জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আহলে হাদীসদের বিবাহ করা জায়েজ আছে।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الۡمُؤۡمِنٰتِ وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ اِذَاۤ اٰتَیۡتُمُوۡہُنَّ اُجُوۡرَہُنَّ مُحۡصِنِیۡنَ غَیۡرَ مُسٰفِحِیۡنَ وَ لَا مُتَّخِذِیۡۤ اَخۡدَانٍ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِالۡاِیۡمَانِ فَقَدۡ حَبِطَ عَمَلُہٗ ۫ وَ ہُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ ﴿۵﴾
মুমিন সচ্চরিত্রা নারী ও তোমাদের আগে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে (আহলে কিতাব) তাদের সচ্চরিত্রা নারীদেরকে তোমাদের জন্য বৈধ করা হল যদি তোমরা তাদের মাহর প্রদান কর বিয়ের জন্য, প্রকাশ্য ব্যভিচার বা গোপন প্রণয়িনী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর কেউ ঈমানের সাথে কুফরী করলে তার কর্ম অবশ্যই নিষ্ফল হবে এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(সুরা মায়েদা ০৫)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আহলে হাদীসদের বিবাহ করা জায়েজ আছে।
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছেলেকে আপনি বিবাহ করতে পারবেন।
,
তবে ভিন্ন মাযহাব হওয়ায় মাসয়ালাগত অনেক সমস্যা হবে।
যেমন ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়া, ৫ ওয়াক্ত নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়া, ছেলেদের মতোই নামাজ পড়া, নামাজের ওয়াক্ত গত সমস্যা,রোযার ইফতারী সংক্রান্ত সমস্যা,এক বৈঠকে বা এক বাক্যে তিন তালাক বললে সেই মাসয়ালা গত সমস্যা সহ নানাবিধ সমস্যা হবে।
এতো সব সমস্যা থেকে বাঁচতে উলামায়ে নিজ মাযহাবের মাঝেই বিবাহের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
আরো জানুনঃ-