ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
وَلِلَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ ۚ فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ।(সূরা বাকারা-১১৫)
আবূ সা’ঈদ আল খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত।
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْأَرْضُ كُلُّهَا مَسْجِدٌ إِلَّا الْمَقْبَرَةَ وَالْحَمَّامَ» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ وَالتِّرْمِذِيُّ والدارمي
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কবরস্থান ও গোসলখানা ছাড়া দুনিয়ার আর সব জায়গায়ই মাসজিদ। কাজেই সব জায়গায়ই সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করা যায়। (আবূ দাঊদ ৪৯২, তিরমিযী ৩১৭, আহকামুল জানায়িয ৮৭ পৃঃ, দারিমী ১৪৩০।মিশকাত-৭৩৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি ঐ মসজিদে নামায পড়তে পারবেন। তবে তাদের কোনো বিদ'আতি কাজে অংশ নিতে পারবেন না।তবে যদি ঐ মসজিদের ইমাম সাহেব বিদাতি কাজে লিপ্ত থাকেন, তাহলে ঐ মসজিদে নামায পড়তে পারবেন না। আর পরলেও পরবর্তীতে সেই নামাযকে দোহড়ানো ওয়াজিব।