ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ
কোন মেয়ে তার আপন ননদের শ্বশুর বাড়ি সম্পর্কে কথা বলতে ছিল। মেয়েটা তার মায়ের বাসায় গেছিল তিন মাস থাকছে তাই তার আপন ননদের শাশুড়ী বলছে তোমার কোন বিবেক নাই এতোদিন কেউ ব্যাটা ( মেয়েটার স্বামী) ছেড়ে থাকে। এই কথা মেয়েটা তার মাকে বলতেছিল তার মা তখন বলছে তর ননদের শ্বশুর বাড়ির লোকজন তদের অনেক তেল দেয় কিন্তু মেয়েটার ওয়াসওয়াসার সম্যসা আছে মেয়েটার মনে আসে হঠাৎ তার মাকি এটা বলছে তর ননদের শাশুড়ীর তার বরের ( ননদের শ্বশুর) থেকে তর স্বামী র প্রতি বেশি টান। আসলে মেয়েটার মা এমন কোন কথাই বলে নাই মেয়ে টা শিওর। তার মনে হঠাৎ এমন কথা আসায় তার মাকে তখনই জিজ্ঞেস করলে সে বলছে না সে এমন কথা বলে নাই। তার বলছে সে বলছে যে তর ননদের শ্বশুর বাড়ির লোকজন তদের অনেক তেল দেয়।
(১)এখন প্রশ্ন হলো মেয়েটার মা এমন কথা বলে নাই, মেয়েটা তার মাকে এমন কথা মনে আসায় জিজ্ঞেস করায় কোন সম্যসা হবে না।মেয়েটার বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবে না।
(২)কোন মেয়ের মা তার মেয়েকে এমন বলে যে তর ননদের শাশুড়ীর তার বরের( ননদের শ্বশুর) থেকে তর স্বামী র প্রতি বেশি টান। এমন কথায় লিআন বা তালাক বা কোন কিছু হবে না।