আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
104 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (36 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

শায়েখ,

প্রশ্ন,
১।(ক) নিশ্চয়ই আল্লাহ দ্রব্য মূল্যের দাম কমান এবং বৃদ্ধি করেন এর ব্যাখ্যা কি?
(খ) অতপর মানুষ দ্রব্য জমা করে রাখে তখন দ্রব্য বাজারে কম থাকলে সেই দ্রব্য বেশি দামে বিক্রি করে এর ব্যাখ্যা কি?

(ক)অতপর (খ) আমি বিঝতে পারছি না এই সম্পর্কে আমদের আকিদা কি রকম থাকতে হবে?  বিস্তারিত এর ব্যাখ্যা বললে অনেক উপকৃত হব ইন শা আল্লাহ।

২। আমি এগুলো না বুঝার কারনে কি আমার ইমান চলে যাবে?
৩।মাঝে মধ্যে ব্যাথা পেলে বা এমনিতে, ইশ,উহ,আহ,এমনি বলি এগুলো বলার কারেনে কি আমার ইমান চলে যাবে?

৪। মাঝে মধ্যে ভালো কাজ করার সময় বিসমিল্লাহ বলতে ভুলে যাই অন্য কারোর সাথে কথা বলি এতে কি ইমান চলে যাবে?

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
ক,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَن أنس قَالَ: غَلَا السِّعْرُ عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ سَعِّرْ لَنَا فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ اللَّهَ هُوَ الْمُسَعِّرُ الْقَابِضُ الْبَاسِطُ الرَّازِقُ وَإِنِّي لَأَرْجُو أَنْ أَلْقَى رَبِّي وَلَيْسَ أحد مِنْكُم يطلبنني بمظلة بِدَمٍ وَلَا مَالٍ»

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আমলে এক সময় দ্রব্য-সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি পেল। লোকেরা অনুরোধ করল- হে আল্লাহর রসূল! দ্রব্য-সামগ্রীর মূল্য সুনির্ধারিত করে দিন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ দ্রব্যমূল্যের উত্থান-পতন আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হতেই নির্ধারিত হয়ে থাকে। সুতরাং সঙ্কীর্ণতা ও প্রশস্ততা একমাত্র তিনিই আনেন এবং তিনিই রিযক দিয়ে থাকেন। সদাসর্বদা আমার এ প্রচেষ্টাই থাকবে, আমি আল্লাহর কাছে এমন অবস্থায় সাক্ষাৎ করি যেন আমার ওপর তোমাদের কারো জানের বা মালের প্রতি কোনো অন্যায়-অবিচারের দাবি না থাকে।

(সহীহ : আবূ দাঊদ ৩৪৫১, তিরমিযী ১৩১৪, ইবনু মাজাহ ২২০০, দারিমী ২৫৪৪, আহমাদ ১৪০৫৭।)

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُثْمَانَ الدِّمَشْقِيُّ، أَنَّ سُلَيْمَانَ بْنَ بِلاَلٍ، حَدَّثَهُمْ حَدَّثَنِي الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَجُلاً، جَاءَ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ سَعِّرْ . فَقَالَ " بَلْ أَدْعُو " . ثُمَّ جَاءَهُ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ سَعِّرْ فَقَالَ " بَلِ اللَّهُ يَخْفِضُ وَيَرْفَعُ وَإِنِّي لأَرْجُو أَنْ أَلْقَى اللَّهَ وَلَيْسَ لأَحَدٍ عِنْدِي مَظْلَمَةٌ " .

মুহাম্মদ ইবন উছমান (রহঃ) .... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। একদা জনৈক ব্যক্তি এসে বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি দ্রব্য-মূল্য বেঁধে দিন। তিনি বলেনঃ বরং আমি দু'আ করব। এরপর আর এক ব্যক্তি এসে বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি জিনিসের দর নির্ধারণ করে দিন। তিনি বলেনঃ বরং আল্লাহ-ই জিনিসের দর বাড়ান-কমান। আর আমি এরূপ ইচ্ছা করি যে, আমি মহান আল্লাহ্র সংগে এমন অবস্থায় মিলিত হই, যাতে কারো আমার জুলুমের ব্যাপারে কোন অভিযোগ থাকবে না।
(আবু দাউদ ৩৪১৪)

হাদীসের ব্যাখ্যাঃ-
উল্লেখিত হাদীছ দু’টি থেকে বুঝা গেল যে, দ্রব্যমূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি আল্লাহর হুকুমেই ঘটে থাকে।

ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) এ প্রসঙ্গে বলেন,

فَالْغَلَاءُ بِارْتِفَاعِ الْأَسْعَارِ؛ وَالرُّخْصُ بِانْخِفَاضِهَا هُمَا مِنْ جُمْلَةِ الْحَوَادِثِ الَّتِيْ لَا خَالِقَ لَهَا إلَّا اللهُ وَحْدَهُ؛ وَلَا يَكُوْنُ شَيْءٌ مِنْهَا إِلَّا بِمَشِيْئَتِهِ وَقُدْرَتِهِ؛ لَكِنْ هُوَ سُبْحَانَهُ قَدْ جَعَلَ بَعْضَ أَفْعَالِ الْعِبَادِ سَبَبًا فِيْ بَعْضِ الْحَوَادِثِ كَمَا جَعَلَ قَتْلَ الْقَاتِلِ سَبَبًا فِيْ مَوْتِ الْمَقْتُوْلِ؛ وَجَعَلَ ارْتِفَاعَ الْأَسْعَارِ قَدْ يَكُوْنُ بِسَبَبِ ظُلْمِ الْعِبَادِ وَانْخِفَاضَهَا قَدْ يَكُوْنُ بِسَبَبِ إحْسَانِ بَعْضِ النَّاسِ-

‘মূল্যবৃদ্ধি বা মূল্যহ্রাস এ দু’টি ঐ সকল ঘটনার অন্যতম, যার স্রষ্টা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ নন। তাঁর ইচ্ছা ও ক্ষমতা ছাড়া এর কিছুই সংঘটিত হয় না। তবে আল্লাহ সুবহানাহু তা‘আলা কখনো কখনো কতিপয় বান্দার কর্মকে কিছু ঘটনা ঘটার কারণ হিসাবে নির্ধারণ করেছেন। যেমন হত্যাকারীর হত্যাকে নিহত ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ করেছেন। বান্দাদের যুলুমের কারণে তিনি কখনো মূল্যবৃদ্ধি করেন এবং কখনো কিছু মানুষের ইহসানের কারণে মূল্যহ্রাস করেন’।
(মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ৮/৫২০।)

ইবনু কুদামা (রহঃ) বলেন,

فَوَجْهُ الدَّلَالَةِ مِنْ وَجْهَيْنِ؛ أَحَدِهِمَا، أَنَّهُ لَمْ يُسَعِّرْ، وَقَدْ سَأَلُوْهُ ذَلِكَ، وَلَوْ جَازَ لَأَجَابَهُمْ إلَيْهِ- الثَّانِيْ، أَنَّهُ عَلَّلَ بِكَوْنِهِ مَظْلَمَةٌ، وَالظُّلْمُ حَرَامٌ، وَلِأَنَّهُ مَالُهُ، فَلَمْ يَجُزْ مَنْعُهُ مِنْ بَيْعِهِ بِمَا تَرَاضَى عَلَيْهِ الْمُتَبَايِعَانِ، 

‘আনাস (রাঃ) বর্ণিত হাদীছ দ্বারা দু’দিক থেকে দ্রব্যমূল্য নির্ধারণ বৈধ না হওয়ার দলীল সাব্যস্ত হয়। এক. লোকেরা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকট দ্রব্যমূল্য নির্ধারণের আহবান জানালেও তা তিনি করেননি। যদি সেটি জায়েয হ’ত, তাহ’লে তিনি তাদের আহবানে সাড়া দিতেন। দুই. দ্রব্যমূল্য নির্ধারণ না করার কারণ হিসাবে তিনি বলেছেন, এটি যুলুম। আর যুলুম হারাম। তাছাড়া তা বিক্রেতার মাল। সুতরাং ক্রেতা-বিক্রেতা ঐক্যমত পোষণ করলে বিক্রেতাকে তার মাল বিক্রি করা থেকে নিষেধ করা জায়েয নয়’।
(ইবনু কুদামা, আল-মুগনী (রিয়াদ: দারু আলামিল কুতুব, ৩য় সংস্করণ, ১৪১৭হিঃ/১৯৯৭খ্রিঃ),  ৬/৪১২।)

ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন,

 وَقَدْ اُسْتُدِلَّ بِالْحَدِيْثِ وَمَا وَرَدَ فِيْ مَعْنَاهُ عَلَى تَحْرِيْمِ التَّسْعِيْرِ وَأَنَّهُ مَظْلِمَةٌ وَوَجْهُهُ أَنَّ النَّاسَ مُسَلَّطُوْنَ عَلَى أَمْوَالِهِمْ، وَالتَّسْعِيْرُ حَجْرٌ عَلَيْهِمْ، وَالْإِمَامُ مَأْمُوْرٌ بِرِعَايَةِ مَصْلَحَةِ الْمُسْلِمِيْنَ وَلَيْسَ نَظَرُهُ فِيْ مَصْلَحَةِ الْمُشْتَرِيْ بِرُخْصِ الثَّمَنِ أَوْلَى مِنْ نَظَرِهِ فِيْ مَصْلَحَةِ الْبَائِعِ بِتَوْفِيْرِ الثَّمَنِ وَإِلْزَامُ صَاحِبِ السِّلْعَةِ أَنْ يَبِيْعَ بِمَا لَا يَرْضَى بِهِ مُنَافٍ لِقَوْلِهِ تَعَالَى: {إِلا أَنْ تَكُونَ تِجَارَةً عَنْ تَرَاضٍ} [النساء: 29] وَإِلَى هَذَا ذَهَبَ جُمْهُوْرُ الْعُلَمَاءِ-

