আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
261 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (60 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহি ওয়া বারকাতুহু।
আসসালামু আলাইকুম,আমার জীবন এর কঠিন বিপদের কথা লিখছি।

আমি জানি আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তিনি অনেক অসম্ভব বিপদ ও সহজ করে দিতে পারেন।

আমি গত ৪ বছর আগে একজন পুরুষ এর সাথে ব্যাভিচার এ জড়িয়ে পড়ি,কিন্তু ২০২০ সালে আমার হুশ ফিরে,অন্তরে ভয় আসে।আমি আস্তে আস্তে নিজেকে এতোটাই পরিবর্তন হয়েছি যে আমি নামাজ পড়তে না পারলে আমার অস্থিরতা কাজ করে ছটফট লাগে,আমি এতোটাই পরিবর্তন হয়েছি যে কারো বিষয় এ সামান্য কথা বলার আগেও বিবেচনা করি এটা গীবত হবে কিনা,আমি গান শোনা,মুভি দেখা,সকল কিছু বাদ দিয়েছি একদম সকল কিছু ঠিক যতোখানি সম্ভব আমার দ্বারা,,,কিন্তু যেই সম্পর্কে জরিয়েছিলাম আজ থেকে ৪ বছর আগে সেই পুরুষ আমাকে বিবাহ করার জন্য জোড় করা স্বত্তেও আমি তাকে বিবাহ করার জন্য আমার পরিবার কে রাজি করাতে পারছিনা,,,,,,,এখন তাকে ছেড়ে দিতে চাইলেও সে আমাকে বলেন তুমি যদি ইসলাম মানো তাহলে তোমার এটাও মানতে হবে যে আমি একটা সরকারি চাকুরি করি,তোমার ভরনপোষণ দেওয়ার মতো যথেষ্ট রোজগার আমার আছে এবং থাকার জন্য সরকারি আবাসস্থল আছে তাহলে আমাকে কেনো বিয়ে করবেনা?তার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিলে সে আমার জন্য আমার পাড়া প্রতিবেশী আত্মিয় দের ফোন দেয় এবং আমি যথেষ্ট অপমানিত হই যে আমি এত্তো হারাম হালাল শিখাই অথচ আমার এমন নিজের ই ঠিক নেই,,,,সে আমাকে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন যে তুমি যদি বিয়ে না করো তাহলে এইভাবে ই সম্পর্কে থাকো,নয়তো আমাদের সম্পর্কের প্রথম দিকের যত্ত ব্যাক্তিগত ছবি আছে তা আমি তোমার পরিবার কে দেখাবো(যেটা আমার জন্য খুবই লজ্জাজনক এমনকি অন্য কাউকে বিবাহ করে হালাল সম্পর্কে গেলে সেই সামী কে গিয়ে দেখিয়েও তোমাকে যেকোনো মূল্যে আমার করবো)যাইহোক উনি তো বিবাহ করতেই চান,যথেষ্ট সামর্থ্য ও আছে,,,,,, ঝামেলা হচ্ছে আমার পরিবার থেকে,,,,,,, আমার বাবা অনেক ধনী, অযথা অনেক সম্পদ পরে আছে,,,,,তিনি সেগুলো কে পুজি করে রেখে দিয়েছেন আমরা ভবিষ্যতে খাবো বলে এমন কি আমার বাবা নিজের জন্য ভালো কোনো পোশাক ও কেনেন না,নিজে ভালো খাবার ও খাননা,,,,শুধুমাত্র আমার পড়াশোনার জন্য টাকা খরচ করে যাচ্ছেন,আমি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি,মাসিক বেশ মোটা অংকের টাকা বাবা আমাকে দেন পড়াশোনার খরচ বাবদ।

ঐ যে বললাম আমার বাবা অনেক ধনী, আমাদের দ্বোতলা একটি ভবন রয়েছে থাকার জন্য,কিন্তু যেই পুরুষ এর সাথে আমি এমন বিশ্রী ভাবে জড়িয়ে গিয়েছি ওনার নতুন চাকুরী বিধায় হুট করেই এত্তো বিশাল বিল্ডিং করতে পারছেন না, ওনার পক্ষে যতোদুর সম্ভব উনি কাজ করছেন বিল্ডিং এর পেছনে অলরেডি কয়েক লাখ টাকা খরচ করে ফেলেছেন,এখন লাষ্ট এ এসে আটকে গেছেন,আর আটকে যাওয়াতে একটা মানসম্মত ড্রয়িং রুম করতে পারছেন না এবং আমার বাবাকে তার বাসায় নিয়ে বসিয়ে আপ্যায়ন করতে পারছেন না কেননা আমার বাবা হাইফাই পরিবেশ নাহলে আমাকে তার কাছে বিয়ে দিতে সম্মত হবেন না।।

