ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) ঔষধ কম্পানির হাদিয়া যদি বড়সড় ও মূল্যবান হয়,যা হয়তো আপনার সততায় ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, তাহলে এমন হাদিয়া সদকাহ করে দেয়া ওয়াজিব। আপনি নিজের মধ্যবিত্ত ঐ আত্মীয়কে দিবেন, যার উপর যাকাত ফরয নয়, নতুবা গরীব মিসকিনকে দিয়ে দিবেন, এদ্বারা আপনি দায়মুক্ত হয়ে যাবেন।
(২)
সাদাস্রাব নাপাক। যদি কাপড়ে এক দিরহাম থেকে বেশী লাগে, তাহলে কাপড়কে তিনবার নতুন পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে। এবং প্রত্যেকবার নিংড়াতে হবে।শুধু অল্প পরিমাণ পানি কাপড়ে ছিটিয়ে দিয়ে কচলালে পরিত্রতা অর্জন হবেনা।
(৩)
এক বৎসর অতিবাহিত হওয়ার পর প্রতি ৪০ হাজারে ১হাজার যাকাত দিতে হবে। এখানে ১ হাজারের যাকাত দিতে হবে না।
(৪)
জ্বী, এসব প্রতিষ্টানে যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে।
(৫)
বাচ্ছার উপর যেহেতু নামায ফরয নয়, তাই বাচ্ছার উপর ইস্তেঞ্জা ফরয নয়। হ্যা, ঈমানের তাকাযা হল, সামর্থ্যানুযায়ী বাচ্ছাকে পবিত্র রাখা।