ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
মুখোশ পরিধান করে নামায পড়া মাকরুহ।তবে হাত মোজা বা পা মোজা পরিধান করে নামায মাকরুহ নয়।
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (1/ 652):
"يكره اشتمال الصماء والاعتجار والتلثم والتنخم وكل عمل قليل بلا عذر".
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (1/ 652):
"(قوله: والتلثم) وهو تغطية الأنف والفم في الصلاة؛ لأنه يشبه فعل المجوس حال عبادتهم النيران، زيلعي. ونقل ط عن أبي السعود: أنها تحريمية".
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ফিকহের মূলনীতি হল,
ﺍﻟﻀﺮﻭﺭﺍﺕ ﺗﺒﻴﺢ ﺍﻟﻤﺤﻈﻮﺭﺍﺕ
(প্রয়োজন অনেক নিষিদ্ধ জিনিষকে বৈধ করে দেয়)
সুতরাং আপনার বর্ণিত বিবরণ মতে হাত মোজ পা মোজা সহ হেজাব পরিহিত অবস্থায় নামায পড়ার রুখসত থাকবে।
(২)
মেঝে অতিরিক্ত ময়লা হলে ,জায়নামাজ পেতেও বসার মতন না হলে কি চেয়ার বা বেঞ্চে বসে দিনের পর দিন নামাজ পড়ার কোনো সুযোগ নাই।হ্যা, সাময়িক ভাবে পড়া যাবে।এবং পরবর্তীতে ঐ নামাযকে দোহড়াতে হবে। নামাযের প্রতিবন্ধক হলে ঐ কোচিং ছেড়ে দিতে হবে। বরং অন্যত্র তালাশ করতে হবে।
বাসায় কোনো মহিলা টিচার নিয়ে আসবেন।অথবা পুরুষ টিচার হলে, সাথে নিজের মা বোন বা ভাইকে রাখবেন।