ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
https://www.ifatwa.info/11420 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
হাদীস শরীফে এসেছে.....
ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻣَﻦْ ﺗَﺸَﺒَّﻪَ ﺑِﻘَﻮْﻡٍ ﻓَﻬُﻮَ ﻣِﻨْﻬُﻢْ ) ﺭﻭﺍﻩ ﺃﺑﻮ ﺩﺍﻭﺩ ( ﺍﻟﻠﺒﺎﺱ / 3512 ) ﻗﺎﻝ ﺍﻷﻟﺒﺎﻧﻲ ﻓﻲ ﺻﺤﻴﺢ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ : ﺣﺴﻦ ﺻﺤﻴﺢ . ﺑﺮﻗﻢ ( 3401
হযরত ইবনে উমর রাঃ থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ বলেন যে ব্যক্তি অন্য গোত্রে (অমুসলিম)-র অনুসরণ করবে সে তাদের-ই অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আবু-দাউদ-৩৫১২)ইমদাদুল ফাতাওয়া,৪/২৬৬।
সাদৃশ্য গ্রহণ তিন ভাবে হতে পারে।
(১)ফিতরী তথা জন্মগত বিষয়ে সাদৃশ্য গ্রহণ। এটা হারাম হবে না।
(২)পদ্ধতির অনুসরণ।যেমন তারা যেভাবে খাবার গ্রহণ করে বা হাটাচলা করে,তাদের এগুলোর অনুসরণ।এগুলো হারাম হবে তখন,যদি পূর্ব থেকেই মুসলমানদের আলাদা কোনো পদ্ধতি থাকে।
(৩)কাফিরদের ধর্মীয় বিষয়ের অনুসরণ। এটা সর্বাবস্থায় হারাম।(ইমদাদুল আহকাম-১/২৮৫)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/11420
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১.কোনো হালাল কাজ অমুসলিমদের অনুসরণ করে করলে হালাল হবে।
২.কোনো কাজে যদি পরিবেশের ক্ষতি হয় তবে সে কাজ হালাল হবে,আর সে কাজ থেকে ইনকাম করাও হালাল হবে।
৩.বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হালাল।
৪.ঈমান ভাঙ্গার ১০টি কারণ আছে। এখন কেউ যদি এর কোনো একটি নিয়ে সন্দেহ করে যে এটি কুফুরি কাজ কি না? তবে বড় কুফুরি বা রড় শিরক হবে না
৫.কোনো কাজ যদি মানুষের শারীরিক ক্ষতি হয় তবে তা হালাল হবে না।তবে সেখান থেকে ইনকাম করা অর্থ হালাল হবে।