বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
অন্যর মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত কারো জন্য হালাল হয় না। বিদায় এসব পরিত্যাজ্য।
কেননা আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍْ ﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢْ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ ﺗَﻜُﻮﻥَ ﺗِﺠَﺎﺭَﺓً ﻋَﻦ ﺗَﺮَﺍﺽٍ ﻣِّﻨﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻘْﺘُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢْ ﺭَﺣِﻴﻤًﺎ
তরজমাঃ-হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু। (সূরা নিসা(২৯)
এবং হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,
عن ابن عباس قال;قال رسول اللّٰه صلى اللّٰه عليه و سلم ﻻ ﻳﺤﻞ ﻣﺎﻝ ﺍﻣﺮﺉ ﻣﺴﻠﻢ ﺇﻻ ﺑﻄﻴﺐ ﻧﻔﺲ ﻣﻨﻪ "
নবী কারীম সাঃ বলেনঃ"কোন মুসলমানের জন্য অন্য কোনো মুসলমানের মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল হবে না। (তালখিসুল হাবীর-১২৪৯)আরো জানুন- https://www.ifatwa.info/1382
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
সাধারণত মাতাপিতার এ বিষয়ে মৌনসম্মতি থাকে।তারপরও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হল, মাতাপিতার কাছ থেকে সরাসরি অনুমোদন গ্রহণ করে নেয়া।
(২)
যখনই ডিপোজিট করবেন, সাথে সাথেই ব্যাংক তার বকেয়া আপনার একাউন্ট থেকে কর্তন করে নিবে। এত্থেকে বাঁচার কোনো রাস্তা আপনার নিকট নাই। হ্যা, আপনি যদি একাউন্ট ক্লোজ বা বন্ধ করে দিতে চান, তখন প্রশ্ন জাগবে যে, আপনাকে কি বকেয়া টাকা দিতে হবে। যেহেতু তাদের নিয়ম হল, কার্ড ব্যবহার হোক বা না হউক, তাদেরকে কার্ড চার্জ দিতে হবে। এবং এই নিয়ম মেনেই আপনি কার্ড গ্রহণ করেছেন, তাই কার্ড ব্যবহৃত হোক বা না হোক, তাদেরকে টাকা দিতে হবে এবং দেয়াই উচিৎ।