হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَعَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، جَمِيعًا عَنْ إِسْمَاعِيلَ، - قَالَ ابْنُ أَيُّوبَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرٍ، - أَخْبَرَنِي سَعْدُ بْنُ سَعِيدِ بْنِ قَيْسٍ، عَنْ عُمَرَ، بْنِ ثَابِتِ بْنِ الْحَارِثِ الْخَزْرَجِيِّ عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ، - رضى الله عنه - أَنَّهُ حَدَّثَهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ سِتًّا مِنْ شَوَّالٍ كَانَ كَصِيَامِ الدَّهْرِ " .
ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ও আলী ইবনু হুজ্র (রহিমাহুমাল্লাহ) ..... আবূ আইয়্যুব আল আনসারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ রমযান মাসের সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করে পরে শাওয়াল মাসে ছয়দিন সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করা সারা বছর সওম পালন করার মত। (সহীহ মুসলিম ২৬৪৮.ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২৬২৫, ইসলামীক সেন্টার ২৬২৪)
وَعَنْ أَبِي أَيُّوبَ الْأَنْصَارِيِّ أَنَّهُ حَدَّثَهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ سِتًّا مِنْ شَوَّال كَانَ كصيام الدَّهْر» . رَوَاهُ مُسلم
আবূ আইয়ূব আল আনসারী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রমাযান (রমজান) মাসের সওম রাখবে। এরপর সে শাওয়াল মাসের ছয়টি সওমও রাখবে তাহলে সে একাধারে সওম পালনকারী গণ্য হবে।
সহীহ : (মুসলিম ১১৬৪, তিরমিযী ৭৫৯, আবূ দাঊদ ২৪৩৩, দারিমী ১৭৫৪, সহীহ ইবনু খুযায়মাহ্ ২১১৪, সহীহ ইবনু হিব্বান ৩৬৩৪, মুসান্নাফ ‘আবদুর রাযযাক্ব ৭৯১৮, আহমাদ ২৩৫৩৩, মু‘জামুল কাবীর লিত্ব ত্ববারানী ৩৯০৮, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৮৪৩১, সহীহ আত্ তারগীব ১০০৬।)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি জিলক্বদ মাসে শাওয়ালের ষষ্ঠ রোজার নিয়ত করে একটি রোজা রাখতে পারেননা।
তবে আপনার খালেস নিয়তের কারনে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ছয় রোজার বর্ণিত ফযীলত অর্থাৎ সারা বছর নফল রোজা রাখার সাওয়াব দিবেন, ইনশাআল্লাহ।