ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) কালিমাকে উল্টো করে লিখে তাবিজ বানানো যাবে। এট কুফুরি হবে।
(২)বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ও কালিমাকে উল্টো করে লিখা কুফরি।
(৩)প্রথম কথা হলো, কাউকে বশ করার জন্য তাবিজ করা নাজায়েয।এবং এজন্য কুরআনের কোনো আয়াতকে উল্টো করে লিখাও কুফরি
(৪)তাকে তাওবাহ করতে বলা হবে, যদি সে তাওবাহ করতে অস্বীকার করে,তখন রাষ্ট্র পক্ষ্য দারুল ইফতায় ফাতাওয়া তলব করবে, এবং ফাতাওয়া বা মুফতির রায় অনুযায়ী ফয়সালা অনুষ্টিত হবে।
(৫) তারা শয়তানকে এইসব করে খুশি করতে চায়।তবে কাজ হাসিল হবে কি না সেটা আল্লাহর ফয়সালা।তার তকদ্বীরে থাকলে হবে নতুবা হবে না।এইসব তাবিজের কোনো পাওয়ার নেই।
(৬)জ্বী, আল্লাহর তরফ থেকে অবশ্যই সুসংবাদ সে পাবে।
(৭) একজন সাধারণ মুসলিম হিসেবে আমাদের এ বিষয়ে এই ধারণা পোষণ করা উচিত যে, কুরআনের আয়াতকে উল্টো করে লিখা কুফরি।
(৮)কেউ যদি " বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম "
" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " উল্টো করে লিখে তাবিজ দেয়, আর তা ব্যক্তি জেনে যায়, তাহলে এমন ব্যক্তির কাছে কখনো তদবির নেয়া জায়েজ হবে না।