১. নামাজে আমার প্রায়ই একটা সমস্যা হয় হঠাৎ মাথায় আসে অমুক রাকাতে কয়টা সিজদা দিলাম? স্বাভাবিক ভাবে তো দুইটাই দেওয়ার কথা, মন বলে স্বাভাবিক হিসাবে তো দুইটাই দিয়েছি। কিন্তু তাও ওই মুহূর্ত মনে করতে না পারায় মনে শুধু সন্দেহ হয়। ওযুতে ও সেম করার পরে মনে হয় মাথা মাসেহ করলাম কি না, কিন্তু মাথা ভিজা থাকে তাও সেই মাথা মাসেহপর মুহুর্ত স্মরনে না থাকায় শুধু টেনশন হয়। যেমন আপনি যদি আজ এশার দ্বিতীয় রাকাতের রুকুর কথা স্মরণ করার চেষ্টা করেন, না ও মনে পরতে পারে সেই মুহুর্ত এর মানে তো এনন না যে রুকু করেন নি, কিন্তু আমার এই থেকে সন্দেুদানা বেধে নামাজ দোহরাতে হয় ওযুর পরে আবার মাথা মাসেহ করতে হয়, ফাতিহা পরলাম কি না, সুরা মিলালাম কি না এসব ওয়াজিব ছুটার সন্দেহে সাহু সিজদা দিতে হয়। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে এগুলো তো করার ই কথা, কিন্তু সেই মুহুর্তটা মনে করতে নাপারায় বিপত্তি বাধে।
এখন আমার নামাজ গুলো কি আদায় হয়?আর আমার এসব সন্দেহের জন্য কি করনীয়?
২ একটা গানের লাইন ছিলো "আমি রাধার প্রেমে মাতোয়ারা" এই লাইন কেও গাইলে কি কুফর হবে?
৩ . কোনো মেয়ে যদি গরমের কারণে বলে "তোমরা ছেলেদের তো ঝামেলা নাই আমাদের কতো যন্ত্রণা বাইরে গেলে হিজাব পইরা যাওয়া লাগে " এতে কি কুফর হবে?
৪.কোনো স্বামী যদি তার বউকে বলে অমুক জায়গায় যাওয়ার পরে/ অমুক জায়গায় গেলে / এই কাজের পরে, আমরা পৃথক হয়ে যাবো। এটা কি শর্ত হয়ে যাবে না কি, তালাকের ওয়াদা হবে? এটা কি ওর নিয়তের উপর নির্ভর করবে? যে তালাকের ওয়াদা করলো না কি শর্ত দিলো।
৫. স্বামী যদি তার বউকে বলে স্ট্যান্ডে গেলেই আমরা আলাদা হয়ে যাবো,(দুইজন দুই বাসায় চলে যাবে এটা বুঝানোর জন্য) বলে এতে কি তালা* হবে?
৬. প্রায় সময় দেখা যায় যে কিছু মানুষ সুন্দর ও মেধাবী ও, আবার কেও মেধাও নাই সুন্দর ও না এটা নিয়ে কেও যদি মন্তব্য করে " প্রকৃতি এইক্ষেত্রে বরাবরই পক্ষপাত করে। সৌন্দর্য ও মেধা উভয়ই অত্যন্ত বেহিসাবে মানুষের মধ্যে বিতরন করে প্রকৃতি।" এতে কি কুফর হবে? অনেকে বিভিন্ন সময় বলে "প্রকৃতি খুবই নিষ্ঠুর" এতে কি কুফর হবে?
৭.
৮.মাসবুক থাকা দশায়, নামাজে ইমাম ১ম সালাম ফিরানোর পরে, যদি আমি দাড়িয়ে যাই এবং ২য় সালাম ফিরাচ্ছেন এমন অবস্থায় আমি আমার কিরাত শুরু করি তাহলে সমস্যা হবে?