ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ফাতাওয়া শামীতে বর্ণিত আছে,
ﻭﻟﻮ ﺁﺟﺮ ﻧﻔﺴﻪ ﻟﻴﻌﻤﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﻨﻴﺴﺔ ﻭﻳﻌﻤﺮﻫﺎ ﻻ ﺑﺄﺱ ﺑﻪ ﻷﻧﻪ ﻻ ﻣﻌﺼﻴﺔ ﻓﻲ ﻋﻴﻦ ﺍﻟﻌﻤﻞ
যদি কেউ কোনো গির্জায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করে,অথবা টাকার বিনিময়ে গির্জা নির্মাণ করে দেয়, তাহলে এতে তার কোনো গুনাহ হবে না। কেননা এখানে মূল কাজে কোনো গুনাহ নাই।
(ﺭﺩ ﺍﻟﻤﺤﺘﺎﺭ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺪﺭ ﺍﻟﻤﺨﺘﺎﺭ٦\٣٩٢ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺤﻈﺮ ﻭﺍﻹﺑﺎﺣﺔ » ﻓﺼﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺒﻴﻊ)
(রদ্দুল মুহতার,৬/৩৯২)
وصح بيع غير الخمر و مفاده صحة بيع الحشيشة الخ
মদ ব্যতীত অন্যান্য নেশদ্রব্য বিক্রি করা বৈধ,সারমর্ম হলঃহাশীশ(একপ্রকার তামাক দ্রব্য) বিক্রিও বৈধ।(রদ্দুল মুহতার,৬/৪৫৪)
Fatwa ID: 982-1001/Sd=1/1438
منشیات، مثلا: چرس، ہیروہین وغیرہ کا کاروبار کرنا شرعا مکروہ ہے خواہ کسی بھی نیت سے کیا جائے اور اس کاروبار سے حاصل شدہ منافع پاکیزہ نہیں ہیں۔ وصح بیع غیر الخمر أي عندہ خلافًا لہما في البیع والضمان لکن الفتویٰ علی قولہ في البیع، ثم إن البیع وإن صح لکنہ یکرہ کما في الغایة۔ (شامي: ۱۰/۳۵ زکریا)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার বাবা চোরাইভাবে স্বর্ণ ক্রয় বিক্রয় এবং হেরোইন ক্রয় বিক্রয় করেছেন।কাজ নাজায়েয ছিলো,এজন্য উনার তাওবাহ প্রয়োজন। তবে যেহেতু অন্যায়ভাবে কারো মালকে আত্মসাৎ করেননি বা মদ বা শুকুর বিক্রয় করেননি, তাই আপনার বাবা জমাকৃত সম্পদ হারাম হবে না। হ্যা, নেশা জাতীয় বস্তুর বিক্রয় মূল্য গ্রহণ জায়েয হলেও সেটা অবশ্যই অনুত্তম।