বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত জাবের রাযি থেকে বর্ণিত
عن جابر رضي الله عنه قال : قال رسول الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : ( مَنْ خَافَ أَنْ لا يَقُومَ مِنْ آخِرِ اللَّيْلِ فَلْيُوتِرْ أَوَّلَهُ وَمَنْ طَمِعَ أَنْ يَقُومَ آخِرَهُ فَلْيُوتِرْ آخِرَ اللَّيْلِ فَإِنَّ صَلاةَ آخِرِ اللَّيْلِ مَشْهُودَةٌ وَذَلِكَ أَفْضَلُ )
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
যে ব্যক্তি ভয় করবে যে,সে শেষ রাত্রে ফজরের পূর্বে ঘুম থেকে উঠতে পারবে না,সে যেন রাত্রের প্রথমাংশে ঘুমানোর পূর্বে বিতির পড়ে নেয়।আর যে ব্যক্তির মনে প্রবল ধারণা থাকবে যে,সে শেষ রাত্রে উঠতে পারবে, সে যেন শেষ রাত্রেই বিতির পড়ে।কেননা শেষ রাত্রের নামায ফযিলতপূর্ণ এবং উত্তম।(সহীহ মুসলিম-৭৫৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার ইচ্ছা থাকলে, বেতের নামাজ তারাবির জামায়াতের সাথে না পড়ে বরং তাহাজ্জুদ নামায পড়ার পরই বিতির পড়া উচিৎ।