জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
দোয়া করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মানা জরুরি,
যেমন,আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কাউকে না ডাকা।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন: “যখন প্রার্থনা করবে তখন শুধু আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করবে এবং যখন সাহায্য চাইবে তখন শুধু আল্লাহ্র কাছে সাহায্য চাইবে।”[সুনানে তিরমিযি (২৫১৬),
দোয়ার ফলাফল প্রাপ্তিতে তাড়াহুড়া না করা। তাড়াহুড়া করা দোয়া কবুলের ক্ষেত্রে বড় বাধা।
হাদিসে এসেছে, “তোমাদের কারো দোয়া ততক্ষণ পর্যন্ত কবুল হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তাড়াহুড়া করে বলে যে: ‘আমি দোয়া করেছি; কিন্তু, আমার দোয়া কবুল হয়নি”[সহিহ বুখারী (৬৩৪০) ও সহিহ মুসলিম (২৭৩৫)]
দোয়ার মধ্যে পাপের কিছু না থাকা। আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা নিয়ে দোয়া না হওয়া; যেমনটি
সহিহ মুসলিমে (২৭৩৬) এসেছে- “বান্দার দোয়া ততক্ষণ পর্যন্ত কবুল করা হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না বান্দা কোন পাপ নিয়ে কিংবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা নিয়ে দোয়া করে।
বিস্তারিত জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত লিংকে মুনাজাত করার যে পদ্ধতি টা আছে তা সঠিক।
নামাজ পড়ার পর এভাবে মুনাজাত করা যাবে।
(০২)
আপনি যেভাবে প্রশ্নেটির শেষে মুনাজাত করতে চেয়েছেন, এভাবে মুনাজাত হবে।।
কোনো সমস্যা নেই।
এটি সহীহ।
(০৩)
পাশাপাশি "ইসমে আজম" দোয়াটাও এই মোনাজাত এর সাথে পড়া যাবে।