আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
170 views
in সালাত(Prayer) by (27 points)
খতম তারাবী পড়িয়ে হাদিয়া নেয়া নাজায়েয। কিন্তু এখন তো সব মসজিদে ই খতম তারাবী পড়িয়ে হাফিজ সাহেব রা হাদিয়া নিচ্ছেন।  এক্ষেত্রে তাদের পিছনে কি তারাবী পড়া শুদ্ধ হবে? সামনে রমজান মাস। তারাবী না পড়লে মন ও ভাল লাগবে না। আবার এত কষ্ট করার পর ও যদি তারাবী পূর্ণ না হয়, তাহলে তো আরো কষ্ট।  তাই একটু বিস্তারিত জানাবেন অনুগ্রহ করে।

1 Answer

0 votes
by (589,140 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যেহেতু বিষয়টা অত্যান্ত স্পর্শকাতর ও তুমুল বিতর্কিত, তাই এ বিষয়ে আমার মত নাদান ব্যক্তির কিছু বলা মুনাসিব হবে না। সেজন্য আমি দারুল উলূম দেওবন্দের একটি ফাতাওয়ার অনুবাদ করে দিচ্ছি,
দারুল উলূম দেওবন্দ, অনলাইন ফাতাওয়া নং-
فتوی: 1171-406/L=9/1434 (۱) (۲) 

تراویح پر اجرت لینے والے کی اقتداء میں نماز مکروہ تحریمی ہوگی۔ (۳) (۴) اگر کوئی حافظ بغیر اجرت کے پڑھانے پر راضی نہ ہو تو الم ترکیف سے تراویح پڑھی جائے، یا چند مختصر سورتوں سے تراویح کی نماز ادا کرلی جائے، اگر اس پر بھی کوئی راضی نہ ہو تو تنہا بیوی کے ساتھ تراویح کی جماعت کرسکتے ہیں؛ لیکن ایسے شخص کا نہ ملنا جو الم ترکیف یا چند مختصر سورتوں سے تراویح کی نماز پڑھا سکے نادر الوقوع ہے۔
তারাবিহ পড়িয়ে যারা টাকা নেন, তাদের পিছনে তারাবিহর নামায পড়া মাকরুহে তাহরীমি। যদি কোনো হাফেয টাকা ব্যতিত তারাবিহর নামায পড়াতে রাজী না হন, তাহলে সূরায়ে ফিল থেকে সূরায়ে নাস পর্যন্ত তিলাওয়াত করে অথবা কুরআনের বিশেষ কিছু সূরা পড়ে নামায পড়াই শ্রেয়। যদি এতেও কেউ রাজী না হয়, তাহলে ঘরে বিবিকে সাথে নিয়ে নামায পড়াই উচিৎ। তবে এমন লোক পাওয়াটাই স্বাভাবিক।


দারুল ইফতা বিন্নুরী টাউন এর একটি ফাতাওয়া উল্লেখযোগ্য। অনলাইন ফাতাওয়া নং
فتوی نمبر : 144001200160
تراویح میں قرآنِ مجید سناکر اجرت لینا اور لوگوں کے لیے اجرت دینا جائز نہیں ہے، لینے اور دینے والے  دونوں گناہ گار ہوں گے اورثواب بھی نہیں ملے گا،اس حالت میں بہترہےکہ ﴿اَلَمْ تَرَکَیْفَ﴾ سےتراویح پڑھادی جائے، اس سےبھی تراویح کی سنت ادا ہوجائےگی۔
البتہ اگر حافظ کو رمضان المبارک کے لیے نائب امام بنادیا جائے اور اس کے ذمہ ایک یا دو نمازیں  سپرد کردی جائیں اور اس خدمت کے عوض تنخواہ کے عنوان سے اسے کچھ دے دیا جائے (خواہ وہ زیاہ دہو یا کم) تو اس کے لینے اور دینے کی گنجائش ہوگی ۔
اسی طرح اگر بلاتعیین کچھ دے دیاجائےاورنہ دینے پرکوئی شکایت بھی نہ ہو اور نہ وہاں بطورِ اجرت لینے دینے کا عرف ورواج ہوتو یہ صورت اجرت سےخارج اورحدِجوازمیں داخل ہوسکتی ہے۔(کفایت المفتی ،3/،410۔395)۔
اور اگر تراویح سنانے والا اس مسجد کا ہی امام ہو اور انتظامیہ/کمیٹی رمضان المبارک میں الاؤنس یا اضافی مشاہرے کی صورت میں امام کا تعاون کردے تو یہ تراویح کی اجرت میں داخل نہیں ہوگا۔ فقط واللہ اعلم


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (589,140 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 169 views
...