আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
154 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (11 points)
edited by
১কেউ যদি অনেক কষ্ট পেয়ে দুঃখ পেয়ে রেগে গিয়ে বলে আল্লাহ তুই নাই আল্লাহ তুই নাইরে তুই নাই তাহলে কি সে কাফির হয়ে যাবে?? আল্লাহ নাই এই নিয়তে তো সে বলে নাই রেগে গিয়ে বলসে

২। কেউ যদি রেগে গিয়ে বলে আল্লাহ তুই কিছু  দেখস  না কিছু জানোস না তাহলে কি সে কাফির হয়ে যাবে? সেতো জানেই আল্লাহ সব দেখে সব জানে তবুও রাগ করে বলসে। সে কি কাফের হয়ে যাবে??

৩। বাবু যখন পেটে ছিলো তখন  আমার মা আমাকে লোহা মেস ব্যাগ এ রাখতে বলতো।আমি প্রথম প্রথম বাধা দিতাম যে এগুলো কোনো হেল্প করতে পারেনা এসব কুসংস্কার শিরক তবুও তারা দিয়েই দিতো।পরে আসতে আসতে আমি রাখতাম । ওদের সন্তুষ্ট রাখার  জন্য। আবার অনেক সময় ভাবতাম আমার বাচ্চাটা যদি ভালো থাকে তাহলে দোষ কি। আবার অনেক সময় ভাবতাম এগুলো তো কিছুই করতে পারেনা বাঁচানোর মালিক আল্লাহ। এভাবে কি আমি কাফির হয়ে গেছি??

৪। আমার শাশুড়ি আমাকে সুতা পড়া (গ্রামের ভাষায় কাছ /কাস পড়া )এনে গায়ে বেঁধে দিসিলো পড়া তেল। দিসিলো এগুলো আমি ব্যবহার করতে চাইনি। রেখে দিসিলাম পরে একদিন শাশুড়ি জিজ্ঞেস করসে সুতা পড়া কই আমি বলসি নাই পরে উনি আবার নতুন করে সুতা পড়া এনে আমার গায়ে বেঁধে দিসে । পরে অল্প কিছুদিনের পরেই ব্যবহার করা বন্ধ করে দিসি মানে এসব খুলে ফেলে দিসি শাশুড়ি জিজ্ঞেস করলে বলতাম আছে সাথেই । এভাবে কি একই কাফির হয়ে গেছি?? আমার বাচ্চাটা পেটে যখন ছিলো তখন আমি খুব সতর্ক থাকার চেষ্টা করতাম।

৫। কেউ যদি রেগে গিয়ে কষ্ট পেয়ে বলে ও আল্লাহ তুই কইরে আল্লাহ তুই কই তাহলে কি সে কাফির হয়ে যায়?

৬। বাবু পেটে থাকার সময়  এক আন্টি আমাদের বাসায় গিয়ে আমার পেট ঝেড়ে  দিসে যেনো ছেলে বাবু হয় পেটের নাভির কাছা  কাছি নাকি নাভুর এরিয়া জুড়ে যেনো ৭ এর মতো কি যেনো দাগ দিসে আর জি যেনো পরসে উনি কি পরে ঝাড়সে আমি জানিনা। । তখন আমি জানতাম যে আল্লাহ না দিলে হবেনা তবুও  কেনো জানি উনাকে ঝাড়তে  দিসি হয়ত  ছেলের আসায়ই । আবার আরেকটা বেপার হলো আমার মা উনাকে কল দিয়ে আমাদের বাসায় নেওয়াইসে আমাকে ঝেড়ে দেওয়ার জন্য। একজনের মানুষ আমাদের বাসায় আসছে আমার জন্য আমি উনাকে কিভাবে মানা করি এসব ভেবেও উনাকে মানা করি নাই।। এভাবে কি আমি কাফির হয়ে গেছি???
৭।আমার ছেলে যখন পেটে ছিলো আমার নাপাকির ওয়াসওয়াসা হতো অনেক বেশি এবং নামাজের রাকাতে পেচ লাগতো এক নামাজ অনেক বার পড়তে হতো । তবুও আমি কষ্ট করে হলেও নামাজ পরসি। কিন্তু বাবু হওয়ার পরেতো মেয়েদের অনেক দিন মাসিক থাকে সেই মাসিক শেষ হওয়ার পরে আমার হলুদ রঙের লিকুইড যাইতো তাই নামাজ পড়তাম  না। যদিও পরে বুঝতে পারসি এটা আমার রোগ কিন্তু পরে আর অলসতা  এবং  নাপকির ওয়াসওয়াসার কারণে আর নামাজের রাকাত ভুলে যাওয়ার কারণে নামাজ পড়ি নাই অনেক মাস। পরে আসতে আসতে আবার এক দুই দিন পড়তাম। একদন পড়লে আবার পড়তামনা আবার কযদিন দিন পরে পড়তাম এক ওয়াক্ত পরকে কয়েক ওয়াক্ত পড়তাম না আবার পড়তাম। এভাবে কি আমি কাফির হয়ে গেছি??

