জবাবঃ-
https://ifatwa.info/57827/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে,
বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ও প্রেম ভালবাসা হারাম।সুতরাং অতীত জীবনের জন্য খালিছ নিয়তে আল্লাহ কাছে ক্ষমা চান।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
.............. وَعَسَى أَن تَكْرَهُواْ شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ وَعَسَى أَن تُحِبُّواْ شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ وَاللّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لاَ تَعْلَمُونَ
..........পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাহই জানেন, তোমরা জান না।(সূরা বাকারা-২১৬);
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/3920
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সবকিছুই পূর্ব নির্ধারিত। কার সাথে বিয়ে হবে,সেটাও পূর্বনির্ধারিত। তবে দু'আর মাধ্যমে সেটা পরিবর্তন হতে পারে।
কে আপনার জন্য কল্যাণকর আর কে অকল্যাণকর? তা আল্লাহই ভালো জানেন।সুতরাং নির্দিষ্টকরে কাউকে পাওয়ার জন্য দু'আ না করে বরং যা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে, যিনি আপনার জন্য কল্যাণকর হবেন, তার জন্যই আপনি দু'আ করবেন।
আল্লাহর কাছে আপনি এভাবে দু'আ করবেন,
হে আল্লাহ!
যে আমার জন্য কল্যাণকর হবে,তাকেই আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে দিয়ে দেন। অথবা ঐ মহিলা যদি আমার জন্য কল্যাণকর হয়, তাহলে তাকেই আমার জন্য জীবন সাথী বানিয়ে দিন।
★এক্ষেত্রে অবৈধ প্রেম ছেড়ে দিয়ে সমস্ত প্রকারের যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়ে পারিবারিক ভাবে তাদের কাছে বিবাহের প্রস্তাব দেয়া হলে সেক্ষেত্রে বিবাহের কথাবার্তা এগিয়ে চললে ইস্তেখারা করতে পারেন।