ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
বান্দার হক্ব নষ্ট করা হলে সেক্ষেত্রে আল্লাহ তা'আলা এই হক্ব এর জন্য মাফ করবেন না, যতক্ষণ না যার হক্ব নষ্ট করা হয়েছে সে নিজে মাফ করে দিবে।
যার সম্মানহানী করা হয় গীবত করার মাধ্যমে বা মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার মাধ্যমে, সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিকে ডিটেইলসে বলতে হবে না বরং ক্ষমা চেয়ে নিলেই হবে। আর যদি সম্পদ হরণের মাধ্যমে হক্ব নষ্ট করা হয়,যেমন চুরি বা ডাকাতি,তাহলে সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র মাফ চাইলেই হবেনা বরং সম্পদকেও ফিরিয়ে দিতে হবে।
(২)
সাবালক হওয়ার পর থেকে সকল কা'যা নামাযকে আদায় করতে হবে।এক্ষেত্রে কা'যা নামাযকে আদায় না করে শুধুমাত্র তাওবাহ ইস্তেগফার যথেষ্ট হবে না।বরং অবশ্যই আদায় করতে হবে।এবং সাথে সাথে তাওবাহ ইস্তেগফার জারী রাখতে হবে।
জীবনে কতটি দিন বা মাস কিংবা বৎসরের নামায কা'যা হয়েছে,সে বিষয়ে অধিকাংশ ধারণার উপর ভিত্তি করেই মূলত নামায-কে কা'যা করতে হবে।যখন মনের মধ্যে পূর্ণ ঈয়াক্বিন চলে আসবে যে,এখন থেকে আরো কোনো নামায কা'যা নেই।তখন থেকেই কা'যা নামায কে সমাপ্ত করা হবে।