‘আনাস (রাঃ)-এর হাদীছ ও একই মর্মে বর্ণিত অন্য হাদীছগুলো দ্বারা মূল্য নির্ধারণ হারাম ও  যুলুম হওয়ার পক্ষে দলীল পেশ করা হয়েছে। এর কারণ হ’ল, মানুষ তাদের মালের উপর কর্তৃত্বশীল। অথচ তাস‘ঈর তাদের জন্য প্রতিবন্ধক। আর রাষ্ট্রপ্রধান মুসলমানদের স্বার্থ সংরক্ষণে আদিষ্ট। বর্ধিত মূল্যে বিক্রির ব্যাপারে বিক্রেতার স্বার্থ দেখার চেয়ে সস্তা দামে ক্রয়ের ব্যাপারে ক্রেতার স্বার্থের প্রতি দৃকপাত করা রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য উত্তম নয়। আর পণ্যের মালিককে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য করা আল্লাহর বাণী ‘তবে ব্যবসা যদি হয় ক্রেতা-বিক্রেতার পারস্পরিক সন্তুষ্টির ভিত্তিতে তবে ভিন্ন কথা’ (নিসা ৪/২৯)-এর বিরোধী। অধিকাংশ বিদ্বান এ মতের প্রবক্তা’।
(নায়লুল আওত্বার, ৩/৬০৩।)

শায়েখ উসাইমিন রহঃ বলেন,

الذي يظهر لي أن هذه صفة من صفات الأفعال، يعني: أن الله هو الذي يُغَلِّي الأشياءَ ويرخِّصها، فليس من الأسماء، هذا الذي يظهر لي، والله أعلم، 

‘আমার মতে, এটি আল্লাহর কর্মবাচক গুণ। অর্থাৎ নিশ্চয়ই আল্লাহ জিনিসের মূল্য কম-বেশী করেন। তাই আমার মতে এটি আল্লাহর নাম নয়। আল্লাহ সর্বাধিক অবগত’।
(লিকাউল বাবিল মাফতূহ, মাকতাবায়ে শামেলাহ)

ড. ইউসুফ আল-কারযাভী বলেন,

ونبى الإسلام يعلن بهذا الحديث أن التدخل فى حرية الأفراد بدون ضرورة مظلمة يحب أن يلقى الله بريئًا من تبعتها- ولكن إذا تدخلت فى السوق عوامل غير طبيعية كاحتكار بعض التجار وةلاعبهم بالأسعار، فمصلحة المجموع هنا مقدمة على حريت بعض الأفراد، فيباح التسعير استجابة لضرورة المجتمع أوحاجته، ووقاية له من المستغلين الجشعين، معاملة لهم بنقيض مقصودهم كما تقرر القواعد والأصول-

‘এই হাদীছের মাধ্যমে ইসলামের নবী ঘোষণা দিচ্ছেন যে, বিনা প্রয়োজনে ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা যুলুম। রাসূল (ছাঃ) যুলুমের দায়-দায়িত্ব থেকে মুক্ত থেকে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করতে পসন্দ করেন। কিন্তু বাজারে যখন অস্বাভাবিক কার্যকারণ অনুপ্রবেশ করবে যেমন কতিপয় ব্যবসায়ীর পণ্য মজুদকরণ এবং তাদের মূল্য কারসাজি, তখন কতিপয় ব্যক্তির স্বাধীনতার উপর সামষ্টিক স্বার্থ প্রাধান্য লাভ করবে। এমতাবস্থায় সমাজের প্রয়োজনীয়তা বা চাহিদা পূরণার্থে এবং লোভী সুবিধাভোগীদের থেকে সমাজকে রক্ষাকল্পে মূল্য নির্ধারণ করা জায়েয। তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ  করতে
না দেয়ার জন্য এ নীতি স্বতঃসিদ্ধ’।
(আল-হালালু ওয়াল হারামু ফিল ইসলাম (কায়রো : মাকতাবা ওয়াহ্বাহ, ২৯তম সংস্করণ, ১৪২৮/২০০৭), পৃঃ ২২৩।)

খ,
"অতঃপর মানুষ দ্রব্য জমা করে রাখে তখন দ্রব্য বাজারে কম থাকলে সেই দ্রব্য বেশি দামে বিক্রি করে"

এখানে দ্রব্য মজুত করন সম্পর্কে বলা হয়েছে।
দ্রব্য মজুত এর ফলে বাজারে দ্রব্যের কমতি হলে মানুষ বেশি দামে বিক্রয় করে,মূলত এগুলোও মহান আল্লাহর কর্তৃত্বের বাহিরে নয়।


(০২)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,

না বুঝার দরুন আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(০৩)
এতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(০৪)
এতেও আপনার ঈমান চলে যাবেনা। 
আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...