ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
সন্দেহ হচ্ছে যে, কোন কারনে হয়তো আপনাদের তালাক হয়ে গিয়েছে,তাই এখন আপনারা সতর্কতামূলক নতুন ভাবে বিবাহ করতে চাচ্ছেন। এটা তো ভালো, কিন্তু পরে যদি আবার ওয়াসওয়াস আসে যে, বিবাহ দোহড়ানো হয়নি, তাহলে কি করবেন?
সুতরাং এ জাতীয় পদক্ষেপ কারো জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না।
(২)
স্ত্রীর মা এবং মামীর সামনে আপনারা দুজন যদি মোহরানা ধার্য্য করে কবুল বলেন, তাহলে বিবাহ হবে না, কেননা বিয়ের জন্য শর্ত হল, দু'জন পুরুষ সাক্ষী বা একজন পুরুষ এবং দুইজন মহিলা সাক্ষী উপস্থিত থাকা।