ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
এক্ষেত্রে জামেয়া পটিয়ার একটি ফাতাওয়া লক্ষণীয়-
যেহেতু বর্তমানে প্রচলিত কাগজের নোট দেশ প্রচলনে ছমন (পণ্যের বিনিময়) হিসেবে গণ্য হয়, তাই এ জাতীয় নোটের ক্রয়-বিক্রয় বাইয়ূস সরফের অন্তর্ভুক্ত হবে।
আর বাইয়ূস সরফের মধ্যে যেহেতু কমবেশি লেনদেন সুদের অন্তর্ভুক্ত, তাই আমাদের দেশে প্রচলিত পুরাতন ছেঁড়াফাটা টাকার বিনিময়ে নতুন টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে অন্যান্য পণ্যের ন্যায় কমবেশি করে মূল্য নির্ধারণপূর্বক বিক্রি করা সুদী লেনদেনের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি নাজায়েজ ও হারাম।
এক্ষেত্রে সাধারণত ব্যাংক কর্তৃপক্ষ উক্ত সেবাটি প্রদান করে থাকে। বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোতো বিনামূল্যেই উক্ত সেবাটি প্রদান করে। তাই এক্ষেত্রে সুদী লেনদেন করার কোন যৌক্তিকতা নেই। এরপরও একদম অপারগতার ক্ষেত্রে বদল কারীর পরিশ্রম ও ডাক খরচ বাবদ কিছু টাকা বেশি নেওয়া যেতে পারে। তবে শর্ত হচ্ছে স্পষ্টভাবে বাবত উল্লেখ করে দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: বুখারী শরীফ: ২/৭৫০, মুসলিম শরীফ: ৫/৪২, হিদায়া: ৩/১০৪ ও ৬১৮, আহসানুল ফাতাওয়া: ৭/২২, ২৩ ও ৫৪
এ সম্পর্কে দারুল উলূম দেওবন্দের ফাতাওয়া
بسم الله الرحمن الرحيم
فتوی: 491-407/B=4/1433
دس کی گڈی پر ۵۰/ روپے اضافی لینا جائز نہیں، یہ سود ہے، اسی طرح ۱۰۰ کا پٹھا ہوا نوٹ دے کر ۹۰ روپے لینا جب کہ ایک ہی ملک کی کرنسی ہو تو یہ بھی جائز نہیں۔ یہ بھی سود ہے۔ نوٹ کو نوٹ سے تبادلہ کرنا بیع صرف ہے، اس میں برابری ضروری ہے، جب کہ ایک ہی ملک کی کرنسی ہو، ہاں اگر ایک ملک کی کرنسی کا تبادلہ دوسرے ملک کی کرنسی سے ہو تو اس میں نوٹوں کی برابری ضروری نہیں، اس میں کمی زیادتی کے ساتھ جائز ہے۔
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
৫০০ টাকার একটা ছেড়া নোট কোনো দোকানে বদলিয়ে ৪০০ টাকার মত নেওয়া হয়ে গেলে, যদিও কাজটি সুদ হয়েছে, তবে এই ৪০০ টাকা হারাম বা নাজায়েয হবে না।