بسم الله
الرحمن الرحيم
জবাব,
https://www.ifatwa.info/2142 নং ফাতাওয়ায় আমরা বর্ণনা করেছি যে, হানাফি মাযহাবের
নির্ভরযোগ্য কিতাব ফাতাওয়ায়ে শামীতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যখ্যা বর্ণিত রয়েছে।
في
الدرالمختار-ج:١ـص:١٣٤
(وينقضه)
خروج منه كل خارج (نجس) بالفتح ويكسر (منه) أي من المتوضئ الحي معتادا أو لا، من
السبيلين أو لا (إلى ما يطهر) بالبناء للمفعول: أي يلحقه حكم التطهير. ثم المراد
بالخروج من السبيلين مجرد الظهور وفي غيرهما عين السيلان ولو بالقوة، لما قالوا:
لو مسح الدم كلما خرج ولو تركه لسال نقض وإلا لا، كما لو سال في باطن عين أو جرح
أو ذكر ولم يخرج،
জীবিত পবিত্রতম কোনো ব্যক্তির
প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে অথবা শরীরের অন্যান্য অঙ্গ দিয়ে কোনো নাজাসত বের হলে
অজু ভঙ্গ হয়ে যাবে।চায় স্বাভাবিক কিছু বের হোক বা অস্বাভাবিক কিছু বের হোক। প্রস্রাব-পায়খানার
রাস্তা দিয়ে যৎ সামান্য কিছু বের হলেই অজু চলে যাবে।আর অন্যান্য অঙ্গ থেকে শুধুমাত্র
নাজাসত প্রবাহিত হলেই অজু ভঙ্গ হবে।চায় জোরে হোক বা আস্তে।কেননা ফুকাহায়ে কিরাম লিখেন,যদি কেউ রক্তকে বের হওয়া মাত্রই যখমের মুখ থেকে মুছে নেয়,যদি উক্ত ছেড়ে দেয়া হত,তবে প্রবাহিত হত,এমন প্রকারের যখমের রক্তের কারণে অজু ভেঙ্গে যাবে।নতুবা অজু ভঙ্গ হবে না।তবে
যদি রক্ত যখমের ভিতর দৌড়াদৌড়ি করে ,অথবা চোখ কিংবা পুরুষাঙ্গের
ভিতরে দৌড়াদৌড়ি করে,কিন্তু বাহিরে আসে না,তাহলে এমন রক্তের কারণে অজু ভঙ্গ হবে না।
সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. শরীরের যে
কোন অঙ্গ থেকে চুলকানোর কারণে বা ছাল উঠানোর কারণে বা অন্য কোন কারণে উক্ত স্থান থেকে
নির্গত রস বা পানি যদি তার স্থান ত্যাগ করে এবং এ পরিমাণ নির্গত হয় যে তা ক্ষত স্থান
থেকে গড়িয়ে পড়বে তাহলে তার অজু ভেঙ্গে যাবে। অন্যথায় অজু ভাঙ্গবে না। সুতরাং
সাধারণত এলার্জী বা ঘামাচি চুলকালে যত সামান্য রস বের হয় যা গড়িয়ে পড়ার সমপরিমাণ
হয় না বিধায় তা নাপাক হবে না।
২. জ্বী না শুধু দোয়া করলে
তাদের হক আদায় হবে না। বরং আপনি তাদেরকে ক্ষমা করবেন ও তাদের সাথে কথা বলবেন।
আরো জানুন: https://ifatwa.info/38416/?show=38416#q38416