৮। আমার হাসব্যান্ড এর সাথেই ঝগড়া হলে সে যখন জিজ্ঞেস করতো নামাজ পড়স  তখন আমি তাকে শুনানোর জন্য বলতাম পড়বোনা নামাজ আল্লাহ যখন আমাকে দেখেনা আমার কষ্ট দেখেনা আমিও নামাজ পড়বোনা। কিন্তু আমি কিন্তু ঠিকই  নামাজ পড়তাম ১ ২ ওয়াক্ত । স্বামীকে শুনানোর জন্য এমন বলতাম। এভাবে কি আমি কাফির হয়ে গেছি??

৯। আমার তালাক সংক্রান্ত প্রচুর ওয়াসওয়াসা আসতো সাথেই নাপাকির ওয়াসওয়াসাও ছিলো। আগে বিপদে পড়লে আমি নামাজ পরে আল্লাহর কাছে চাইতাম। কিন্তু নাপাকির ওয়াসওয়াসা আসার পরে যখন অতিরিক্ত বেড়ে গেছে তখন তালাকের মাসআলা নিয়েও খুব সমস্যায়  ছিলাম তাই আর নামাজ পড়তাম না। স্বামী জিজ্ঞেস করলে বলতাম পড়বোনা নামাজ। আল্লাহ আমাকে দেখেনা। কিন্তু হয়ত  তার ২ ৩ দিন পরেই আবার নামাজ পরসি। বা যখনি তালাকের মাসআলা কোনো হুজুর থেকে শুনতাম এভাবে হয়নি তখনি আমি সিজদা শুকুর দিতাম মাটিতে লুটিয়ে পরে। কিন্তু পরে একটা পর্যায়ে এমন আসছে সে সংসার আর টিকবেনা এমন অবস্থা হয়ে যাচ্ছিলো তখন আমি আর তালাক হয়নি এমন শুনলেও সিজদা শুকুর দিতামনা। নামাজ ও ঐভাবে পড়তাম না নামাজ পড়তে গেলেই তালাকের ওয়াসওয়াসা অনেক বেশি আসতো তাই ভয়েও নামাজ পড়তাম না। আবার নাপাকির ওয়াসওয়াসাও ছিলো সব মিলিয়ে নামাজ পড়া হয়নি। এভাবে কি আমি কাফির হয়ে গেছি??

১০। এখনো আমি নামাজ সম্পর্কে খুব উদাসীন। কেউ নামাজের কথা বললে চুপ চাপ শুনি উত্তর দেইনা। মন চাইলে পড়ি  না মন চাইলে নাই। নামাজ পড়লে ওয়াসওয়াসা আসে। মন খারাপ লাগে। অলসতাও লাগে এই জন্য মন চাইলে পড়ি না মন চাইলে নাই কিন্তু সব সময়  আল্লাহর কাছে দুয়া করি আল্লাহ শান্তি দেও। আকাশের দিকে তাকিয়ে দুয়া করি অন্বক সময় আজানের সময়  দুয়া করি অনেক সময় । এভাবে কি কাফের হয়ে গেছি??

