ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
"" ; এক জন জ্ঞানী দেবতা তার চাওয়া গ্রহন করে নিলো " ; " ওই দেবতা তার সব চাওয়া পূরণ করে দিলো""
গল্পের এই লাইন গুলো স্কুলে পড়ানোর সময় বলে দিবেন, এগুলো মুসলিমদের আকিদা নয়।এগুলো অমুসলিমদের আকিদা। আমরা নিরপায় হয়ে এগুলো পড়াচ্ছি ও তোমরা পড়ছো। এই আকিদা ঈমান বিধ্বংসী। এগুলো বলে দিবেন।
(২)
''স্কুল মাদ্রাসার ছোটদের বইয়ে যেভাবে বিবর্তন এর বিষয় নিয়ে আসা হয়েছে, এবং পর্দা নিয়ে বিভিন্ন উল্টাপাল্টা কথা এসেছে"
এগুলো রিডিং পড়ানোর সময় বলে দিবেন, যে এগুলো অনৈসলামিক। আমরা নিরপায় হয়ে এগুলো পড়াচ্ছি ও তোমরা পড়ছো। এই আকিদা ঈমান বিধ্বংসী। এগুলো বলে দিবেন।
(৩)
একবার আমার বউকে বলি যে,,, তোমার কিছু কিছু আচরণ সহ্য হয় , তখন সে বললো,"সহ্য না হলে ছেড়ে দাও না কেনো" আমি বললাম, " আজাইরা কথার জায়গা পাও না".
পরে আবার বললো "সহ্য করতে না পরলে তো ছাইড়া দিতায়" / "সহ্য করতে না পারলে ছাইড়া দেও না কেরে/সহ্য না হলে ছেড়ে দেও " (এই তিন কথার এক কথা, বা ইরম ই কোন কথা বলেছে, যা তার আমার কারোর ই পরিষ্কার মনে পরছে না)।
তার পর আমি বলি, "আচ্ছা, এই কাজ করো "।(কোন কাজের কথা বলেছিলাম মনে নাই )
এই "আচ্ছা" যেহেতু তার কথার জবাবে বলেননি, তাই তালাক হবে না।
(৪)
কেউ যদি " আমরা মোতাজিলাদের বিরুদ্ধে কিছু বলি না , কিন্তু আশআরীদের নিয়ে পড়ে আছ" এই কথা বলতে গিয়ে "; আমরা মোতাজিলা..." বলে কোনো কারণে থেমে যায় । এতে তার ইমানে সমস্যা হবে না।কেননা তার নিয়তে নিজেকে মু'তাজিলাদের দিকে সম্বন্ধ করা ছিলনা। সুতরাং তার এমন কথায় কোনো সমস্যা হবে না।