আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
207 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (15 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ https://ifatwa.info/62847/ এই লিংকের প্রশ্নের উত্তরে বলছেন আমার বিবাহিত জীবন কোন সম্যসা নাই। এই এতে কোন সম্যসা হবে না।  শায়েখ এই লিংকের  চারটা প্রশ্নের উত্তরে মনে হয় এতে কোন সম্যসা হবে না বলছেন। আমার তো প্রচুর ওয়াসওয়াসার সম্যসা হয়। আপনি আমাকে উত্তর গুলো প্রশ্নের ক্রমিক নন অনুয়ায়ী দিলে আমার আর কোন ওয়াসওয়াসা আর আসবে না। দয়া করে উত্তর গুলো দিবেন। আমি অনেক দূর্বল হয়ে যাচ্ছি মানসিক দিক থেকে। আপনি আমার অনেক উপকার করেছেন  শায়েখ। আল্লাহ আপনাকে সুস্বাস্থ্যে দান করুক আমিন।

1 Answer

0 votes
by (719,360 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) এখন ঐ ছেলের সাথে কথা বলার কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই।

(২) আমার মাকে মনে পরা ঘটনা খুলে বলছি সে বলছে আমি কিছু জানিনা। আমার যা বলার বলছি আমার ওতো কথা মনে থাকে না।  আমি আর কিছু বলবো না / জানি না। আমি তখন রেগে বলছি তুমি ইসলাম সম্পর্কে কিছুই জানো না।

আপনার মায়ের এমন কথায় আপনার এখন কার বৈবাহিক জীবনে কোন সম্যসা হবে না।  

(৩)  আমি কখনো আমার মাকে ঐ ছেলের সাথে আমাকে বিয়ে করায় দাও বা বিয়ে দিয়ে দাও বলছি কি না? একটু ওয়াসওয়াসায় পড়ে । কিন্তু আমার ১০০% মনে পড়ে যে, আমি এমন কথা বলি নাই। মাকেও জিজ্ঞেস করছি ১ বার সে বলছে না বলো নাই। আর জিজ্ঞেস করি নাই৷ তারপর আবারও জিজ্ঞেস করছি সে কুুুরআন শরীফ ছুয়ে বলছে না বলো নাই। আর আমার জানার জন্য প্রশ্ন হলো যেখানে আমার মনে আছে আমি তাকে বিয়ে দিয়ে দাও বলি নাই সেও না বলছে তারপরও এমন প্রশ্ন মনে আসে সে যদি বলতো হ্যা বিয়ে দিয়ে দাও বলছো,বা আমার মনে নাই বা আমার পুরানো কথা মনে পড়ে না বা জানি না। 

তাহলে আপনার মায়ের এই মিথ্যা কথা বলার জন্য বা আপনার প্রথম দিকে সন্দেহ আসার জন্য আপনার এখন কার বৈবাহিক জীবনে কোন রকম কোন সমস্যা হবে না। 

(৪) আপনার মায়ের ঘটনা মনে থাকুক বা না থাকুক, অথা আপনার মনে আছে, 

এই কথার উপর আমল করলে আপনার এখনকার বিবাহিত জীবনে কোন সম্যসা হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (719,360 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।
by
আসসালামু আলাইকুম, শায়েখের কাছে আমার অতীব জরুরী প্রশ্ন,

কোনো প্রতিষ্ঠানে সুদ সম্পর্কিত কারবার থাকলে সেই প্রতিষ্ঠানে মাস/বছর শেষে হিসাব গুলো নিরীক্ষা করে দেয়া অর্থাৎ হিসাবের ভুল ত্রুরি ধরে দেয়া (হিসাব রাখা নয়)এমন ধর্মী কাজ করা কি নাজায়েজ বা হারাম হবে?

এটা কি সুদের সাথে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের তালিকায় যায় কি না?

দয়া করে জানালে উপকৃত হবো।
by (719,360 points)
জ্বী, এটাও এক প্রকার সহযোগিতা। তবে কেউ কেউ এটার রুখসত দিয়ে থাকেন।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...