ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)ওয়াক্ত থাকা অবস্থায় যদি নামাজে দাড়ানো হয় তাহলে আদা নামাজের নিয়ত করতে হবে।অর্থাৎ ঐ ওয়াক্তে নামাযের নিয়ত করতে হবে।
(২)
মসজিদে যদি এশারের নামাজে সুন্নত ও বিতর নামাজ না পড়ে যদি ঘরে পড়া হয়,এবং বিতর নামাজ যদি তাহাজ্জুদের নামাজের আগে পড়া হয়, তাহলে নামাজের কোনো সমস্যা হবে না।
(৩) সূরা মূলক ও আয়তুল কুরসি মুখস্থ কিছু আয়াত পড়া যাবে।
(৪) কুরআনের শুধু সূরা ফিল থেকে সূরা নাস পর্যন্ত সিরিয়ালে পড়তে হবে না বরং আরো যে সকল সূরা রয়েছে সে গুলোর ক্ষেত্রেও সিরিয়াল মেন্টেইন করে পড়তে হবে।
"'ফরজ নামাজে যদি বড় আয়াতের প্রথমে সূরা আলাক পড়া হয়,অতঃপর ছোট আয়াতের সূরা যিলযাল বা অন্য যে কোনো সূরা পড়া"
আপনার এই প্রশ্নটি অস্পষ্ট।স্পষ্ট করে বর্ণনা করবেন।
(৫)জ্বী, কুরআনের যে কোনো সূরার যেকোনো আয়াত নামাজে পড়া যাবে, প্রথম মাঝখানও শেষের কিছু আয়াত পড়া যাবে। তবে এক্ষেত্রেও ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে।
(৬)
যোহর ও আসর ফরজ নামাজের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে মুক্তাদি সূরা পড়তে পারবে না।মুক্তাদির জন্য সূরা তিলাওয়াত জায়েয হবে না।
(৭)
মুক্তাদির পূর্বে ইমামের তাশাহুদ শেষ হয়ে গেলে মুক্তাদি তাশাহুদকে পূর্ণ করবে।