আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
207 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (3 points)
edited by

আসসালমুআলাইকুম হুজুর।
১.আমার বিষয় টা একটু বোঝার জন্য বিশেষ ভাবে বলা হচ্ছে। হুজুর আমি ৩ বছর থেকে মানসিক রোগের ওষধ খাচ্ছি আর আমি বিশাল পরিমাণে ওয়াসওয়াসা রুগী। 
আমার নানা রকমের কুফরী কথা মনে মনে হয়ে যাচ্ছে, আমি মনের সঙ্গে যুদ্ধ করছি তাও মনে মনে,  দাড়ি কে, নিয়ে নামাজ কে নিয়ে, বিভিন্ন কুফরী কথা , কুটুক্তি মনে মনে এসে যাচ্ছে , আমি মনের সঙ্গে লড়াই করে পারছিনা । আমি শেষ হয়ে গেলাম । খেতে ভয় লাগছে মুখ খুলতে ভয় লাগছে উচ্চরণ হয়ে যাবে বলে এমন পরিস্থিতি আমার । কিন্তু হুজুর আমি কোনো ভাবেই মুখে উচ্চরণ করিনি। আমি মুখে উচ্চরণ করে বলছি আমি এইগুলো করতে পারিনা। যাইহোক আমি মুখে উচ্চরণ করছিনা।  এই সবের জন্য কি ঈমান চলে যাবে ??
২. আমি আপনাদের ওয়েব সাইট এ এত প্রশ্ন করেছি বলার মত না । হুজুর যখনই মনে মনে কিছু হচ্ছে আপনাদের কথা  ভাবনা তে এসে জাই। আপনাদের কে কি ভাবে প্রশ্ন করবো কি প্রশ্ন করবো । কি জবাব আসবে ইত্যাদি ভাবতে লেগে জাই। মনে হয় হুজুর কে এই ভাবে এই এই কথা গুলো বলবো দিয়ে একটা সমাধান নিবো। এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে??
৩. কিছু ক্ষন আগে মনে হচ্ছিল হুজুর কে এই ভাবে বলবো আমার এই সমস্যা হুজুর আমি আমার মনকে বোঝাতে পারছিনা আমি ওষধ খাচ্ছি তাও কন্ট্রোল এ আসছে না। হুজর আমাকে বাঁচান। এই কথা মনে মনে হতে লাগলো। দিয়ে মনে হলো হুজুর কে বাঁচাতে বললাম শিরক করে ফেললাম নাকি আল্লাহ ছাড়া তো কারো কাছে সাহায্য চাওয়া যায়না?? দিয়ে এই নিয়ে আবার চিন্তা হচ্ছে। আসলে আমি আমার মাসায়েল নিয়ে আমার প্রশ্ন নিয়ে জানতে চেয়েছি সেই প্রশ্ন কে কেন্দ্র উত্তর দিয়ে  বাঁচানোর  কথা বলেছি। প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বাঁচান এমন বোঝাতে চেয়েছি। আমি আপনাদের এই খানে প্রশ্ন করে আল্লাহর কাছে দুয়া করি যেনো আমার ঈমান নষ্ট না হয়। আল্লাহ তুমি আমাকে বাঁচাও এমন করে দুয়া ও করি।  যাইহোক হুজুর যা কথা বললাম সব কিছুই মনে মনে হয়েছে। আপনাদের কথা যা ভেবেছি সব কিছু মনে মনে । আর বাঁচানোর কথা টা প্রশ্নের উত্তর কে বোঝতে চেয়েছি । আর আমি যা চাওয়ার আল্লাহর কাছে ই চাই।।  আমি খুবই ওয়াসওয়াসা রুগী হুজুর আমর সমস্ত ঘটনা এটাই যে আমর সব কিছু  মনে । মনে এমন হচ্ছে এর জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে??
৪. হুজুর আমার মনে মনে একটা জিনিষ হয় একটু বুঝবেন , আমার রুম  থেকে ডাইনিং পর্যন্ত যদি ৩ সেকেন্ড এ যেতে পারি তাহলে আমার অমুক কাজ টা হবে!
বা একটা ইটের টুকরো ছুড়ে দিলাম , দিয়ে মনে মনে হচ্ছে এই টুকরো টা যদি ঐ পর্যন্ত জাই তাহলে আমার এই কাজ টা হবে!
এই রকম সব ভাবনা মাজে মাঝে হয়। আমি না জেনে বুঝে এই রকম করেছি বা করতাম । হুজুর না জেনে বুঝে  করেছি ,  হয়ত ভুল হয়েছে এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?? এই রকম কি করা যাবে?
৫. আগে গ্রামের দিক সবাই বলত , কেউ কোথাও গেলে  নাকি পিছন থেকে ডাকতে হয়না। আমি এইটা ছোট বেলায় জেনেছি , বড়ো হওয়ার পর আমার মন থেকে মনে হতো এইসব করা মানে শিরক। আজকে হটাৎ আমার শাশুড়ি কে স্কুল থেকে বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে চলে আসছিলাম দিয়ে কি একটা দরকারে শাশুড়ি কে ডাকতে গেলাম দিয়ে ভাবলাম পিছন থেকে ডাকবো এইরকম ভাবনা হয়েছিল। এইটা আমার ভুল বশত হয়েছে এই এমনি সাধারণ ভেবে মনে হয়েছে আল্লাহ কসম ভুল বশত হয়েছে এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে,??