১১। অনেক সময় কেউ নামাজের কথা বললে মনে মনে ভাবি আল্লাহ তো আমাকে দেখেনা ছোট থেকেই এতো কষ্ট দিতেসে আর কত  সয্য করবো। কিন্তু আমার মন থেকেতো আল্লাহর প্রতি বিস্বাস চলে যায়নি আমি সব সময়  আল্লাহর কাছে দদোয়া করতে থাকি আল্লাহর আমাকে শান্তি দাও আমার বিপদ কাটিয়ে দাও। আল্লাহর প্রতি বিস্বাস চলে গেলে দুয়া করতাম কিভাবে । আমি কি কাফির হয়ে গেছি???
১২।আমিতো সব সময় তাবিজ মাজার ওয়া সুতা পড়া (গ্রামের ভাষায় কাস পড়া )এসবের বিপক্ষে। কিন্তু বাবু যখন পেটে ছিলো আমি সুতা পড়া তেল পড়া লোহা মেছ এসব সাথেই রাখসি  এগুলোর দ্বারা কি আমি কাফের হয়ে গেছি???

১৩। তালাক সংক্রান্ত যামেলা আসার পরে থেকে আমার সবকিছুই কেমন যেনো উলোট পালট হয়ে গেছে। আমি সহজে বাইরে গেলে হিজাব খুলতাম না। কিন্তু এই ঝামেলায় পড়ার পরে থেকে হিজাব পড়াও  কমে গেছে। মন চাইলে পড়ি না চাইলে নাই কিন্তু আমি জানি এভাবে আমার গুনা হচ্ছে তবুও  মনের মধ্যে কিছুই কাজ করেনা সব কিছুতেই অনীহা লাগে। পর্দা করতেই এখন ইচ্ছা করেনা। যদিও  আমি পর্দা করিনা হিজাব পড়তাম মাথায় এখন সেটা মন চায়না এখন মন চায় স্টাইল করে চলি।চুল ছেড়ে ঘুড়ি। এভাবে কি আমি কাফের হয়ে গেছি??

১৪। কেউ যদি জিজ্ঞেস করে নামাজ পরসো কিনা আর আমি যদি নামাজ না পরেও মিথ্যা কথা বলি যে নামাজ পরসি তাহলে কি আমি কাফির হওয়ার যাবো?

১৫। আল্লাহর আইনের সাথেই সংঘর্ষক কোনো কিছুকে সাপোর্ট দিলে নাকি সে কাফের হয়ে যায়। এখন কেউ যদি বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনার বিষয়টা সাপোর্ট করে সে কি কাফের?

১৬। ইসলামী রাজনীতি নাই এটা বললেও নাকি কাফের। বর্তমানে হুজুরেররা রাজনীতি করতে গেলেই সরকার থেকে বাধা আসে ঝামেলা হয়।এসব দেখেও ভয় পেয়ে কেউ যদি বলে যে হুজুরদের কি দরকার  রাজনীতি করার তারা দিনের দাওয়াত দিক তাহলে  কি সে কাফের??

১৭। রাজনীতি মানুষ করে ক্ষমতার লোভে। এখন কেউ যদি এটাই ভাবে জ হুজুরেরা ক্ষমতা দিয়ে কি করবে  তাঁদের রাজনীতি করার দরকার কি। রাজনীতি তো। ভালো জিনিস না তাহলে কি সে কাফের?

১৮।ইসলামিক বিচারে  সন্তুষ্ট না হলে নাকি মানুষ কাফের। এখন আমিতো মানুষ স্বভাবতোই আমার ওপর বিপদ আসলে আমি বলে ফেলবো আল্লাহর বিচার এতো কঠিন কেনো? যেমন তালাকের বিষয়টা এতো সেনসিটিভ করসে কোনো একটু কিছু হলেই তালাক হয়ে যায় এটা আমার প্রশ্ন বা এটা নিয়ে খুব কষ্ট পাচ্ছি এটা পছন্দ হচ্ছেনা। কিন্তু আমার পছন্দ নয় তাই বলে আল্লাহর বিধান পাল্টে যাবেনা এটাও আমি জানি । আবার সবকিছুতেই  ছেলেদের অগ্রাধিকার বেশি এটা নিয়ে আমি কষ্ট পাই তাহলেকি  আমি কাফির??

১৯। কাওকে বিপদে ভরসা দেওয়ার জন্য কিংবা আমার মন অনেক বড় আমি ভালো মানুষ আমি পুরুপকারী এসব মানুষকে দেখানোর জন্য যদি কেউ বলে জ উপরে আল্লাহ আছে নিচে  আমরা আছি তোমার পাশে বা তুমি ভয় পেয়োনা এভাবে করলে কি কেউ কাফের হয়ে যায়?

