৩আকারে দিয়ে আমাকে একটু চিন্তা মুত্ত করবেন আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি।

তবে আমার শশুড়কে কেউ কুন দিন নাকি খারাপ কিছু দেখে নাই তার পারা প্রতিবেশী বলেছে।তার বউ এত বছর বিদেশ ছিল কারও দিকে  খারাপ নজরে তাকায় নাই।এখন আল্লাহ ভালো জানে আমাকে প্লিজ উত্তর দিয়ে চিন্তা মুত্ত করবে।

1 Answer

0 votes
by (920 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ মুহতারমা/মুহতারাম 
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়। কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন। যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 
 বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 
আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 

by (23 points)
হুজুর প্লিজ আমাকে উত্তরটা দিয়ে একটু সাহায্য করেন
by (23 points)
হুজুর প্লিজ আমাকে উত্তরটা দিয়ে একটু সাহায্য করেন।আমার দাম্পত্য জীবন এ খুব সমস্যা হচ্ছে এই বিষয় নিয়ে আর প্রশ্ন করব না।প্লিজ

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 280 views
...