৫.১  গ্রামের দিকে আগে একটা কুসস্কার ছিল বুকে লোম না থাকলে নাকি কাফের , পানি খেতে না দিলে সে কাফের। আব্বা গোসল করতে যাবে দিয়ে জামা খুলেছে, আমি দেখছি বুকে একটাও লোম নেই,  হটাৎ মনে হচ্ছে কাফের মনে মনে হয়েছে হুজুর আল্লাহ কসম মুখে উচ্চরণ করিনি। হটাৎ মনে মনে হয়েছে ওয়াসওয়াসা র  এর জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে? আপনাদের কে বলার জন্য কি ঈমান চলে যাবে? 
৬. হুজুর আমার মা আমাকে একটা গল্পঃ বলছিলো, বলছিলো যে, আমার নানী মারা গিয়েছে , যখন বেচেঁ ছিল তখন ঝর বৃষ্টি হতো ,তখন নাকি বলতো "পবন ঠাকুর" রক্ষা করো। যখন বলতো তখন আমার মা এর বিয়ে হয়নি। আমাকে যখন বললো আমি তখন  আমি ঘটনা টা শুনে বললাম এইসব তো শিরিক। আমি মা কে বলেছি এই গুলো শিরিক , দিয়ে একদিন বৃষ্টি ঝড় হচ্ছিল আমি মা কে বললাম নানী বেচেঁ থাকলে বলতো পবন ঠাকুর রক্ষা করো। আমি কখনও বলিনি এমন কথা। আমার প্রচুর ওয়াসওয়াসা তাই মনে হচ্ছে আমি বলেছি নাকি, আমার মনেই পড়ছে না। আমার ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন মনে হচ্ছে । কিন্তু আমি বলিনি আল্লাহ কসম।  হুজুর আমার শুধু এটাই রোগ যাকিছু দেখছি বা ভাবছি মনে হচ্ছে আমিও করেছি। আর মজা করে  বলে থাকলে ও মনে নেই, আল্লাহ কসম আমার মনে নেই। হুজুর আমার কি ঈমান চলে যাবে?
আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো?

৭. মা এর মাথায় খুব যন্ত্রণা তাই বলছে আমাকে, আমি মা এর কপাল এ হাত দিয়ে টিপে দিচ্ছি ৬ সেকেন্ড হবে । মনে মনে ভাবনা হতে লাগলো হুরমত হয়ে যাবে নাকি, লিঙ্গের দিকে লক্ষ করছি খাড়া হয়ে যাবে নাকি খাড়া হয়নি । আর আমার কোনো  কাম ভাব ছিল না । ভয় এ হাত সরিয়ে নিয়েছি। আল্লাহ কসম আমর কোনো কাম ভাব ছিল না। আর লিঙ্গ খাড়া হয়নি এ ক্ষেত্রে কি হুরমত হবে?

