বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
যখন কারো সামনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এসে উপস্থিত হবে।এবং সে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না যে, সে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিবে।তাহলে এমন পরিস্থিতে তার জন্য উচিৎ ইস্তেখারা করা তথা ভালো দিক কে অন্বেষণ করা।অবশ্যই ইস্তেখারা, নামাযের মাধ্যমেই করবে। ইস্তেখারার পদ্ধতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এক হাদীসে বলেন, দুই রা'কাত নামায পড়ে বিশেষ মনোযোগের সাথে (নিম্নে উল্লেখিত) দু'আ পড়বে।তাহলে হয়তো তার মন কোনো এক দিকে ধাবিত হবে,বা সে স্বপ্নযোগে কোনো এক ইশারা পাবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1472
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইস্তেখারার দু'আর অর্থ হচ্ছ, কারো সামনে দু'টি রাস্তা থাকে, সে কোনটি গ্রহণ করবে?এ বিষয়ে সে পেরেশান। তাই এজন্য সে ইস্তেখারা করে কোনো একটি রাস্তাকে নির্দিষ্ট করবে।
যেহেতু এখানে আপনারা বাবা রাজীই নন,তাই আপনার জন্য ইস্তেখারা করাটাও সঠিক হয়নি। যাইহোক, যেহেতু আপনি ইস্তেখারা করেই নিয়েছেন, তাই কোনো সমস্যা নেই। ইস্তেখারা করার পর যে দিকে মন সায় দিবে, সেটাকে যে গ্রহণ করতেই হবে, বিষয়টা এমন নয়, বরং আপনি চাইলে গ্রহণ করতেও পারেন আবার না চাইলে গ্রহণ না ও করতে পারেন।এতে কোনো সমস্যা হবে না।