ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم كُلُّ مَوْلُودٍ يُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ أَوْ يُنَصِّرَانِهِ أَوْ يُمَجِّسَانِهِ كَمَثَلِ الْبَهِيمَةِ تُنْتَجُ الْبَهِيمَةَ هَلْ تَرَى فِيهَا جَدْعَاءَ
তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ প্রত্যেক নবজাতক ফিত্রাতের উপর জন্মগ্রহণ করে। অতঃপর তার মাতাপিতা তাকে ইয়াহূদী বা নাসারা অথবা অগ্নি উপাসক করে, যেমন চতুষ্পদ জন্তু একটি পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা জন্ম দেয়। তোমরা কি তাকে (জন্মগত) কানকাটা দেখেছ? (সহীহ বোখারী-১৩৫৮)
في الموسوعة الفقهية:ج:٢- ص:٣١٠
إذا اختلف دين الوالدين بأن كان أحدهما مسلما والآخر كافرا، فإن ولدهما الصغير، أو الكبير الذي بلغ مجنونا، يكون مسلما تبعا لخيرهما دينا، هذا مذهب الحنفية والشافعية والحنابلة... أما عند المالكية: فإن الولد غير المميز يتبع في الإسلام أباه فقط، لا أمه ولا جده. اهـ.
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কোনো পরিবার যদি স্বপরিবার একসাথে ইসলাম গ্রহণ করেন, তাহলে তাদের নাবালেগ সন্তান গুলোকে কালিমা পড়ানো জরুরী নয়, বরং তারা তাদের পিতামাতার তা'বে হিসেবে মুসলমান হিসেবে গণ্য হবে।
তাছাড়া তারা যেহেতু এখনও বালেগ হয়নি, তাই তারা এখনো ইসলামের উপরই রয়েছে, যেভাবে তারা ইসলামের উপর জন্মগ্রহণ করেছে।