ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " لاَ يَزَالُ يُسْتَجَابُ لِلْعَبْدِ مَا لَمْ يَدْعُ بِإِثْمٍ أَوْ قَطِيعَةِ رَحِمٍ مَا لَمْ يَسْتَعْجِلْ " . قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا الاِسْتِعْجَالُ قَالَ " يَقُولُ قَدْ دَعَوْتُ وَقَدْ دَعَوْتُ فَلَمْ أَرَ يَسْتَجِيبُ لِي فَيَسْتَحْسِرُ عِنْدَ ذَلِكَ وَيَدَعُ الدُّعَاءَ "
আবূ হুরায়রা (রাঃ) সুত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, বান্দার দুআ হরহামেশা কবুল করা হয় যদি না সে পাপ কর্মের জন্য কিংবা আত্নীয়তার সম্পর্কে ছিন্ন করার জন্য দুআ করে এবং (দু’আয়) তাড়াহুড়া না করে। বলা হল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! (দু’আয়) তাড়াহুড়া করা কি? তিনি বললেন, সে বলতে থাকে, আমি দুআ তো করেছি, আমি দুআ তো করেছি; কিন্তূ তা কবুল হল বলে দেখতে পেলাম না। তখন সে নিরাশ হয়ে পড়ে এবং দুআ করা ছেড়ে দেয়। (সহীহ মুসলিম-৬৬৮৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যিনাকারী পুরুষ বা মহিলা সর্বপ্রথম তার যিনা ব্যভিচারের দু'আ করবে।তারপর সে ঐ ব্যক্তির সাথে বিবাহের দু'আ করতে পারবে। এতে কোনো সমস্যা হবে না।