বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
জবাবঃ-
যদি কেউ ইশার ওয়াক্তে ক্ষতস্থান থেকে তরল নিঃসরণ হতে দেখে।এবং এই তরল নিঃসরণটা এমন যে তা আপাতত বন্ধ হবে না।তাহলে সে অজু করে নামায পড়ে নেবে।এবং ঘুমিয়ে যাবে।চেষ্টা করবে,সুবহে সাদিকের পূর্বে ঘুম থেকে উঠার।সুবহে সাদিকের পূর্বে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখে তরল এখনও নিঃসিরাত হচ্ছে,তাহলে আর ইশার নামাযকে দোহরাতে হবে না।কিন্তু যদি দেখা যায় যে,তরল নিঃসারিত হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে,তাহলে ঈশার নামাযকে আবার দোহরিয়ে পড়ে নিবে।কিন্তু যদি সুবহে সাদিকের পূর্বে উঠা সম্ভব না হয়,তাহলে ঈশার নামাযকে আর দোহড়াতে হবে না।বরং তখন ধরে নেয়া হবে যে,ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত ঈশার ওয়াক্ত
ছিলো।আর ঐ সময়ে তরল নিঃসারিত হওয়া বন্ধ হয়নি।সুতরাং মা'যুর হিসেবে তখন অজু করে নামায পড়াকে শরীয়ত ধর্তব্য করে নিবে।