বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)কোনো হারাম কাজকে বড় কাজ মনে করলে বড় শিরক বা বড় কুফুরী হবে না।তবে হারামকে হালাল মনে করলে কুফরি হবে, ঈমান চলে যাবে।ঈমানে সমস্যা চলে আসবে।
(২)কোনো হালাল কাজকে ছোট মনে করলে ঈমান চলে যাবে না।তবে হালালকে হারাম মনে করলে, ঈমানে সমস্যা চলে আসবে। ঈমান চলে যাবে।
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
তোমাদের মুখ থেকে সাধারনতঃ যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে তেমনি করে তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বল না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয় যারা আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তাদের মঙ্গল হবে না।(সূরা নাহল-১১৬)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/5011
(৩)কোনো হারাম কাজকে বড় আর হালাল কাজ কে ছোট মনে করলে ঈমান থাকবে না। কেননা এখানে হালালের চেয়ে হারামকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। এভাবে হারামের তুলনায় হারামকে অগ্রাধিকার দেয়া কুফরি।
(৪)চুল খাড়া রাখলে অমুসলিমদের অনুসরণ হবে না। তবে কেউ যদি কোনো অমুসলিমকে এভাবে চুল খাড়া রাখতে দেখে, অতঃপর দেখাদেখি ঐ মুসলিম ব্যক্তিটি অনুসরণ করতে শুরু করে দেয়, তাহলে তার কবিরা গোনাহ হবে। তবে ঈমান বহাল থাকবে।