এখন বাবাকে রাজি না করানো গেলে আমি ব্যাভিচারিনী অবস্থায় মারাও যেতে পারি যতোদিন না আমার প্রেমিক এর ড্রয়িং রুম বাসার পরিবেশ আমার বাবার মনমতোন হয়।যেটা আমার এবং আমার প্রেমিক দুজনের জন্যই খুব ভয়ংকর হবে মৃত্যুর পরের জীবন এ,,,,,,আবার আমার এই ব্যাভিচার এর জন্য আমার বাবা ভাই ও দাইয়ুস হয়ে গুনাহগারী হচ্ছেন।

কিন্তু আমি যদি চাই খুব সহজেই আমি যে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বাবদ টাকা নিই বাবার থেকে তা কিছুটা বাড়িয়ে নিলেই দুই বা তিন মাসে মোট যে টাকা হবে তা দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে ড্রয়িং রুম টা অর্গানাইজ করা সম্ভব, যেটা দেখে আমার বাবা ভাই খুশি হয়ে বিয়ে তে অগ্রসর হবেন রাজি হবেন,,, তাতে আমার জীবন হালাল হবে।এই ভয়ংকর ব্যাভিচার এর জীবন থেকে বেচে যাবো। এবং আমার বাবাও বাচবেন দাইয়ুস হওয়া থেকে(যদিও লজ্জার বিষয় তবুও বলি,আমি বস্তুত পরিনত হয়ে যাওয়াতে জীবন সংগীর প্রয়োজন বোধ ও করি,সেক্ষেত্রে বিবাহ করা টা আমার জন্য খুবই জরুরি)
যাইহোক এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমি যদি এই ব্যাভিচার এর ভয়ংকর পাপ থেকে বাচতে আমার বাবাকে রাজি করাতে,বস্তুত প্রেমিক এর বাসার পরিবেশ বাবার মন মতো করার জন্য বাবার থেকে পড়াশোনা বাবদ যা খরচ লাগে তার থেকে কিছু পরিমান বেশি পরিমাণ এ টাকা নিয়ে জমিয়ে আমার প্রেমিক কে দিই এবং আমার বাবাকে বিয়ের জন্য রাজি করাতে সক্ষম হওয়ার পরে বিয়ে করার কয়েক মাস পরে টাকা জমিয়ে বাবাকে ফেরত দিয়ে দিই,অথবা বাবার থেকে প্রাপ্য সম্পত্তির কিছু অংশ কম নিই তাহলেও কি এই যে কিছু পরিমান বেশি টাকা নেওয়া এবং জমানো ব্যাভিচার থেকে বাচতে চাওয়ার জন্য এটা গুনাহ হবে??আসলে আমি নিরুপায়। উত্তর দিবেন আমার জন্য উত্তর জানা অতিব জরুরি। আমার অনেক গুনাহ হচ্ছে,কিন্তু বাবা ভাই বোঝেন না, তারা উচ্চ পরিবার,ধনী পরিবার চান,অথচ যিনি আমাকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন তার আমাকে ভরনপোষণ দেওয়ার মতো যথেষ্ট রোজগার আছে।


একজনের পক্ষ থেকে প্রশ্ন।


জাযাকুমুল্লহু খয়রন।

1 Answer

+1 vote
by (60,240 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

হাদীস শরীফে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ -: " «لَا يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهُوَ مُؤْمِنٌ، وَلَا يَسْرِقُ السَّارِقُ حِينَ يَسْرِقُ وَهُوَ مُؤْمِنٌ، وَلَا يَشْرَبُ الْخَمْرَ حِينَ يَشْرِبُهَا وَهُوَ مُؤْمِنٌ، وَلَا يَنْتَهِبُ نُهْبَةً يَرْفَعُ النَّاسُ إِلَيْهِ فِيهَا أَبْصَارَهُمْ حِينَ يَنْتَهِبُهَا وَهُوَ مُؤْمِنٌ، وَلَايَغُلُّ أَحَدُكُمْ حِينَ يَغُلُّ وَهُوَ مُؤْمِنٌ ; فَإِيَّاكُمْ إِيَّاكُمْ» ". مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ.

হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সা বলেন,কামিল ইমানদ্বার কখনো যিনা-ব্যভিচার করতে পারে না এবং কামিল ঈমানদ্বার কখনো চুরি করতে পারে না, মদ খেতে পারে না ডাকাতি করতে পারেনা, খেয়ানত করতে পারেনা। সুতরাং হে ঈমানদ্বার গণ ঈমানকে মজবুত করো এবং এই সমস্ত পাপাচার থেকে বেঁচে থাকো। সহীহ বুখারী-২৪৭৫

 

মোল্লা আলী কারী রাহ, উক্ত হাদীসের ব্যখ্যায় লিখেন,

وَظَاهِرُهُ دَلِيلٌ عَلَى أَنَّ صَاحِبَ الْكَبِيرَةِ لَيْسَ بِمُؤْمِنٍ، وَأَصْحَابُنَا أَوَّلُوهُ بِأَنَّ الْمُرَادَ الْمُؤْمِنُ الْكَامِلُ فِي إِيمَانِهِ، أَوْ ذُو أَمْنٍ مِنْ عَذَابِ اللَّهِ تَعَالَى، أَوِ الْمُرَادُ الْمُؤْمِنُ الْمُطِيعُ لِلَّهِ،يُقَالُ: أَمِنَ لَهُ، إِذَا انْقَادَ وَأَطَاعَ، أَوْ مَعْنَاهُ الزَّجْرُ وَالْوَعِيدُ، أَوِ الْإِنْذَارُ لِمُرْتَكِبِ هَذِهِ الْكَبَائِرِ بِسُوءِ الْعَاقِبَةِ، إِذْ مُرْتَكِبُهَا لَا يُؤْمَنُ عَلَيْهِ أَنْ يَقَعَ فِي الْكُفْرِ الَّذِي هُوَ ضِدُّ الْإِيمَانِ، أَوْ أَنَّ الْإِيمَانَ إِذَا زَنَى الرَّجُلُ خَرَجَ مِنْهُ، وَكَانَ فَوْقَ رَأْسِهِ مِثْلَ الظُّلَّةِ، فَإِذَا انْقَلَعَ رَجَعَ إِلَيْهِ، وَسَيَأْتِي تَقْرِيرُهُ.

ভাবার্থঃ উক্ত হাদীসের বাহ্যিক ইবারত দ্বারা বুঝা যায় যে,করিবা গোনাহ সংগঠনকারী ব্যক্তির ঈমান থাকবে না।

আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অনুসারী উলামায়ে কেরাম, নিম্নোক্ত ব্যখ্যা করেন-

. কামিল ঈমানদ্বারগণ কখনো এ সব পাপচার করবে না।

. এ সব পাপাচার কারী কখনো আল্লাহ আযাব থেকে নিরাপদ নয়।

. আল্লাহ অনুসরণকারী ঈমানদ্বারগণ কখনো এ সব পাপাচার করতে পারে না।

. এ সব পাপচারে লিপ্ত ব্যক্তিবর্গকে ভয় দেখানো হচ্ছে।কেননা এসব পাপাচার শেষ পর্যন্ত কুফুরের দিকে নিয়ে যায়।

. এ সব পাপাচারের সময় ঈমান বের হয়ে মাথার উপর ছায়া হিসেবে থাকে।যখন পাপাচার থেকে বিরত হয় তখন আবার ঈমান ফিরে আসে।

মিরকাত-৫৩ নং হাদীসের ব্যখ্যা দ্রষ্টব্য।

 

হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত

قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ اللَّهَ كَتَبَ عَلَى ابْنِ آدَمَ حَظَّهُ مِنَ الزِّنَا، أَدْرَكَ ذَلِكَ لاَ مَحَالَةَ، فَزِنَا العَيْنِ النَّظَرُ، وَزِنَا اللِّسَانِ المَنْطِقُ، وَالنَّفْسُ تَمَنَّى وَتَشْتَهِي، وَالفَرْجُ يُصَدِّقُ ذَلِكَ كُلَّهُ وَيُكَذِّبُهُ»