আমর শরীর এ চুলকানি আছে মা বললো চুলকিয়ে দিচ্ছি আমি বললাম না , দিয়ে আমার শরীর এ মার হাত স্পর্শ করেছে ১ সেকেন্ড হবে । আমর ভয় হয়ে গেলো হুরমত হবে বলে । সঙ্গে সঙ্গে সরে জাই এতে কি হুরমত হবে?? আমর কোনো উত্তেজনা ছিলনা। কাম ভাব ও ছিল না


৮. বিয়ের আগে কিছু মেয়ের সাতে সম্পর্ক ছিল,  তাদের কে মজা করে বলতাম , আমি বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার মতো করে বলতাম এবং কবুল বলতো তিন বার। এটা ফোন call এর মাধ্যমে বলেছি কখনো সামনে বলিনি। আর কোনো সাক্ষী ছিল না। এমনি নরমালি ফোন এ বলতাম । কোনো সাক্ষী নেই। মাজে মাঝে কালেমা ও পড়তাম সূরা ও বলতাম । এইসব করতাম। হুজুর এর জন্য কি বিয়ে হয়ে যাবে?? কোনো সাক্ষী ছিল না কিছু ছিল না । শুধু ফোন কল এ বলতাম।  এখন আর সেই মেয়ে গুলোর সাতে কথা হয়না । তাদের মধ্যে অনেকের বিয়ে হয়ে গিয়েছে।  হুজুর এমনি ফোন এ বলেছিলাম কোনো সাক্ষী ছিল না । সাক্ষী না থাকলে তহ কোনো বিয়ে হয়না। বিয়ে হয়েছে নাকি?? কোনো সাক্ষী তো ছিল না । আর কেউ ই ছিল না । এমনি বলেছিলাম হয়ত আল্লাহ সাক্ষী, বলেছি কিনা মনে নেই। বা অন্য কিছু সাক্ষী , এই সব বলেছি কি না মনে নেই। কিন্তু আল্লাহ কসম কোনো সাক্ষী ছিল না ।  তখন তো হোস্টেল এ পড়তাম  একটা রুম এ ৩ জন করে থাকতো তারা শুয়ে থাকতো আমি যখন ফোন এ  প্রেম করতাম তারা হয়ত আমার কথাশুনতে পেত  কি পেত না আমি জানিনা, কিন্তু ফোনের কথা কখনই শুনতে পেতোনা।   তারা ও তাদের প্রেমিকা র সঙ্গে গল্পঃ করতো , কিন্তু  আল্লাহ কসম কোনো সাক্ষী ছিল না আমি কাউকে সাক্ষী করিনি।।  আমি তাদের কে কখনো সাক্ষী করিনি।তারা এমনি রুম এ থাকতো আল্লাহ কসম তাদের কে কখনো সাক্ষী করিনি।আল্লাহ সকম কোনো সাক্ষী ছিল না ।  কিন্তু কাউকে উদ্দেশ্য করে কোনো সাক্ষী করনি।  এমনি ফোন কল এ। তাদের মধ্যে অনেক এর বিয়ে হয়েছে। কিছু বাকি আছে। কিন্তু কথা হয়না । কারণ আমি বিয়ে করে দ্বীনের পথে চলার চেষ্টা করছি। এইসব ঘটনা ৪ বছর ৫ বছর হয়ে গেল। আমি তহ ফোন এ কথা বলেছি। সামনে সামনে তহ বলিনি। আর সাক্ষী ও নেই। আর যেহেতু ফোন এ কথা হয়েছে মেয়েটার কথা কেউ শুনতে পায়নি। কারণ ফোন এ তো এটা সম্ভব না । হুজুর এক্ষেত্রে তো বিয়ে হবে না তাইনা??

** সাক্ষী তো ছিল না হুজুর তাহলে বিয়ে হয়েছে নাকি আর উভয় পক্ষের কথা সাক্ষী বকে সোনা লাগবে সেটা তহ হয়নি? টেনশন এ শেষ হয়ে যাচ্ছি হুজুর মনে হচ্ছে মরে যাবো? সাক্ষী তো করিনি কাউকে তাহলে কি বিয়ে হবে?  যখন এই কথা হয় মেয়ের বাবা মা আমর বাবা মা কেউ উপস্থিত ছিলেন না। 

