ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হুমায়দী (রহঃ) ... আলকামা ইবনু ওয়াক্কাস আল-লায়সী (রহঃ) থেকে বর্ণিত,
حَدَّثَنَا الْحُمَيْدِيُّ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الزُّبَيْرِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الأَنْصَارِيُّ، قَالَ أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيُّ، أَنَّهُ سَمِعَ عَلْقَمَةَ بْنَ وَقَّاصٍ اللَّيْثِيَّ، يَقُولُ سَمِعْتُ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ ـ رضى الله عنه ـ عَلَى الْمِنْبَرِ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّمَا الأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إِلَى دُنْيَا يُصِيبُهَا أَوْ إِلَى امْرَأَةٍ يَنْكِحُهَا فَهِجْرَتُهُ إِلَى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ "
আমি উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে মিম্বরের ওপর দাঁড়িয়ে বলতে শুনেছিঃ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ প্রত্যেক কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত। আর মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। তাই যার হিজরত হবে দুনিয়া লাভের অথবা নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে- সেই উদ্দেশ্যেই হবে তার হিজরতের প্রাপ্য। (সহীহ বুখারী-১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মুখ দ্বারা কালেমা উচ্ছারণ করার দ্বারা দুনিয়ার বিধান হিসেবে তাকে মুসলামই মনে করা হবে।তবে অন্তরে ইসলাম না থাকার দরুণ আখেরাতের বিধান কি? সেটা তার নিয়তের উপরই নির্ভরশীল থাকবে।
(১) সুতরাং তাদের বিয়ে ও তালাক গ্রহণযোগ্য। বিয়েও হয়েছে, এবং তালাকও পতিত হয়েছে।
(২) তালাক পতিত হবে।
(৩) নওমুসলিম ভাইকে ঈমান নিয়ে শয়তান প্ররোচনা দিচ্ছে। শয়তান গোনাহে লিপ্ত করে তার ঈমান ও আমলকে বরবাদ করতে চাচ্ছে।
(৪)
উক্ত ভাই এখন ঐ মেয়ের সাথে সংসার করার জনই বলছে যে, সে এখন খাটি মুসলমান হয়েছে। তাই তার কথা গ্রহণযোগ্য হবে না।তাছাড়া তার পূর্বের কথা, বিয়ের জন্য এবং আল্লাহর জন্য মুসলমান হওয়ার দ্বারা সে মুসলমান হয়ে গেছে।এই কথা দ্বারা সাধারণত মুসলমান হওয়ার কথা বুঝা যাচ্ছে।