আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
136 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (11 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম,

প্রশ্ন১) আমি **** মাসলা মাসায়েল নিয়ে অনেক আলোচনা করতাম জানার চেষ্টা করতাম মুফতিদের কাছ থেকে । আমার এই অবস্থা দেখে আমার স্ত্রী একদিন আমাকে বলে " আল্লাহ জানে তুমি কোন দূর্ঘটনা ঘটাও। দেখবা তোমার এমন করার কারনে কোনদিন এক্টা দুর্ঘটনা ঘটবে। তুমি কি আমাকে ছেড়ে দিতে চাও?যদি আমাকে ছেড়ে দিতে চাও তাহলে বলে দিও।

তখন আমি উত্তরে বলি "না, আমি কেন ছাড়তে চাইবো। এরকম কোন ইচ্ছা আমার নাই। আমি শুধু জানার চেষ্টা করতেছি যে আমাদের সম্পর্ক টা কি অবস্থায় আছে । হালাল থাকলে তো আলহামদুলিল্লাহ ।

তখন আমি স্ত্রীকে একটা প্রশ্ন করলাম" তুমি কি জানতে চাওনা যে আমাদের সম্পর্ক টা কি অবস্থায় আছে ? মনে কর আল্লাহ না করুক ,যদি কখনো জানতে পারো যে অতীত এর এমন কোন কথার কারনে সম্পর্ক হা** হয়ে গেছে তখন কি সে সম্পর্ক রাখবে জেনেশুনে?

স্ত্রী বলে " না, যদি জানতে পারি তখন কেনো হা** সম্পর্কে থাকবো/ রাখবো জেনশুনে। কিন্তু ইনশাআল্লাহ এমন কিছুই হবেনা কখনো।আমার বিশ্বাস আল্লাহ আমাদের সম্পর্ক হালাল রেখেছেন"

তখন আমি বলি "আমাদের সম্পর্ক বর্তমানে কি অবস্থায় আছে সেটা জানার জন্যই মাসলা মাসায়েল ফতুয়া সংগ্রহ করতেছি।"

আলহামদুলিল্লাহ সব জায়গা থেকে ভালো খবর পেয়েছি।
স্বামী স্ত্রীর উপরোক্ত আলোচনায় কোন সমস্যা হবে কি ?

প্রশ্ন২) আমি প্রচুর পরিমানে আড্ডা দিতাম । এই ব্যাপারটা আমার স্ত্রী আমার ফ্যামিলি এবং এলাকার অনেকের কাছে ভালো লাগতো না। এরপর এই আড্ডা যাতে না দিতে পারি সেই ব্যাপারটা  নিয়ে আমার কাছে মনে হচ্ছিল কেউ আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে হতে পারে রাজনৈতিক হতে পারে পারিবারিক যেটা আমি জানিনা। মূল উদ্দেশ্য ছিলো আমি যাতে আর কখনো আড্ডা না দিতে পারি।আমি জানতাম না যে কারা ষড়যন্ত্র করছে ,আমার ভালোর জন্য করছে নাকি আমার ক্ষতি করার জন্য করছে আমি কিছুই জানিনা।যদি আমার ফ্যামিলি করে থাকে আমার ভালোর জন্য আর অন্য কেউ করে থাকলে আমার ক্ষতির জন্য। আমার কাছে মনে হয়েছে একটা ছেলে আছে আমার পরিচিত হয়তো সে এই ব্যাপারে কিছু জানতে পারে ব্যাপার টা রাজনৈতিক হয়ে থাকলে । আমি তখন সেই ছেলেটাকে এই ব্যপারে জিজ্ঞেস করি , তুই কি কিছু জানোস ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে?

