জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
এক্ষেত্রে অর্থের দিক হতে কোনো সমস্যা নেই।
এটা বড় কামিয়াবি,আর এটা মহান কামিয়াবি।
দুটো প্রায় একই জাতীয় বাক্য।
সুতরাং এক্ষেত্রে নামাজের কোনো সমস্যা হবেনা।
তাই এক্ষেত্রে আপনাকে কিছুই করতে হবেনা।
(০২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي عَوْنٍ، قَالَ سَمِعْتُ جَابِرَ بْنَ سَمُرَةَ، قَالَ قَالَ عُمَرُ لِسَعْدٍ لَقَدْ شَكَوْكَ فِي كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى الصَّلاَةِ. قَالَ أَمَّا أَنَا فَأَمُدُّ فِي الأُولَيَيْنِ، وَأَحْذِفُ فِي الأُخْرَيَيْنِ، وَلاَ آلُو مَا اقْتَدَيْتُ بِهِ مِنْ صَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم. قَالَ صَدَقْتَ، ذَاكَ الظَّنُّ بِكَ، أَوْ ظَنِّي بِكَ.
সুলাইমান ইবনু হারব (রহঃ) ... জাবির ইবনু সামুরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমর (রাঃ) সা’দ (রাঃ)-কে বললেন, আপনার বিরুদ্ধে তারা (কূফাবাসীরা) সর্ব বিষয়ে অভিযোগ করেছে, এমনকি সালাত (নামায/নামাজ) সম্পর্কেও। সা’দ (রাঃ) বললেন, আমি প্রথম দু’রাকাআতে কিরাআত দীর্ঘ করে থাকি এবং শেষের দু’রাকাতে তা সংক্ষেপ করি। আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিছনে যেরূপ আদায় করেছি, অনুরূপই সালাত আদায়ের ব্যাপারে আমি ত্রুটি করিনি। উমর (রাঃ) বললেন, আপনি ঠিকই বলেছেন, আপনার ব্যাপারে ধারনা তো এরূপই ছিল, কিংবা (তিনি বলেছিলেন) আপনার সম্পর্কে আমার এরূপই ধারনা।
(বুখারী,ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৭৩৪, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৭৭০)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এই ছোট বা বড় করার সময় আয়াত সংখ্যা বিবেচনা করতে হবেনা বরং সর্বমোট তিলাওয়াতকৃত অংশের দৈর্ঘ্য বিবেচনা করতে হবে।
(০৩)
এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।