ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
কুরআনের বাণী,
ﻟَّﻌَﻨَﻪُ ﺍﻟﻠّﻪُ ﻭَﻗَﺎﻝَ ﻟَﺄَﺗَّﺨِﺬَﻥَّ ﻣِﻦْ ﻋِﺒَﺎﺩِﻙَ ﻧَﺼِﻴﺒًﺎ ﻣَّﻔْﺮُﻭﺿًﺎ
আল্লাহ তা'আলা তাকে(শয়তানকে) অভিসম্পাত করেছেন।
শয়তান বললঃ আমি অবশ্যই তোমার বান্দাদের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট অংশ গ্রহণ করব।
ﻭَﻷُﺿِﻠَّﻨَّﻬُﻢْ ﻭَﻷُﻣَﻨِّﻴَﻨَّﻬُﻢْ ﻭَﻵﻣُﺮَﻧَّﻬُﻢْ ﻓَﻠَﻴُﺒَﺘِّﻜُﻦَّ ﺁﺫَﺍﻥَ ﺍﻷَﻧْﻌَﺎﻡِ ﻭَﻵﻣُﺮَﻧَّﻬُﻢْ ﻓَﻠَﻴُﻐَﻴِّﺮُﻥَّ ﺧَﻠْﻖَ ﺍﻟﻠّﻪِ ﻭَﻣَﻦ ﻳَﺘَّﺨِﺬِ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥَ ﻭَﻟِﻴًّﺎ ﻣِّﻦ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠّﻪِ ﻓَﻘَﺪْ ﺧَﺴِﺮَ ﺧُﺴْﺮَﺍﻧًﺎ ﻣُّﺒِﻴﻨًﺎ
তাদপশুদেরেরকে পথভ্রষ্ট করব, তাদেরকে আশ্বাস দেব; কর্ণ ছেদন করতে বলব এবং তাদেরকে আল্লাহর সৃষ্ট আকৃতি পরিবর্তন করতে আদেশ দেব।
(আল্লাহ তা'আলা বললেন)যে কেউ আল্লাহ-কে ছেড়ে শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে,সে প্রকাশ্য ক্ষতিতে পতিত হবে।(সূরা নিসাঃ১৭-১৯)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/466
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কোনো ছেলের স্বভাব মেয়েদের মতো হলে,এবং চলাফেরা মেয়েদের মতো হলে, এবং সে মা হতে চাইলে, কখনো জেন্ডার পরিবর্তন করার রুখসত আসবে না। তাকে ফিরিয়ে রাখতে হলে সকল প্রকার চেষ্টা প্রচেষ্টাকে সর্বোচ্ছ শিখড়ে নিয়ে যেতে হবে।
এমনকি তাকে পুলিশের হওয়ালাও করা যেতে পারে। জেল হাজতে বন্দী করেও রাখা যেতে পারে যদি পুলিশ এ কাজে তাকে সাহায্য করবে না বলে আশ্বস্থ হওয়া যায়।ইসলামী নীতির আলোকে ট্রান্সজেন্ডার মূলক একটি আইন হওয়া নিতান্তই জরুরী, যাতেকরে মানবতার জন্য হুমকিস্বরূপ এই কাজকে চিরতরে বন্ধ করা যায়।