*****((((((((অনেক দিন আগে দুটো মেয়ের মা কে ফোন করেছিলাম , দিয়ে তাদের কে বলে ছিলাম আপনার মেয়ে কে ভালোবাসি বিয়ে করতে চাই। তখন বলেছিল আগে আমি নিজে কিছু করতে হবে  তার পর বিয়ে এখন পড়াশোনা করে এই কথা বলেছিল । এই কথার সঙ্গে তো কোনো সম্পর্ক নেই  এরজন্য কি কিছু হবে???।))))))

****** ভয় পেয়ে স্ত্রীর সঙ্গে  এই সব ঘটনা আলোচনা করলে কি কোনো সমস্যা হবে???
**হুজুর আখন বিয়ে করে ভালো আছি , আগে ওই সব মজা করেছি ওই সব কি বিয়ে হয়েছে নাকি?  । এখন ৭ মাস হলো ইসলামিক শরিয়ত মোতাবেক বিয়ে করেছি। আগের ওই সব ঘটনার জন্য কি এখনকার বিয়ের ওপর প্রভাব পড়বে??
আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো হুজুর??

*** হুজুর সমাধান দিন । করণীয় কি। এইটাই আমার রোগ যে পুরোনো কথা মনে পড়ছে আর চিন্তিত হয়ে যাচ্ছি 

1 Answer

0 votes
by (677,120 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন,

 يَأْتِي الشَّيْطَانُ أَحَدَكُمْ ، فَيَقُولَ : مَنْ خَلَقَ كَذَا وَكَذَا ؟ حَتَّى يَقُولَ لَهُ : مَنْ خَلَقَ رَبَّكَ ؟ فَإِذَا بَلَغَ ذَلِكَ ، فَلْيَسْتَعِذْ بِاللَّهِ وَلْيَنْتَهِ 
শয়তান তোমাদের কারো নিকট আসে এবং বলে, এটা কে সৃষ্টি করেছে, ওটা কে সৃষ্টি করেছে? পরিশেষে এ প্রশ্নও করে, তোমার রবকে কে সৃষ্টি করেছে? এ পর্যায়ে পৌঁছলে তোমরা আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা কর এবং এ ধরণের ভাবনা থেকে বিরত হও। ( বুখারী ৩২৭ )

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: جَاءَ نَاسٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَسَأَلُوهُ: إِنَّا نَجِدُ فِي أَنْفُسِنَا مَا يَتَعَاظَمُ أَحَدُنَا أَنْ يَتَكَلَّمَ بِهِ، قَالَ: وَقَدْ وَجَدْتُمُوهُ؟ قَالُوا: نَعَمْ، قَالَ: ذَاكَ صَرِيحُ الْإِيمَانِ.
সারমর্মঃ
একবার সাহাবায়ে কেরমের একদল রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, আমরা আমাদের অন্তরে কখনো কখনো এমন বিষয় অনুভব করি, যা মুখ দিয়ে উচ্চারণ করা আমাদের কাছে খুব কঠিন মনে হয়। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, সত্যিই কি তোমরা এরকম পেয়ে থাক? তাঁরা বললেন হ্যাঁ, আমরা এরকম অনুভব করে থাকি। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, ذَاكَ صَرِيحُ الْإِيمَانِ এটি তোমাদের ঈমানের স্পষ্ট প্রমাণ। (মুসলিম, কিতাবুল ঈমান, অনুচ্ছেদ: অন্তরের ওয়াসওয়াসা)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
এসবের জন্য আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(০২)
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

(০৩)
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

(০৪)
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা। এরকম করা যাবেনা।

(০৫)
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

(৫.১)
আমাদেরকে বলার দরুন ঈমান চলে যাবেনা। 

(০৬)
প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা।
আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।

(০৭)
এক্ষেত্রে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হয়নি।
আপনি নিশ্চিন্ত মনে থাকুন।

(০৮)
এক্ষেত্রে বিবাহ হবেনা।

★স্ত্রীর সঙ্গে এই সব ঘটনা আলোচনা করলে বৈবাহিক সম্পর্ক জাতীয় কোনো সমস্যা হবেনা,তবে গুনাহ প্রকাশ করার দরুন মারাত্মক গুনাহ হবে।

★আগের ওই সব ঘটনার জন্য এখনকার বিয়ের উপর কোনো প্রভাব পড়বেনা।
আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে। আলহামদুলিল্লাহ। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...