 ছেলেটা আমাকে তখন  উত্তর দেয় এক্টু ঘুড়িয়ে ইংগিতে অন্যভাবে পেচিয়ে  ,

" যে এই রকম করতেছে তার সাথেই আপনার থাকতে হবে সংসার করতে হবে ,সময় হইলে আপনি নিজেই বুঝবেন। একদিন না হয় আপনার কাছে তাকে ধরা দিতেই হবে , আপনার কাছে ধরা খাবেই"( সে মনে হয়  বুঝাতে চাইলো যে ষড়যন্ত্র করছে হয়তো সে আমার খুব কাছের লোক যে আমার সাথে সব সময় আড্ডা দেয় কিন্তু নাম বলেনি কারো)

আমি তখনও ঠিক বুঝতে পারছিলাম না যে পারিবারিক ব্যপার নাকি রাজনৈতিক সমস্যা। কিছু মানুষ তখন ছেলেটার সামনে ছিলো যার কারনে সে ঘুরিয়ে উত্তর দিলো যাতে কেউ তার কথা ঠিকমত বুঝতে না পারে।  তখন আমি ছেলেটার কথার উত্তর হিসাবে বাকি যারা সামনে ছিল তাদের সামনে ষড়যন্ত্রকারীকে উদ্দেশ্য ইংগিতে  করে বলি
" সংসার করবো নাকি সংসার করবো না সেটা পরের কথা । সংসার না করেও থাকতে পারবো, কিন্তু কারা এরা "

উপরের কথাটি আমি ষড়যন্ত্র কারীকে উদ্দেশ্য করে বলেছি যাকে আমি আজোও চিনতে পারিনি। এখন ষড়যন্ত্র কারী কি আমার স্ত্রী ,নাকি আমার স্ত্রী সহ পরিবারের বাকি সদস্যরা  ,নাকি রাজনৈতিক কোন কারন সেটা আমি আজো অব্দি জানিনা। তবে আমার মনে **** কোন নিয়ত ছিলোনা এটা একশত ভাগ সিউর। এই ভাবে ইংগিতে কথা বলার কারনে আমার বিবাহিত জীবনে কোন সমস্যা হবে কিনা যদি আমার স্ত্রী এই ব্যাপারে কোনভাবে জড়িত থাকে? আমি আবারো বলছি আমার **** নিয়ত ছিলো না একথা শতভাগ সিউর এবং আমি ষড়যন্ত্রকারীকে উদ্দেশ্যে করে বলেছি যাকে আমি চিনিই না।

আমার এই ব্যাপারে ফায়সালা কি হবে ? একটা উত্তর দেন যাতে আমি সেইটা মেনে চলতে পারি।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ شِهَابٍ يَقُولُ فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ بَرِئْتِ مِنِّي وَبَرِئْتُ مِنْكِ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ بِمَنْزِلَةِ الْبَتَّةِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ أَوْ بَائِنَةٌ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ لِلْمَرْأَةِ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا وَيُدَيَّنُ فِي الَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا أَوَاحِدَةً أَرَادَ أَمْ ثَلَاثًا فَإِنْ قَالَ وَاحِدَةً أُحْلِفَ عَلَى ذَلِكَ وَكَانَ خَاطِبًا مِنْ الْخُطَّابِ لِأَنَّهُ لَا يُخْلِي الْمَرْأَةَ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا زَوْجُهَا وَلَا يُبِينُهَا وَلَا يُبْرِيهَا إِلَّا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ وَالَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا تُخْلِيهَا وَتُبْرِيهَا وَتُبِينُهَا الْوَاحِدَةُ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ

মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি ইবন শিহাব (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, যে ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে বলিলঃ “আমার তোমা হইতে দায়িত্বমুক্ত হইয়াছি। তুমিও আমা হইতে দায়িত্বমুক্ত।” ইহা দ্বারা তালাকাই আল-বাত্তা-এর মতো তিন তালাক প্রযোজ্য হইবে।

