ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবু উমামা বাহেলী রাঃ থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
عَنْ أَبِي أُمَامَةَ البَاهِلِيِّ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي خُطْبَتِهِ عَامَ حَجَّةِ الوَدَاعِ يَقُولُ: «لَا تُنْفِقُ امْرَأَةٌ شَيْئًامِنْ بَيْتِ زَوْجِهَا إِلَّا بِإِذْنِ زَوْجِهَا»، قِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَلَا الطَّعَامُ، قَالَ: «ذَاكَ أَفْضَلُ أَمْوَالِنَا
তরজমাঃ-
আমি বিদায় হজ্বের ভাষণে আল্লাহর রাসুল সাঃ কে বলতে শনেছি তিনি বলেনঃ-কোনো মহিলা তার স্বামীর অনুমিত ব্যতীত স্বামীর মাল থেকে খরছ করতে পারবে না।নবী কারীম সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল সাঃ খাদ্যও কি(কাউকে দিতে) পারবে না? তদুত্তরে নবী কারীম সাঃ বললেনঃ এটাতো আমাদের উত্তম মাল( অর্থাৎঅনুত্তম মাল না পারলে উত্তম মাল কিভাবে খরচ করতে পারবে?)।(তিরমিযি শরীফ-৬৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
স্বামী যদি আপনাকে এ অনুমতি দেয় যে, যাকে ইচ্ছা আপনি দান করতে পারবেন। অথবা এ ব্যাপারে আপনার স্বামীর মৌন সম্মতি থাকে, তাহলে আপনি যে কোনো মহিলাকে দিতে পারবেন।নতুবা স্বামীর পরামর্শ অনুযায়ী আপনাকে দিতে হবে। সুতরাং উত্তম হল, আপনি স্বামীর কাছ থেকে এ সম্মতি আদায় করে নিবেন যে, আপনি যাচাই বাচাই করে দান করবেন।