ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) মেহমান কেউ যদি স্লামালাইকুম বলে, এটা অশুদ্ধ, এজন্য এটার জবাব দেয়া ওয়াজিব নয়। কিন্তু যদি কেউ জবাব দিয়ে দেয়, তবে তা রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হবে না।
(২) "তোরে আমার দরকার নেই, তুই চলে যা" এরকম বাক্য যদি ঠান্ডা বা গরম মাথায় স্বামী তার স্ত্রীকে একাধিকবার বলে, তবে বৈবাহিক সম্পর্কে কোন প্রভাব পড়বে না।
(৩) মা যদি উপদেশ দেয় জীবনেও কখনো আল্লাহর নামে শপথ করবে না, আর ছেলে যদি কথা দেয় মাকে যে আল্লাহর নামে সে জীবনে কখনো শপথ করবে না, তবে পরে যদি কোন ইনসিটেন্ডে ছেলেকে তার সত্যবাদিতা প্রমাণে আল্লাহর নামে শপথ করা লাগে, তখন যদি আল্লাহর নামে শপথ করে, এতে মাকে দেয়া কথা না রাখার জন্য গুনাহ্ হবে না।
(৪) ফরয কাযা রোজা আদায় করা হয়েছে কি না? এই বিষয়ে সন্দেহ হলে সতর্কতামূলক আবার আদায় করে নিতে হবে।
(৫) পিরিয়ড অবস্থায় সূরা বাকারার শেষ ২ আয়াত ও সূরা মূলক আমল হিসেবে পড়া যাবে না। তবে দু'আ হিসেবে পড়া যেতে পারে।
(৬) পিরিয়ড অবস্থায় হিফজ করা, পড়া দেয়া যাবে না, তবে পড়া নেয়া যাবে বা শুনা যাবে।