1 Answer

0 votes
by (590,550 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)কেউ যদি অনেক কষ্ট পেয়ে দুঃখ পেয়ে রেগে গিয়ে বলে আল্লাহ তুই নাই, আল্লাহ তুই নাইরে তুই নাই, তাহলে সে কাফির হয়ে যাবে। 'আল্লাহ নাই' একথা যদি সে এজন্য বলে যে, তাকে সাহায্য করা হচ্ছে না, সে নিরাশ হয়ে বলছে, তাই একথার দ্বারা তার গোনাহ হবে।

(২)কেউ যদি রেগে গিয়ে বলে আল্লাহ তুই কিছু  দেখস  না, কিছু জানোস না, তাহলে সে কাফির হবে না।কেননা সেতো জানেই আল্লাহ সব দেখে সব জানে তবুও রাগ করে বলসে। এরকম কথাবার্তা বলা কখনো উচিৎ হবে না।

(৩) বাবু যখন পেটে ছিলো তখন  আমার মা আমাকে লোহা মেস ব্যাগ এ রাখতে বলতো।আমিও রাখতাম । ওদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য। আবার অনেক সময় ভাবতাম আমার বাচ্চাটা যদি ভালো। থাকে তাহলে দোষ কি। আবার অনেক সময় ভাবতাম এগুলো তো কিছুই করতে পারেনা বাঁচানোর মালিক আল্লাহ।

এটা শিরক।তাই তাওবাহ করতে হবে।ঈমান নবায়ন করতে হবে।

(৪)আমার শাশুড়ি আমাকে সুতা পড়া এনে গায়ে বেঁধে দিসিলো পড়া তেল। দিসিলো এগুলো আমি ব্যবহার করসি। পরে অল্প কিছুদিনের পরেই ব্যবহার করা বন্ধ করে দিসি।

আপনার আকিদা বিশ্বাস যদি এমন হয় যে, এই সুতার আপনাকে রক্ষা করবে বা আপনার বাচ্ছাকে রক্ষা করবে, তাহলে তা শিরক আর যদি এরকম কোনো আকিদা বিশ্বাস না হয়, তাহলে শিরক হবে না।

(৫)কেউ যদি রেগে গিয়ে কষ্ট পেয়ে বলে ও আল্লাহ তুই কইরে আল্লাহ তুই কই, তাহলে সে কাফির হবে না।তবে এরকম বলা বে'আদবির পর্যায়ভুক্ত।

(৬)বাবু পেটে থাকার সময়  এক আন্টি আমাদের বাসায় গিয়ে আমার পেট ঝেড়ে  দিসে যেনো ছেলে বাবু হয় পেটের মধ্যে নকশা  যেনো একে দিসে। তখন আমি জানতাম যে আল্লাহ না দিলে হবেনা তবুও  কেনো জানি উনাকে ঝাড়তে  দিসি। হয়ত ছেলের আশায়ই।

এদ্বারা আপনি কাফির হবেন না।

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার উপরোক্ত প্রশ্নগুলো দ্বারা আমরা বুঝতে পেরেছি, আপনি শরীয়তের বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ।আর ভিতির মধ্যে আছেন। শরীয়তের মূলনীতি হল,আপনি যদি নিজের অতীতের সবগুলো বিষয় নিয়ে শঙ্কিত থাকেন, তাহলে আপনি নিজের অতীতের অজ্ঞতার জন্য তাওবাহ করে ঈমানকে নবায়ন করে নিবেন।
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
إِنَّ اللَّهَ قَدْ تَجَاوَزَ عَنْ أُمَّتِي الْخَطَأَ، وَالنِّسْيَانَ، وَمَا اسْتُكْرِهُوا عَلَيْهِ
নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার উম্মতের অজ্ঞতা ও ভূলভাল কে ক্ষমা করে দিবেন।এবং অপারগতা বশত কৃত গোনাহকেও ক্ষমা করে দিবেন।(সুনানে ইবনে মা'জা,-২০৪৩)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/4560


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (590,550 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...