১.আমার কিছু দিন যাবত জল বসন্ত হয়েছে,যার ফলে জ্বর হয়েছে, সারাদিনের অনেক বারই জ্বর ভাব থাকে ফজরের সময় যা বেশি থাকে।তখন সাধারণ পানিতে গোসল করলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থাকে যার ফলে জ্বর বেড়ে যেতে পারে, জ্বর বাড়া তো বিষয় টা বিষয় হলো যদি ঠান্ডা লাগে ভাইরাস আরো সক্রিয় হবে তখন আরো বসন্ত বৃদ্ধি বা রোগ দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেহেতু এটা ভাইরাস জনিত। গরম পানির বিষয়টি জানি না যে এই সময়ে গরম পানি ইউজ করলেও সমস্যা হয় কি না। কারণ সময় তো ঠান্ডাটে থাকে...। আজকে ঘুম ভাঙ্গার পর গোসল ফরজ হয়েছে দেখলাম তখন প্রথমেই মাথায় আসে তায়মুম এর কথা, এর নিয়ে খোজতে কিছু সময় যায় গরম পানি করে গোসলের কথা মনে ছিলো না যখন মনে পরে তখন এই কাজের সময় ছিলো না,তাই তায়ামুম করে নামাজ পরে নিয়েছিলাম তখন নাপাক কাপড় বদলে অন্য কাপড় পরেছিলাম বটে তবে শুকনা নাপাকি গায়ো ছিলো।ধুই নাই।
মনে খুতখতি ছিলো,এই নামাজ কি হয়েছে?
২. এখন আজ কালের মাঝে এমন হলে একই ভাবে তায়মুম করতে পারবো?
৩. একট মুভিতে এক ভিনগ্রহ বাসী পৃথিবীর কোন ধর্ম সঠিক এটা বুঝতে না পেরে গান গায় " মে শুনা হে ইস দুনিয়া তু চালাতা হে, ছারে দুনিয়া তেরি আগে ছার জুকাতা হে, ভাগওয়ান হে কাহা রে তু, হে খোদা হে কাহা রে তু" এই গান কোনো মুসলিম কোনো উদ্দেশ্য না নিয়ে শুধু গান হিসাবে যদি গায় তবে তার কুফর হবে কি?
৪. "কোরআন-হাদীস সত্য হলে, আমীরে মোয়াবিয়া(রা:) যে সাহাবী ইটাও সত্যি " এইভাবে বলা কি ঠিক?
৫. কোরআনের একটি আয়াত কোন সুরার এটা কোন সুররা অংশ এটা নিয়ে দুইজন তর্কে লিপ্ত হলো, পরে দেখা গেলো স্বাভাবিক ভাবেই একজন ভুল এবং সে ভুল বুঝতে পেরে স্বীকার করলো। তার তর্কের ফলে ইমানে সমস্যা হবে?
৬. "আল্লাহ আরশের উপর আছেন, যেমনটা উনার সম্মানের সাথে যায় সেভাবে, আবার আমাদের জবানের কাছেও যেভাবে উনার সম্মানের সাথে যায় সেভাবে।
এই বক্তব্য কি সঠিক?
৭. এক ঘরোয়া জলসায় সিজদা দেখানোর জন্য একজন ছাত্রকে একজন শিক্ষক বলেন যাও ওইখানে সিজদা করে দেখাও, তখন উর সিজদার জায়গার সামনে একজন ছিলো, উনি নরেন নি সে তার সামনেই সিজদা দিয়েছে তসবিহ পড়েছে। এতে কি তার কুফর হবে? এবং আর যদি অন্যকেও এটা ভাবে এটা কুফর কিনা খোজ করে আমি কি করবো ওদের টা ওরা বুঝবে, তাহলে সেও কি কাফের হবে?