বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللَّهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ ۗ وَإِذَا أَرَادَ اللَّهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلَا مَرَدَّ لَهُ ۚ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ
তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ যখন কোন জাতির উপর বিপদ চান, তখন তা রদ হওয়ার নয় এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।(সূরা রা'দ-১১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আল্লাহ-ই সর্বময় ক্ষমতার একমাত্র উৎস। আল্লাহ তা'আলা সকল প্রকার ক্ষমতার খালিক্ব ও মালিক। আল্লাহর হুকুম ব্যতিত খাবারের কোনো নিজস্ব শক্তি বা ক্ষমতা নাই। হ্যা, বিশেষ বিশেষ খাবারের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা বিশেষ বিশেষ কিছু ক্ষমতা ও গুণাগুণ রেখেছেন। সেই খাবার মূলত আল্লাহর হুকুমেই মানুষের শরীরের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে বসে।সূরায়ে নূর ১২ নং আয়াত থেকে শিক্ষা হল, একজন মুসলমানের ব্যাপারে ভাল ও উত্তম ধারণা রাখা। সুতরাং কোনো মু'মিন মুসলমান যদি প্রশ্নে বর্ণিত কথা বলে, তাহলে এর অর্থ হল, আল্লাহর হুকুমে খাদ্যর মধ্যে বরকত চলে আসে, এবং সেই বরকতের দরুণই মানুষর মধ্যে শক্তি চলে আসে। এই সবই আল্লাহর হুকুমে হয়ে থাকে।যাকে আরবীতে মুজাযে মুরসাল বলা হয়।