আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
125 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (21 points)
আসসালামু আলাইকুম
হুজুরের কাছে কয়েকটা প্রশ্ন ছিলো
প্রশ্ন গুলো আমি উদাহরনের মাধ্যমে করবো
উদাহরণঃআমার মালিক তার বাড়ির খরচের জন্য আমাকে ৫০০ টাকা দিলো, আমি তার মধ্যে ৫০ টাকা মালিকের অনুমতি ছাড়াই নিজের ফ্রেন্ডদেরকে নিয়ে খাইছি এবং আমার ফ্রেন্ডরাও জানে যে ৫০ টাকা আমারনা বরং আমার মালিকের,
এখন প্রশ্ন হলো
ক)আমার ফ্রেন্ডদের জন্য ৫০ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য গুলো খাওয়া জায়েজ হবে?

খ)ফ্রেন্ডদের কি কোনো গুনাহ হবে?

গ)যদি আমার ফ্রেন্ডদের গুনাহ হয় তাহলে গুনাহের কারন কি?

ঘ)আমার মনে হয় আমার ফ্রেন্ডদের গুনাহ হবেনা কেননা তারা তো আর চুরি করে নাই বরং আমিই ৫০ টাকা চুরি করেছি আর আমার ফ্রেন্ডরা সেটা জানার পরেও চুরি করা টাকার জিনিস গুলো খাইছে।যদিও আমার ফ্রেন্ডদের গুনাহ হয় তাহলে কি তারাও চুরির গুনার অন্তর্ভুক্ত হবে নাকি শুধু আমিই চুরির গুনাহের উপজুক্ত হবো?
আমার ফ্রেন্ডদের জদিও গুনাহ হয় তাহলে সেটা চুরিই গুনাহ হবেনা বরং তারা যে খাদ্য গুলো খাইছে সেগুলো চুরির টাকার খাদ্য জানার পরেও খাইছি তাই শুধু এতো টুকুরই গুনাহ তাদের হবে (যেনে শুনে খাইছে এটার গুনাহ)কিন্তু চুরির গুনাহ হবেনা

২/ধরুন আমি একটা দোকানে কাজ করি,এখন আমি জানি যে আমার মালিক এই জিনিস গুলো এতো টাকায় বিক্রি করে।কিন্তু যখন মালিক থাকবেনা তখন জদি আমি ১০ টাকার জিনিস ১৫ টাকা দিয়ে বিক্রি করি আর মালিক আশার পরে মালিককে বলি যে আমি এই নিজিসটা বিক্রি করছি আর মালিককে ১০ টাকা দিয়ে দেই তাহলে অতিরিক্ত ৫ টাকা কি আমার জন্য হালাল হবে?

৩/আমার মালিক আমাকে যদি এমন কোনো জিনিস দেয় যেটা মালিকের প্রয়োজন নেই কিন্তু মালিকের অধিনেই আছে আর আমি ওই জিনিসটা মালিককে না জানিয়েই অন্য কাওকে দেই তাহলে কি গুনাহ হবে?
যেমনঃ মনে করুন আমার মালিক আমাকে বস্তা সেলা করার জন্য কিছু দড়ি দিলো, রাস্তা দিয়ে একজন জাওয়ার সময় বিপদে পড়ে আমার কাছ থেকে একটু দড়ি চাচ্ছে,আমি জদি মালিকের অনুমতি ছাড়াই তাকে দরি দেয় এতে কি গুনাহ হবে?সামান্য একটু দড়ির(১-২ হাত) জন্য জদি মালিকের অনুমতি নিতে জাই তাহলে বিষয়টা কেমন দেখায় এবং মালিক কি মনে করবে।আর মালিক যদি জানে যে আমি অন্য কাওকে দড়ি দিছি তাহলে মালিক রাগ করবেনা কেননা ওই জিনিসের মালিকের প্রয়োজন হবেনা।

