ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
الَّذِي خَلَقَنِي فَهُوَ يَهْدِينِ
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনিই আমাকে পথপ্রদর্শন করেন,
وَالَّذِي هُوَ يُطْعِمُنِي وَيَسْقِينِ
যিনি আমাকে আহার এবং পানীয় দান করেন,
وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ
যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন।
وَالَّذِي يُمِيتُنِي ثُمَّ يُحْيِينِ
যিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন, অতঃপর পুনর্জীবন দান করবেন।(সূরা শু'আরা-৮১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রোগবালাই আল্লাহ প্রদান করে থাকেন।এবং শে'ফাও আল্লাহ দিয়ে থাকেন। হ্যা, মধ্যখানে চিকিৎসা গ্রহণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম' এর সুন্নত। ঔষধ গ্রহণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম'এর সুন্নত। ঔষধের নিজস্ব কোনো ক্ষমতা বা শক্তি নেই যে শে'ফা দিতে পারবে।
(২)
আপনি আছরের ওয়াক্তে চেষ্টা করে দেখেন, সূর্যাস্তের পূর্বে আছরের চার রাকাত ফরয বায়ূ বের হওয়া ব্যতিত পড়তে পারেন কি না? যদি পড়তে না পারেন, তাহলে আপনি মা'যুর। সুতরাং প্রতি ওয়াক্তের জন্য একটি অজু করে সেই অজু দ্বারা উক্ত ওয়াক্তের ভিতর যত সম্ভব নামায পড়ে নিতে পারবেন।