وَعَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدُبٍ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْمُرُنَا أَنْ نُخْرِجَ الصَّدَقَةَ مِنَ الَّذِي نُعِدُّ لِلْبَيْعِ. رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
সামুরাহ্ ইবনু জুনদুব (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে ব্যবসায়ের জন্য তৈরি করা মালপত্রের যাকাত আদায়ের হুকুম দিতেন।
(আবূ দাঊদ ১৫৬২, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৭৫৯৭।
عن الحسن فى رجل اشترى متاعا فحلت فيه الزكاة؟ فقال: يزكيه بقيمته يوم حلت (المصنف لابن أبى شيبة-6\526، رقم-10559)
সারমর্মঃ-
কোনো ব্যাক্তি ব্যবসায়ীক সামানা ক্রয় করেছে,তার উপর কি যাকাত আসবে? হাসান রহ: জবাবে বলেছেন যে সে যাকাত প্রদান করবে যাকাত প্রদানের মুল্য ধরে।
عن ابن جريج قال: سمعت أنا أنها قيمة العروض يوم تجرح زكاته (مصنف عبد الرزاق، كتاب الزكاة، باب الزكاة من العروض-4\97، رقم-7105)
সারমর্মঃ-
ব্যবসায়ীক সামানার ক্ষেত্রে যাকাতের টাকা বের করার দিনের মুল্য অনুযায়ী হিসাব করে যাকাত প্রদান করতে হবে।
হস্তগত যেসব ব্যবসায়িক পণ্য রয়েছে। তা এখন বিক্রি করতে গেলে যে বিক্রয়মূল্য আছে, তা হিসেব করে চল্লিশ ভাগের এক ভাগ তথা শতকরা আড়াই টাকা হারে যাকাত আদায় করবে। চাই তা মূল মূল্য বা ক্রয়মূল্যের চেয়ে কম বা বেশি হোক।
যেমন, আপনার কাছে সোফার কাপড় আছে। যার সমূদয় কাপড়ের মূল মূল্য ২ লাখ টাকা। আর ক্রয় করেছে দেড় লাখ টাকায়।
কিন্তু এখন বিক্রি করতে গেলে তার বাজারমূল্য চার লাখ টাকা।
তাহলে আপনার উপর চার লাখ টাকা থেকে চল্লিশ ভাগের এক ভাগ তথা শতকরা আড়াই টাকা যাকাত আদায় করে দিতে হবে।
এ হিসেবে চার লাখ টাকার যাকাত আসবে দশ হাজার টাকা।