৪/আমরা তিনজন একটা গাড়িতে করে কম্পানির খাদ্য গুলো বিভিন্ন দোকানে ডেলিভারি দিয়ে বেড়াই,তিনজনকে তিনটা খাদ্যের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
একজনকে 7UP এর দায়িত্ব দেওয়া হইছে,সে যদি মালিকের অনুমতি ছাড়াই নিজে 7 Up খায় এবং আমাদেরকে খাওয়ায় তাহলে এখানে কি আমাদেরএ গুনাহ হবে নাকি জাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিলো তারই গুনাহ হবে?আমাদের জদিও গুনাহ হয় তাহলে কেন গুনাহ হবে?আমার মনে হয় জাকে 7আপের দায়িত্ব দেওয়া হইছে তারই গুনাহ হবে কেননা 7 আপ তখন তার অধিনে ছিলো, কোনো সমস্যা হলে মালিক তাকে ধরবে।

৫/আমার মালিক আমাকে খাদ্য গুলোর রেট দিয়ে দিয়েছে, আমি যদি এর থেকে বেশি দামে বিক্রি করি তাহলে কি সেই অতিরিক্ত টাকা আমার জন্য হালাল হবে?
যেমন মালিকের পক্ষ থেকে ৫০০ টাকা রেটে 7Up বিক্তি করার জন্য আমাকে একটা ঠিকানা দেওয়া হলো, আমি সেই ঠিকানাতে গিয়ে দেখলাম সে ব্যক্তি সেভেন আপটা নিলনা,তখন ফেরার পথে অন্য একজন আমার থেকে সেভেন আপ নিতে চাইলে আমি যদি তখন ৫০০ টাকার অতিরিক্ত বিক্রি করে মালিককে ৫০০ টাকা দেয় ত আর অতিরিক্ত টাকা গুলো আমি নেই।

৬/আমি যে মালিকের কাজ করি সে আমাদের দুইজনকে দুইটা জিনিসের দায়িত্ব দিয়েছে জাতে আমরা দুইজন ঠিক মতো সেই জিনিস গুলো ডেলিভারি দেয়।
আমাকে একটা জিনিসের দায়িত্ব দিছে আর অন্য জনকে লবনের দায়িত্ব দিছে।জাকে লবনের দায়িত দিছে তার কাজ ছিল ৫ বস্তা লবন একটা দোকানে দেওয়া,এক বস্তা লবনে ২৫টা প্যাকেট থাকে।আমরা দুইজন মিলেই ৫ বস্তা লবন সেই দোকানে দেই,লবন দেওয়ার পরে ফিরে এসে দেখলাম এক প্যাকেট লবন গাড়িতেই আছে,
আমি লবনের প্যাকেট দেখে তাকে বললাম যে এই লবনটা দিয়ে আশি,সে বললো(জাকে লবনের দায়িত্ব দেওয়া হইছে)থাক দিতে হবেনা,আমি আর দিলামনা কিন্তু আমি জানি যে এটা না দিলে গুনাহ হবে তারপর দিলামনা, আমি তার অজান্তেই লবনটা দোকানে দিতে চাইছিলাম কিন্তু আবার অন্য একটা কথা ভেবে লবনটা তার অজান্তে দিলামনা কারন আমি যদি তাকে না জানিয়ে লবনটা দেই তাহলে তো আমিও চুড়ি করলাম,আর লবনটা যেহেতু তার দায়িত্বে আছে তাই তাকে না জানিয়ে দিলেও সেটা চুড়ির অন্তর্ভুক্ত হবে এই ভেবে আর লবনটা দিলামনা

এখানে কি আমার কোনো গুনাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে?
আমি যদি তাকে না জানিয়েই লবনটা দিয়ে দিতাম তাহলে কি আমার কাজটা চুড়ির অন্তর্ভুক্ত হবে?
ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থির সম্মুখীন হলে আমার করনীয় কি?