যে ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে বলিলঃ (أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ) “তুমি দায়মুক্ত” (أَنْتِ بَائِنَةٌ) “তুমি আমা হইতে পৃথক।” মালিক (রহঃ) বলেনঃ সে স্ত্রী যাহার সঙ্গে সহবাস করা হইয়াছে এইরূপ হইলে তবে তাহার স্বামীর উপরিউক্ত বাক্যগুলির দ্বারা তাহার উপর তিন তালাক বর্তাইবে। আর যদি সেই স্ত্রী এমন হয় যাহার সহিত সহবাস করা হয়নি, তবে ধর্মত স্বামীকে বিশ্বাস করা হইবে এবং তাহার নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে-সে উপরিউক্ত বাক্যগুলি দ্বারা এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে, না তিন তালাক। যদি সে এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে বলিয়া প্রকাশ করে তাহা হইলে এই বিষয়ে সেই ব্যক্তিকে হলফ দেওয়া হইবে। (যেহেতু স্বামীর উক্তির দ্বারা স্ত্রীর প্রতি এক তালাক বায়েন প্রযোজ্য হইয়াছে, তাই পুনর্বিবাহ ছাড়া স্বামী সেই স্ত্রীকে গ্রহণ করিতে পারবে না) তাই সে বিবাহের প্রস্তাবকারী হিসাবে অন্য লোকদের মতো একজন বলিয়া পণ্য হইবে। ইহার কারণ এই যে, যে স্ত্রীর সহিত সঙ্গম করা হইয়াছে সেই স্ত্রী তিন তালাক ছাড়া দায়িত্বমুক্ত বা স্বামী হইতে পৃথক হইবে না। আর যাহার সহিত সঙ্গম হয় নাই সেই স্ত্রী এক তালাক দ্বারা দায়িত্বমুক্ত ও পৃথক হইয়া যায়।

মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ এ বিষয়ে যাহা আমি শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার নিকট উত্তম।
(মুয়াত্তা মালিক ১১৬৫)

ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.
احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
২য় প্রকার,কেনায়া বাক্য।
এর দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু তালাকের নিয়ত অথবা অবস্থার ভিত্তিতে তালাক হবে। কেনায়া বাক্য দুই প্রকার। এর মধ্যে তিনটি শব্দ এমন আছে, যার দ্বারা  তালাকে রজয়ী পতিত হয়। 
সেগুলো হলোঃ- তুমি ইদ্দত পালন করো,তুমি তোমার গর্ভাশয় মুক্ত করো,তুমি এক।

আর কেনায়া তালাকের অন্যান্য শব্দ,যেক্ষেত্রে তালাকের নিয়ত করলে বায়েন তালাক হয়। তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। 
যদি দুই তালাকের নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে এক তালাক পতিত হয়।
যেমনঃ- তুমি বিচ্ছিন্ন, তুমি সম্পর্ক মুক্ত,তুমি ভিন্ন,তুমি হারাম,তুমি শুণ্য,তুমি মুক্ত,তোমার রশি তোমার কাঁধে,তুমি তোমার পরিবারবর্গের সাথে মিলিত হও,আমি তোমাকে তোমার পরিবারের জন্য হেবা-দান করলাম,আমি তোমাকে মুক্ত করে দিলাম,আমি তোমাকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি আযাদ,তুমি ঘোমটা পড়,তুমি ওড়না দ্বারা নিজেকে আবৃত করো,তুমি আড়াল হও (পর্দা করো), তুমি বিদূরিত হও, তুমি বের হয়ে যাও,তুমি চলে যাও,তুমি দন্ডায়মান হও (দাঁড়িয়ে যাও), তুমি অন্য স্বামী খুজো।
স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা।
(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
স্বামী স্ত্রীর উপরোক্ত আলোচনায় কোন সমস্যা হবেনা।
আপনি নিশ্চিত থাকুন, আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্কে কোনো হয়নি,আলহামদুলিল্লাহ। 

(০২)
প্রশ্নে উল্লেখ রয়েছেঃ-
" সংসার করবো নাকি সংসার করবো না সেটা পরের কথা । সংসার না করেও থাকতে পারবো, কিন্তু কারা এরা "

★এই ভাবে ইংগিতে কথা বলার কারনে আপনার বিবাহিত জীবনে কোন সমস্যা হবেনা।
এক্ষেত্রে যদি আপনার স্ত্রী এই ব্যাপারে কোনভাবে জড়িত থাকে,তবুও উপরোক্ত কথার বলার কারনে আপনার বিবাহিত জীবনে কোন সমস্যা হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...