মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
قُلۡ لَّاۤ اَجِدُ فِیۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیَّ مُحَرَّمًا عَلٰی طَاعِمٍ یَّطۡعَمُہٗۤ اِلَّاۤ اَنۡ یَّکُوۡنَ مَیۡتَۃً اَوۡ دَمًا مَّسۡفُوۡحًا اَوۡ لَحۡمَ خِنۡزِیۡرٍ فَاِنَّہٗ رِجۡسٌ اَوۡ فِسۡقًا اُہِلَّ لِغَیۡرِ اللّٰہِ بِہٖ ۚ فَمَنِ اضۡطُرَّ غَیۡرَ بَاغٍ وَّ لَا عَادٍ فَاِنَّ رَبَّکَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۱۴۵﴾
বলুন, আমার প্রতি যে ওহী হয়েছে তাতে, লোকে যা খায় তার মধ্যে আমি কিছুই হারাম পাই না, মৃত, বহমান রক্ত ও শুকরের মাংস ছাড়া।কেননা এগুলো অবশ্যই অপবিত্র অথবা যা অবৈধ, আল্লাহ ছাড়া অন্যের জন্য উৎসর্গের কারণে। তবে যে কেউ অবাধ্য না হয়ে এবং সীমালংঘন না করে নিরুপায় হয়ে তা গ্রহণে বাধ্য হয়েছে, তবে নিশ্চয় আপনার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(সুরা আনআম ১৪৫)
المحلى بالآثار: (133/1، ط: دار الفکر)
وَأَمَّا شَعْرُ الْخِنْزِيرِ وَعَظْمُهُ فَحَرَامٌ كُلُّهُ، لَا يَحِلُّ أَنْ يُتَمَلَّكَ وَلَا أَنْ يُنْتَفَعَ بِشَيْءٍ مِنْهُ؛
সারমর্মঃ-
শুকরের চুল,হাড্ডি সহ তার পুরো শরীর হারাম,তার মালিক হওয়া,তার শরীর থেকে ফায়েদা নেয়া কোনোটিই জায়েজ নেই।
الموسوعة الفقھیة الکویتیة: (140/5، ط: وزارة الأوقاف و الشئون الإسلامية)
الْخِنْزِيرُ حَرَامٌ لَحْمُهُ وَشَحْمُهُ وَجَمِيعُ أَجْزَائِهِ
সারমর্মঃ-
শুকরের গোশত,চর্বি,তার পুরো শরীর হারাম।
تفسير الكبير: (200/5، ط: دار إحياء التراث العربي)
أَجْمَعَتِ الْأُمَّةُ عَلَى أَنَّ الْخِنْزِيرَ بِجَمِيعِ أَجْزَائِهِ مُحَرَّمٌ
সারমর্মঃ-
হাত দিয়ে কাপড় দিয়ে শুকরের শরীর স্পর্শ করলে এক্ষেত্রে শুকরের শরীরের যেখানে স্পর্শ করা হয়েছে,সেই স্থান শুকনো থাকলে হাত/কাপড় নাপাক হবেনা।
আর যদি শুকরের শরীরের যেখানে স্পর্শ করা হয়েছে,সেই স্থানে পানি বা ভেজা থাকে,সেক্ষেত্রে হাত/কাপড় নাপাক হবে।