৭/জদি কারও কোনো কিছু চুড়ি হয় আর আমি যদি জানি যে চোরটা কে, তাহলে আমি যদি চোরকে ধরে দেই এতে কি আমার গুনাহ হবে?,যেহেতু আমি চোরকে ধরে দিলে চোর শাস্তি পাবে আর আমিই তার শাস্তির জন্য দায়ি অর্থাৎ চোর আমার কারনে শাস্তি পাবে

৮/মাঝে মধ্যে এমন পরিস্থির সম্মুখীন হই, না পারি  অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে না পারি নিজেকে গুনাহ থেকে বাচাতে(অন্যায় দেখি কিন্তু প্রতিবাদ করিনা এতে নিজের গুনাহ হয়)

আল্লাহ বলেছেন,জারা অন্যায় করে আর জারা অন্যায়কে মেনে নেয় তারা সমান অপরাধী, অন্য দিকে আবার হাদিসে আছে যে অন্যের পাপ গোপন রাখবে আল্লাহ তার গুনাহ গোপন রাখবে

আমি জদি অন্যায় প্রতিবাদ করি তাহলে অন্যের দোষ প্রকাশ হয়ে যাবে,আর অন্যায় মেনে নিলে নিজেরও গুনাহ হচ্ছে,আমার করনীয় কি?

যেমন কেউ চুড়ি করলো আর আমি সেটা দেখলাম এখন আমি যদি তার চুড়ির কথা প্রকাশ করি তাহলে তো হাদিস অনুযায়ী আমার পাপ আল্লাহ গোপন রাখবেনা,আর যদি চুড়ি করা দেখেও প্রতিবাদ না কর তাহলে আয়াত অনুযায়ী আমিও পাপের ভাগিদার

1 Answer

0 votes
by (564,330 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
হারাম সম্পদ ভক্ষন কারীর ইবাদত দোয়া কিছুই কবুল হয়না।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ  
আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " أَيُّهَا النَّاسُ، إِنَّ اللهَ طَيِّبٌ لَا يَقْبَلُ إِلَّا طَيِّبًا، وَإِنَّ اللهَ أَمَرَ الْمُؤْمِنِينَ بِمَا أَمَرَ بِهِ الْمُرْسَلِينَ، فَقَالَ: {يَا أَيُّهَا الرُّسُلُ كُلُوا مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَاعْمَلُوا صَالِحًا، إِنِّي بِمَا تَعْمَلُونَ عَلِيمٌ} [المؤمنون: ٥١] وَقَالَ: {يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُلُوا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا رَزَقْنَاكُمْ} [البقرة: ١٧٢] ثُمَّ ذَكَرَ الرَّجُلَ يُطِيلُ السَّفَرَ أَشْعَثَ أَغْبَرَ، يَمُدُّ يَدَيْهِ إِلَى السَّمَاءِ، يَا رَبِّ، يَا رَبِّ، وَمَطْعَمُهُ حَرَامٌ، وَمَشْرَبُهُ حَرَامٌ، وَمَلْبَسُهُ حَرَامٌ، وَغُذِيَ بِالْحَرَامِ، فَأَنَّى يُسْتَجَابُ لِذَلِكَ؟ "

 তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “আল্লাহ তা'আলা পবিত্র, তিনি পবিত্র ও হালাল বস্তু ছাড়া গ্রহণ করেন না। আর আল্লাহ তা'আলা তার প্রেরিত রসূলদের যে হুকুম দিয়েছেন মুমিনদেরকেও সে হুকুম দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “হে রসূলগণ! তোমরা পবিত্র ও হালাল জিনিস আহার কর এবং ভাল কাজ কর। আমি তোমাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে জ্ঞাত।" (সূরা আল মু'মিনূন ২৩ঃ ৫১)তিনি (আল্লাহ) আরো বলেছেন, “তোমরা যারা ঈমান এনেছো শোনা আমি তোমাদের যে সব পবিত্র জিনিস রিযক হিসেবে দিয়েছি তা খাও”— (সূরা আল বাকারাহ ২ঃ ১৭২)। অতঃপর তিনি এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন, যে দূর-দূরান্ত পর্যন্ত দীর্ঘ সফর করে। ফলে সে ধুলি ধূসরিত রুক্ষ কেশধারী হয়ে পড়ে। অতঃপর সে আকাশের দিকে হাত তুলে বলে, “হে আমার প্রতিপালক! অথচ তার খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পরিধেয় বস্ত্র হারাম এবং আহার্যও হারাম। কাজেই এমন ব্যক্তির দু'আ তিনি কী করে কবুল করতে পারেন?”(সহীহ মুসলিম-১০১৫)