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “নিশ্চয় আল্লাহ বনি আদমের উপর যতটুকু যিনা লিখে রেখেছেন সে তা করবেই; এর থেকে কোন নিস্তার নেই। চোখের যিনা হচ্ছে- দেখা; জিহ্বার যিনা হচ্ছে- কথা, অন্তর কামনা করে ও উত্তেজিত হয় এবং যৌনাঙ্গ সেটাকে বাস্তবায়ন করে অথবা বাস্তবায়ন করে না। (সহীহ বুখারী-৬২৪৩)

 

চোখের যিনা সম্পর্কে আরো জানুন-  https://www.ifatwa.info/4094

গোনাহ করে বলে বেড়ানো নিষেধhttps://ifatwa.info/32877/?show=32877#q32877

গোনাহের শাস্তি  তাওবাhttps://www.ifatwa.info/906

 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

 

১. জাহান্নামের শাস্তি অনেক কঠিন। তাই হারাম রিলেশন থেকে বিরত থাকা চাই। আল্লাহকে ভয় করতে হবে প্রথম থেকেই যদি জাহান্নামের শাস্তির চিন্তা করে কথা বলা থেকে বিরত থাকতো তাহলে আর আজকের পরিস্থিতি হতো না এখানো সময় আছে আল্লাহকে ভয় করতে হবে। হারাম সম্পর্ক থেকে বিরত থাকতে হবে। আজ থেকেই ঐ ছেলের সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিতে হবে। অন্যথায় অনেক অনেক গোনাহ হবে। জাহান্নামের শাস্তি অনেক কঠিন। জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের থেকে বহুগুণ উত্তপ্ত ও ভয়ানক হবে।

 

২. মাতাপিতা সন্তুষ্টি ও অনুমতি নিয়ে সবাইকে অগ্রসর হতে হবে এবং মাতাপিতার সন্তুষ্টিই দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণের উত্তম মাধ্যম। মাতাপিতাকে কষ্ট দিয়ে জীবনে সূখী হওয়া যাবে না। তাছাড়া বৈধ ও ভালো কাজে মাতাপিতার নির্দেশ মান্য করাও ওয়াজিব। পিতা মাতা সাধারণত সন্তানদের থেকে ভালো বুঝেন৷ সর্বদা তারা সন্তানদের কল্যাণ চান৷ অনেক ছেলে মেয়ে যারা নিজেদের পছন্দের ছেলে মেয়েকে আবেগবশত বিয়ে করে পরবর্তীতে অনেক কষ্টে আছে৷ সুতরাং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ঐ ছেলেকেও বিয়ে করতে হলে যেভাবেই হোক পিতা-মাতাকে রাজি করিয়ে বিয়ে করার পরামর্শ দিচ্ছি।

 

৩. না, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে তার পিতার দেওয়া টাকা ঐ ছেলেকে দেওয়া ঐ মেয়ের জন্য জায়েজ হবে না। দিলে গোনাহ হবে।

৪. যিনা অনেক বড় মারাত্মক গোনাহ। তা থেকে বিরত থাকা চাই। ঐ যিনার কারণেও আল্লাহ তায়ালা কাছে মাফ চাইতে হবে ও তাওবা করতে হবে। এমনকি ঐ ছেলের (যিনাকারীর) সাথে বিয়ে হলেও আল্লাহ তায়ালার কাছে তাওবা ও মাফ চাওয়া  ব্যতীত ঐ যিনা ও বিবাহের পূর্বে হারাম সম্পর্কের গোনাহ মাফ হবে নাযিনা করার পর তাওবা করা সংক্রান্ত জানুন- https://ifatwa.info/55741/

 

. ঐ ছেলে যেহেতু ভয় দেখাচ্ছে তাই সে তার পরিবারের মুরব্বিদেররক বিষয়টা বলতে পারে। বা এলাকার মাতব্বরদের সাহায্য নিতে পারে। এরপরও কোনো ভাবেই কাজ না হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)
by (60 points)
উত্তর কি দেয়া হবে?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 162 views
...