হারাম টাকার বিধান হল, তা প্রাথমিকভাবে মূল মালিকের কাছে ফেরত দেয়া।নতুবা সওয়াবের নিয়ত ছাড়া গরীবদের মাঝে সদকা করে দেয়া।

 من ملك بملك خبيث ولم يمكنه الرد الى المالك فسبيله التصدق على الفقراء
 (معارف السنن، كتاب الطهارة، باب ما جاء لا تقبل صلاة بغير طهور-1/34، الفتاوى الشامية، باب البيع الفاسد، مطلب فى من ورث مالا حراما-7/301، كتاب الحظر والإباحة، فصل فى البيع-9/554، بذل المجهود، كتاب الطهارة، باب فرض الوضوء- 1/37

যদি কারো নিকট কোনো হারাম মাল থাকে,তাহলে ঐ মালকে তার মালিকের নিকট ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না হলে সেটি ফকিরদেরকে সদকাহ করে দিতে হবে।
(মাআরিফুস সুন্নাহ ১/৩৪)

আরো জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)

ক,
ফ্রেন্ডদের জন্য ৫০ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য গুলো খাওয়া জায়েজ হবেনা।

খ)
এক্ষেত্রে ফ্রেন্ডদেরও গুনাহ হবে।

গ)
এখানে হারাম সম্পদ ভক্ষন গুনাহের কারন।

ঘ,
হারাম সম্পদ ভক্ষনের গুনাহ তাদের হবে। 
চুরি করার গুনাহ তাদের হবেনা।

(০২)
মালিকের অনুমতি ছাড়া সেই অতিরিক্ত ৫ টাকা গ্রহন করা আপনার জন্য জায়েজ হবেনা।

(০৩)
মালিকের অনুমতি ছাড়া কাউকে দেয়া জায়েজ হবেনা। এভাবে কাউকে কিছু দিয়ে ফেললে পরবর্তীতে মালিককে জানাতে হবে।

মালিক যদি বলে দেয় যে এসব সামান্য জিনিস দিতে আমার অনুমতি লাগবেনা,তুমি নিজেই দিয়ে দিও,সেক্ষেত্রে আপনি দিতে পারবেন।

(০৪)
এক্ষেত্রে হারাম সম্পদ ভক্ষনের দরুন আপনার আপনাদেরও গুনাহ হবে।

(০৫)
এটি জায়েজ হবেনা।
সেই অতিরিক্ত টাকা নিতে চাইলে মালিক হতে অনুমতি চেয়ে নিতে হবে।

(০৬)
এখানে আপনার কোনো গুনাহ হবেনা।
আপনি যদি তাকে না জানিয়েই লবনটা দিয়ে দিতেন, তাহলে আপনার কাজটা চুড়ির অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বরং এটি দায়িত্ব বটে।
ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থির সম্মুখীন হলে আপনার করনীয় হলো বিষয়টি আপনার সাথীকে জানিয়ে বুঝিয়ে যাকে ডেলিভারি দিতে হবে,তাকে দিয়ে দেয়ার অনুরোধ করা।

(০৭)
এক্ষেত্রে আপনি যদি যদি চোরকে ধরে দেন,এতে আপনার গুনাহ হবেনা।

(০৮)
অন্যের হক নষ্ট হচ্ছে,এমন গুনাহ দেখলে আপনি সাধ্যমতো সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির কাছে জানিয়ে দিবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...